আপডেট :

        একনেকে ১১ প্রকল্পের অনুমোদন

        স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণে সিকৃবিতে আলোচনা সভা

        বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

        নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের মৃত্যু

        বিচারকবিহীন আদালত

        বাংলাদেশের গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার

        সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেনের মৃত্যু

        জাতীয় ছাত্র সমাজের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

        দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরু

        ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৪’

        গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

        আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করতে হবে: সিসিক মেয়র

        রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং

        মস্কো কনসার্ট হামলায় পশ্চিমা বিশ্ব ও ইউক্রেনের ইন্ধনের অভিযোগ রাশিয়ার

        র‍্যাবের পৃথক অভিযান, ১২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

        পদ্মা সেতুতে ভুটানের রাজা

        মার্কিন কূটনীতিককে তলব

        স্বাধীনতা দিবস বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের ফসল: প্রতিমন্ত্রী

        সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে: সংসদ স্পিকার

        বাল্টিমোর সেতু দুর্ঘটনা ভয়াবহ: বাইডেন

চাহিদা নেই, তাই ভারতে পঁচছে পেঁয়াজ

চাহিদা নেই, তাই ভারতে পঁচছে পেঁয়াজ


চাহিদা না থাকায় এবার ভারতে পঁচতে শুরু করেছে পেঁয়াজ। তাই ২২ টাকা কেজি দরে মধ্যবিত্তের কাছে পেঁয়াজ পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। খবর আনন্দবাজার অনলাইনের।

গত বছরের শেষ দিকেই ভারতে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিল পেঁয়াজের দাম। এখনও ৮০ থেকে ১০০ টাকায় পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে  কোথাও কোথাও। তার মধ্যেই মঙ্গলবার পেঁয়াজের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্র।

চাহিদার কথা মাথায় রেখে গত বছর বিদেশ থেকে এক লাখ ২০ হাজার টন পেঁয়াজ কেনার অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। এর পরিপ্রেক্ষিতে তুরস্ক, মিশর ও আফগানিস্তান থেকে ১৮ হাজার টন পেঁয়াজ এসে পোঁছে ভারতে। কিন্তু মূল্যবৃদ্ধির জেরে এমনিতেই খাদ্যদ্রব্যের বিক্রি কমে গিয়েছে দেশটিতে। তাতে আমদানিকৃত পেঁয়াজ বিক্রি করা যায়নি। তাই শেষমেশ পেঁয়াজের দাম আরও কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কেন্দ্রীয়  খাদ্য সরবরাহ মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান বলেন, ‘মোট ১৮ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করা হলেও, এখনও পর্যন্ত মাত্র দুই হাজার টন পেঁয়াজই বিক্রি হয়েছে। এখন ২২ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’

রামবিলাস জানান, দেশে আসা ১৮ হাজার টন পেঁয়াজ বিক্রি করা অসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু কেন এমন পরিস্থিতি তৈরি হল? তার জন্য রাজ্যগুলিকেই দুষেছেন তিনি।

রামবিলাসের দাবি, ‘ঘরোয়া বাজারে চাহিদার জোগান দিতে এবং মূল্যবৃদ্ধিতে রাশ টানতেই বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। কিন্তু আমদানিকৃত পেঁয়াজ নিতেকিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না রাজ্যগুলি। এতে আমাদের কী করার আছে? এর পর যেন আমদানিকৃত পেঁয়াজ কেন পচছে, তা নিয়ে আদালতে না যান কেউ।’

এখনও পর্যন্ত অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরল, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গই আমদানিকৃত পেঁয়াঁজ কিনেছে বলে  জানিয়েছেন রামবিলাস। আবার শুরুতে আগ্রহ দেখিয়েও অনেক রাজ্য পরে অবস্থান পাল্টেছে বলে জানান তিনি।

ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের সচিব অবিনাশ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, আগামী দু’দিনের মধ্যেই বিদেশ থেকে আরও চার হাজার টন পেঁয়াজ এসে পৌঁছবে। মাসের শেষে এসে পৌঁছবে আরও ১৪ হাজার টন। আরও সাড়ে পাঁচ হাজার টন পেঁয়াজ এসে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু চাহিদার অভাবে শেষ মুহূর্তে তা বাতিল করা হয়।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত