আপডেট :

        বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ বুধবার রাজধানী ঢাকা শীর্ষ ১০ এর বাইরে

        লোহিত সাগরের জিবুতি উপকূলে অভিবাসীদের বহনকারী একটি নৌকা ডুবি

        থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রাজধানী ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী

        গোলাপি চাঁদের দেখা মিলবে রাতে

        ২ হাজার ডলার দাম কমলো টেসলা গাড়ির

        যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ বিষয়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

        মধ্যপ্রাচ্যে শক্তিশালী দুই দেশ—ইরান ও ইসরায়েলকে নিয়ে মহাবিপত্তিতে আছে জর্ডান

        বিনা ভোটে জিতে বললেন, ‘মেঘ না চাইতে বৃষ্টি পেয়েছি’

        বিনা ভোটে জিতে বললেন, ‘মেঘ না চাইতে বৃষ্টি পেয়েছি’

        অফশোর ব্যাংকিং ব্যবসার সুদ বা মুনাফার ওপর থেকে কর প্রত্যাহার

        পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান

        ভারতের লাদাখের রাজধানী লেহতে আমরণ অনশনে সোনম ওয়াংচুক

        ভারতের লাদাখের রাজধানী লেহতে আমরণ অনশনে সোনম ওয়াংচুক

        শিক্ষা উপবৃত্তির টাকা দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আটজনকে গ্রেপ্তার

        কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান আলী আকবরকে জিজ্ঞাসাবাদ

        ক্যাসিনোকাণ্ডের প্রধানের মনোনয়নপত্র বাতিল

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ২৬ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন

        যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিপরিষদে টিকটক নিষিদ্ধের বিল পাস

        ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ, পুলিশের ধরপাকড়

        দেশি-বিদেশি চক্র নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত চালাচ্ছে

করোনার ভয় পেলে চলবেনা

করোনার ভয় পেলে চলবেনা

করোনার মতো কঠিন সময়ে খুব বড় একটা অসুস্থতা কাটিয়ে উঠলাম। যদিও এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। ফেব্রুয়ারীর ২৪ তারিখ থেকে প্রচন্ড হাঁচি, নাক মুখ দিয়ে  অনবরত পানি পড়েছে, গায়ে ১০১ এর বেশি তাপমাত্রা বুকে ব্যাথা,  শ্বাস কষ্ট, সমস্ত শরীরে প্রচন্ড ব্যাথা। ডাষ্ট এলার্জি আছে তাই ওটাতেই আক্রান্ত হয়েছি ভাবলাম। কাজ ফেলে ছুটি নিয়ে বাসায় বসে থাকতে ভালো লাগেনা।পরদিন অফিসে গেলাম কিন্তু বসে কোনো কাজ করতে পারলামনা। তারপর নানান ওষুধে কদিন গেল। কিন্তু জ্বর বা অন্য কোনো কষ্ট কমলোনা। শ্বাস কষ্ট বেড়ে গেল, কোনো কথা উচ্চারণেও কষ্ট হচ্ছিল। এমন কষ্ট কোনোদিন হয়নি। নিজের বুক ফেড়ে নিজেই পরিস্কার করতে মন চাচ্ছিলো। ফেব্রুয়ারীর ২৯ তারিখে বক্ষ ব্যাধি বিশেষজ্ঞের কাছে গেলাম। আমার এক ভাই জোর করে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। এক্সরে রিপোর্ট দেখিয়ে বললেন বুকের ডানপাশের ফুসফুসে অনেকটা পানি জমেছে। এছাড়াও আরো কিছু জটিলতা দেখা দিয়েছে। ডাক্তার বললেন তিনমাস ওষুধ খেতে হবে।

 আমার মনের জোর খুব বেশি কিন্তু শ্বাস কষ্টের কাছে হেরে যাচ্ছিলাম বারবার। তবুও ঘড়ির কাটা ধরে ওষুধ খেতে লাগলাম। ১০ দিন ওষুধ খাওয়ার পরে সামান্য কষ্ট কমলো। গতকাল থেকে কিছুটা ভালো আছি। ১৭ দিন প্রায় তেমন কোথাও যাইনি। ঘরে বসে আছি। এর মধ্যে বাসার অন্যান্য সদস্যদেরও জ্বর সর্দি কাশি হলো। নেবুলাইজার মেশিন কিনেছি। ইনজেকশন ওষুধ সব চলেছে এক সাথে। গত দশ বছরে এতোটা অসুস্থ হইনি। আশা করছি আগামী রবিবার থেকে  কাজ করতে পারবো। যদিও আরও আড়াই মাস ওষুধ খেতে হবে। পৃথিবীতে নিঃশ্বাস নিতে পারার সুখের তুলনা নেই।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত