আপডেট :

        দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরু

        ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৪’

        গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

        আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করতে হবে: সিসিক মেয়র

        রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং

        মস্কো কনসার্ট হামলায় পশ্চিমা বিশ্ব ও ইউক্রেনের ইন্ধনের অভিযোগ রাশিয়ার

        র‍্যাবের পৃথক অভিযান, ১২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

        পদ্মা সেতুতে ভুটানের রাজা

        মার্কিন কূটনীতিককে তলব

        স্বাধীনতা দিবস বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের ফসল: প্রতিমন্ত্রী

        সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে: সংসদ স্পিকার

        বাল্টিমোর সেতু দুর্ঘটনা ভয়াবহ: বাইডেন

        মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মুজিব কোট’ উপহার দিলো প্রশাসন

        ২৯টা বছর ছিল বাঙ্গালী জাতির দুর্ভাগ্যের বছর: প্রধানমন্ত্রী

        লোকসভা নির্বাচনে তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ

        সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

        বিএনপিকে ওবায়দুল কাদেরের হুশিয়ারি

        যুগোপযোগী পাঠ্যক্রম প্রয়োজন শিক্ষার অগ্রযাত্রায়: সিকৃবি ভিসি

        বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতিকে পুতিনের শুভেচ্ছা

        স্বাধীনতা দিবসে ভবন পেলেন গোলাপগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধারা

মুরসির ছেলে আবদুল্লাহ মারা গেছেন

মুরসির ছেলে আবদুল্লাহ মারা গেছেন

মিসরের সাবেক প্রয়াত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির ছেলে আবদুল্লাহ মুরসি মারা গেছেন। বুধবার রাতে আকস্মিক হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে। তার পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আনাদোলু নিউজ এজেন্সি।

এদিকে, আল জাজিরাসহ বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুরসির ছোট ছেলে আবদুল্লাহ মুরসি রাজধানী কায়রোর দক্ষিণের গিজা শহরের একটি হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন।

তবে তিনি আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন কীনা বা কী কারণে হুট করেই তিনি হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হলেন সে বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়।

এর আগে চলতি বছরের ১৭ জুন আদালতে শুনানি চলাকালীন হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে মারা যান মোহাম্মদ মুরসি। রাজধানী কায়রোর পূর্বাঞ্চলীয় নাসার শহরে তাকে দাফন করা হয়। অনেকটা গোপনেই তার দাফন সম্পন্ন করা হয়েছিল।

মুরসির মৃত্যুর পর তার পরিবারের বিভিন্ন বিষয়ে বাইরের লোকদের সঙ্গে কথা বলার দায়িত্ব ছিল আবদুল্লাহ মুরসির ওপরেই। পরিবারের মুখপাত্র হিসেবেই দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। তার বাবার মৃত্যুর জন্য তিনি নিরাপত্তা কর্মকর্তাদেরই দায়ী করে আসছিলেন।

২০১২ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন মোহাম্মদ মুরসি। এর মাত্র এক বছরের মাথায় সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারান তিনি। এরপরেই মুরসিসহ তার দল মুসলিম ব্রাদারহুডের বেশ কিছু নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সেনা অভ্যত্থানের পর থেকেই তারা একাধিক মামলায় এখনও কারাভোগ করছেন। মুরসিকেও জীবনের শেষ দিনগুলো কারাগারেই কাটাতে হয়েছে।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত