আপডেট :

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল

        মানবাধিকারের উল্লেখযোগ্য উন্নতি

        প্রচণ্ড এই গরম থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টির জন্য বিভিন্ন জায়গায় নামাজ পড়ে দোয়া

        যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ, শতাধিক শিক্ষার্থী গ্রেফতার

        এফডিসিতে মারামারি: যৌথ বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

        মার্কিন বিমান আটকে দিলো ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির!

        চিতাবাঘের আক্রমণে আহত জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার হুইটাল

        যুক্তরাষ্ট্রে গরুর দুধেও বার্ড ফ্লু শনাক্ত

        পবিত্র হজ পালনের অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব

        গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

        পার্লামেন্টে জুতা চুরি, খালি পায়ে ঘরে ফিরলেন পাকিস্তানের এমপিরা

        অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা

        কুড়িগ্রামে হিটস্ট্রোকে মৃত্যু

        চীন সফর করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন

        দেশে একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম আরও কিছুটা কমানো হয়েছে

        ২৮ এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি চলছে

        ইউক্রেনে গোপনে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

        আবহাওয়া বিবেচনায় খোলা হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

        ‘ব্ল্যাক’ ফিরে যাচ্ছে পুরনো লাইনআপে!

        অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তি কামনায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসতিসকার নামাজ

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মৃত্যুহারে শীর্ষে ইন্দোনেশিয়া

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মৃত্যুহারে শীর্ষে ইন্দোনেশিয়া

ছবি : সংগৃহীত

করোনায় মৃত্যুহারের দিক দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে ইন্দোনেশিয়া। এমনকি সারা বিশ্বের গড় মৃত্যুহারের চেয়েও দ্বিগুণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপদেশটির মৃত্যুহার।

এই মুহূর্তে দেশটির করোনা মৃত্যুহার ৯.১ শতাংশ। যেখানে বিশ্বের গড় মৃত্যুহার ৫.২ শতাংশ। একই সময়ে প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়লেও প্রতিবেশী দেশ ফিলিপাইনের মৃত্যুহার ৪.৫ ভাগ। আর মালয়েশিয়ায় মাত্র ১.৬ শতাংশ। যদিও এই দেশ দুটিতেই আক্রান্তের সংখ্যা তিন হাজারেরও বেশি। খবর আলজাজিরার।

ইন্দোনেশিয়ায় প্রথম করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে গত মাসের প্রথম সপ্তাহে (২ মার্চ)। শুক্রবার পর্যন্ত মাত্র এক মাসের ব্যবধানে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৯৮৬-তে। আর মৃত্যু ১৮১ জন। মৃত্যুর এই উচ্চহার দেশটিকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।

মৃত্যুহারে ইন্দোনেশিয়ার কাছাকাছি রয়েছে বাংলাদেশ (৯ শতাংশ)। ভারতের মৃত্যুহার ২.৭৯%, পাকিস্তানে ১.৪৮% ও শ্রীলংকায় মৃত্যুহার ৩.১৪%।

ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে বেশি উপদ্রুত এলাকা রাজধানী জাকার্তা। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম কম্পাস.কম গত ৩ এপ্রিল জানায়, রাজধানীর প্রায় ৯৫ জন স্বাস্থ্যকর্মী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। আর ২ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি হিসেবে মারা গেছে ১৩ জন।

গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে কোনো করোনা আক্রান্ত রোগী না থাকলেও ইন্দোনেশিয়ায় হঠাৎ করে বেড়ে গেছে রোগীর সংখ্যা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর অতিরিক্ত চাপ, ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রীর (পিপিই) সংকট আর দ্রুত রোগী পরীক্ষার অভাবের কারণে দেশটিতে মৃত্যুহার বেশি হয়েছে।

ইন্দোনেশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে দুই হাজার ৮১৩টি হাসপাতাল আছে। দেশটিতে প্রতি দশ হাজার মানুষের জন্য গড়ে হাসপাতালের শয্যা আছে ১২টি। দেশটিতে আনুমানিক চিকিৎসকের সংখ্যা এক লাখ দশ হাজার ৪০ জন।

২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী দেশটির মোট জনসংখ্যা ২৬ কোটির বেশি। সে হিসাবে প্রতি দশ হাজার মানুষের জন্য চিকিৎসকের সংখ্যা মাত্র চারজন।


এলএবাংলাটাইমস/এম/এইচ/টি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত