আপডেট :

        স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণে সিকৃবিতে আলোচনা সভা

        বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

        বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

        বিচারকবিহীন আদালত

        বাংলাদেশের গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার

        সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেনের মৃত্যু

        জাতীয় ছাত্র সমাজের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

        দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরু

        ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৪’

        গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

        আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করতে হবে: সিসিক মেয়র

        রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং

        মস্কো কনসার্ট হামলায় পশ্চিমা বিশ্ব ও ইউক্রেনের ইন্ধনের অভিযোগ রাশিয়ার

        র‍্যাবের পৃথক অভিযান, ১২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

        পদ্মা সেতুতে ভুটানের রাজা

        মার্কিন কূটনীতিককে তলব

        স্বাধীনতা দিবস বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের ফসল: প্রতিমন্ত্রী

        সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে: সংসদ স্পিকার

        বাল্টিমোর সেতু দুর্ঘটনা ভয়াবহ: বাইডেন

        মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মুজিব কোট’ উপহার দিলো প্রশাসন

সৌদি আরবে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বাংলাদেশির

সৌদি আরবে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বাংলাদেশির

দরিদ্র পরিবারের স্বচ্ছলতা আনতে মধ্যপ্রচ্যের দেশ সৌদি আরবে গিয়েছিলেন কামরুল ইসলাম (২২)। সেখানে তিনি এস্কেভেটর (মাটি কাটার মেশিন) চালানোর কাজ করতেন। তার আয়েই সংসার চলছিল।

সেই এস্কেভেটর দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মৌলভীবাজারের রাজনগরের কামরুলের। গত সোমবার (২৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০ টার দিকে সৌদি আবরবের আল বিশা এলাকায় এই দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। তিনি উপজেলার টেংরা ইউনিয়নের ডেফলউড়া গ্রামের মো. আনিছ মিয়ার ছেলে।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, কামরুলের বাবা মো. আনিছ মিয়া পান-সিগারেটের দোকান দিয়ে সংসার চালান। অভাব-অনটনের সংসারে স্বচ্ছলতা পাওয়ার আশায় এক বছর আগে বড় ছেলে কামরুল ইসলামকে ধার-দেনা করে সৌদি আরবে পাঠান। সেখানে সে এস্কেভেটর চালানোর কাজ করতো। সোমবার সকালে সৌদি আরবের আল বিশা এলাকায় এস্কেভেটরের চেইন ছিড়ে গেলে তিনি পাশের খাদে লাফ দিয়ে পড়ে যান। এসময় এস্কেভেটর মেশিনটিও খাদে পড়ে গিয়ে তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে সৌদি আরবে থাকা এক আত্মীয় কামরুলের মৃত্যুর খবর তার পরিবারকে জানান।

নিহতের বাবা মো. আনিছ মিয়া বলেন, আমার উপার্জনে সংসার ভালো চলছিল না। তাই ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়েছিলাম। এখন ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে গেছি। মৃতদেহ দেশে আনার প্রক্রিয়া চলছে।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর