আপডেট :

        রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

        কণ্ঠশিল্পী খালিদ মারা গেছেন

        বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ

        গুণী প্রধান শিক্ষকদের সম্মাননা প্রদান

        বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃ‌তিতে আইরিশ মন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

        ইসলামবিদ্বেষ ঠেকাতে জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস

        বাংলাদেশ-বৃটেন কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫১ বছর: বৃটিশ হাইকমিশনার

        ঢাকায় সুইডিশ রাজকন্যা

        ইরাকের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহায়তা করবে আইএইএ

        বিস্ফোরক মামলায় যুবদল-ছাত্রদলের ৪ নেতা কারাগারে

        জিএসপি সুবিধার মেয়াদ ২০৩২ সাল পর্যন্ত বাড়াতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

        ট্রাম্প মানসিকভাবে অসুস্থ: জো বাইডেন

        জৈন্তাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬

        বিএনপি ইফতার পার্টিতে আল্লাহ-রাসুলের নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গীবত গায়: প্রধানমন্ত্রী

        মার্কিন গণতন্ত্রকে কটাক্ষ পুতিনের

        শাল্লায় বিল শুকিয়ে মৎস্য আহরণ

        দেশে যুক্তরাষ্ট্রের পাপেট সরকার ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত সব নির্বাচন ত্রুটিপূর্ণ: সজীব ওয়াজেদ জয়

        সিএনজি-লেগুনা’র দখলে রাস্তা

        তিন বিভাগে ৩ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

        এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম

রাখাইনে আরও ৬ লাখ রোহিঙ্গা গণহত্যার চরম ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

রাখাইনে আরও ৬ লাখ রোহিঙ্গা গণহত্যার চরম ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

 মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে এখনো ছয় লাখের মতো রোহিঙ্গা মুসলিম গণহত্যার চরম ঝুঁকিতে বলে আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। সংস্থাটির তদন্তকারী একটি মিশন গতকাল সোমবার এক প্রতিবেদনে তাদের এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন।

জাতিসংঘের তদন্তকারী দল বলছে, বর্তমানে মিয়ানমারের যে পরিস্থিতি, তাতে বিতাড়িত হওয়া ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসনের বিষয়টি অসম্ভবই হয়ে আছে। জাতিসংঘের ওই ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন যে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে তৈরি করেছে তা মঙ্গলবার জেনেভায় উপস্থাপন করার কথা রয়েছে।

রোহিঙ্গা নিধন অভিযান নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল গত বছর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে ২০১৭ সালে রাখাইনে পরিচালিত দেশটির সেনাবাহিনীর নিধন অভিযানকে গণহত্যা বলে উল্লেখ করে সেনাপ্রধানসহ দেশটির সামরিক কর্মকর্তাদের বিচারের আহ্বান জানায়।

জাতিসংঘের ওই তিন সদস্যের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের চেয়ারম্যান মারজুকি দারুশম্যান গত বছরের প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করেন। যেখানে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ পাওয়ার কথা জানানো হয়।

মিশনের চেয়ারম্যান মারজুকি দারুশম্যান বলেন, রাখাইনে দেশটির সেনাবাহিনীর একই রকম অপরাধী কর্মকাণ্ড অব্যাহত রয়েছে। ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিধন অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী। তারপর প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে ৭ লাখ ৪০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা।

মারজুকি দারুশম্যান বলেন, ‘আমরা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যা ও গণহত্যা চালানোর মতো সব অভিপ্রায়ের প্রমাণ পেয়েছি। যুগ যুগ ধরে তারা (মিয়ানমারের নিরাপত্তাবাহিনী) পাশবিক এই অপরাধ করে এলেও তাদের কোনো বিচার হচ্ছে না।’

মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও তাদের সহযোগী হিসেবে স্থানীয় উগ্রপন্থী রাখাইন বৌদ্ধরা রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ, নির্যাতন, তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়। বাংলাদেশে এখন মোট রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত