আপডেট :

        সিকৃবিতে পাঠ্যক্রম অভিযোজন প্রশিক্ষণ

        জাতির পিতার আদর্শে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী

        ভারতের গ্যাংস্টার রাজনীতিবিদ মুখতারের মৃত্যু

        প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে আলোচনা ও ইফতার

        ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

        রাফাহ অভিযানের প্রস্তুতি ইসরায়েলিদের

        চারুপাঠের চিত্রাঙ্কন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

        চীনা উদ্যোক্তাদের বস্ত্র-পাট খাতে বিনিয়োগের আহ্বান পাটমন্ত্রীর

        এফটিএক্স প্রতিষ্ঠাতার ২৫ বছরের কারাদণ্ড

        পুলিশের পক্ষ থেকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

        বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চান ওবায়দুল কাদের

        ওসমানীনগরে বদর দিবস পালিত

        বাংলাদেশের কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান

        ট্রেনের টিকেটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

        ৪ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা

        প্রকাশ পেল তুফান সিনেমার ফার্স্টলুক

        নিউইয়র্কে রাস্তায় আচমকা নারীদের ঘুষি মারছে অজ্ঞাতরা

        যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

        পাপারাজ্জিকে ঘুষি: টেলর সুইফটের বাবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ

        দশ বছরে ৬৪ হাজার অভিবাসীর মৃত্যু, সাগরেই ৩৬ হাজার

মালিতে জাতিগত সহিংসতায় নিহত ৯৫

মালিতে জাতিগত সহিংসতায় নিহত ৯৫

আফ্রিকার দেশ মালিতে জাতিগত সহিংসতায় অন্তত ৯৫ জন নিহত হয়েছে। রোববার রাতভর  ডোগন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষদের গ্রামে হামলা চালিয়েছে প্রতিপক্ষ ফুলানি গোষ্ঠীর লোকেরা। সোমবার স্থানীয় কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।

জাতিসংঘের মুখপাত্র এরি কানেকো সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ‘আরো হামলা ঠেকাতে মালি সরকারকে’ জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বিমান সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে।

বানকার এলাকার মেয়র মৌলায়ে গুইন্দো রয়টার্সকে জানিয়েছেন, রোববার রাতে সাংহা জেলায় এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। অন্ধকারে প্রতিবেশী বানকাস জেলা থেকে ফুলানিরা যেয়ে ডোগনদের গ্রামে হামলা চালায়।

প্রতিবেশী শহর বান্দিয়াগারার কর্মকর্তা সিরিয়াম কানৌতি বলেন, ‘ফুলানিদের সশস্ত্র লোকজন লোকদের ওপর গুলি ছোঁড়ে এবং গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়।’

সাংহা মেয়র আলি দোলো জানান, ৯৫টি মৃতদেহ এখন পর্যন্ত পাওয়া গেছে। তবে গ্রামটি এখন জ্বলন্ত অবস্থায় রয়েছে। এ কারনে মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।

তিনি বলেন, ‘প্রায় ৩০০ বাসিন্দার মধ্যে কেবল ৫০ জনের সাড়া পাওয়া গেছে।’

ডোগন ও ফুলানি গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব বহু পুরোনো। এর মূল কারণ ডোগনরা প্রথাগত পদ্ধতিতে চাষবাস করে জীবিকা নির্বাহ করে। আর পশ্চিম আফ্রিকা থেকে আসা ফুলানি গোত্রের লোকেরা কিছুটা যাযাবর জীবনযাপন করে। এই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে মূল বিরোধটি জমির মালিকানা নিয়ে।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত