আপডেট :

        ক্যাসিনোকাণ্ডের প্রধানের মনোনয়নপত্র বাতিল

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ২৬ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন

        যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিপরিষদে টিকটক নিষিদ্ধের বিল পাস

        ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ, পুলিশের ধরপাকড়

        দেশি-বিদেশি চক্র নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত চালাচ্ছে

        রুমা ছাত্রলীগ সভাপতিসহ কেএনএফের আরও ৭ সহযোগী গ্রেপ্তার হলেন

        স্বর্ণের দাম কমলো

        ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ প্রকল্প এবং সেটি দেখতে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষন

        হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যা করনীয়ঃ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

        অপহরণ ও নির্যাতনের শিকারদেলোয়ারকে সিংড়ার চেয়ারম্যান ঘোষণা

        আওয়ামী লীগের সমাবেশ স্থগিত করা হলো

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        আমিরাতের বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ

        আমিরাতের বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ

        মালয়েশিয়ায় মহড়া চলাকালীন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত

        প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির

        ইরানে ব্যাপক হামলা করতে চেয়েছিল ইসরায়েল

        ঢাকার ফুটপাত দখল ও বিক্রি বন্ধে পদক্ষেপের অগ্রগতির নির্দেশ

‘মুরসির রক্তের প্রতিটি ফোটা আমাদের নতুনভাবে উজ্জীবিত করবে’

‘মুরসির রক্তের প্রতিটি ফোটা আমাদের নতুনভাবে উজ্জীবিত করবে’


কারাগারে ‘চিকিৎসায় অভাবে’ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়া মিসরের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির পরিবারের ইচ্ছে ছিল তাকে নিজ শহরেই দাফন করা হোক। কিন্তু সিসি সরকার সেই আবেদন মঞ্জুর করেনি।

ভোরের আলো ফোটার আগেই অনেকটা জোর করে নেসার সিটিতে তাকে দাফন করা হয়। মুরসির জানাজায় পরিবারের দু’একজন সদস্য ছাড়া অন্যদের অংশ নিতে দেয়া হয়নি।

কঠোর নিরাপত্তা সত্বেও মুরসির মৃত্যুর পরদিন মঙ্গলবার তার জন্মস্থানে কয়েক হাজার মানুষ গায়েবানা জানাজা আদায় করে। জানাজার পর পূর্বাঞ্চলীয় মস্কাট প্রদেশের আদওয়াহ এলাকার বিভিন্ন সড়কে মুরসির ছবি নিয়ে প্রতিবাদ জানায় এলাকাবাসী।

এ সময় বিভিন্ন ব্যানারে লেখা ছিল, ‘শহীদ মুরসি, তোমার রক্তের প্রতিটি ফোটা আমাদের নতুনভাবে উজ্জীবিত করবে। স্বৈরশাসকের পতন হবেই। মুরসির হত্যার জন্য সিসিই দায়ী।’

তারা জানায়, মুরসির রক্তের প্রতিটি ফোটা আমাদের নতুনভাবে উজ্জীবিত করবে।

মঙ্গলবার ওই ঘটনার পর থেকে আদওয়া গ্রামে অভিযান চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। তবে ব্যাপক বিক্ষোভের আশঙ্কায় শনিবার থেকে সেনাবাহিনীকে নামানো হয়।

সেনাবাহিনী গত কয়েকদিন যাবত আদওয়া ও তার পাশ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামে ব্যাপক ধরপাকড় চালাচ্ছে। এ সময় তারা বেশ কয়েকটি ঘর ভেঙে ফেলে এবং কয়েকজনকে আটক করে।

আটককৃতদের মধ্যে মুরসির কয়েকজন নিকটাত্মীয়ও রয়েছেন। তাদেরকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, এ ব্যাপারে কিছু জানায়নি সেনাবাহিনী। তাদেরকে গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত