আপডেট :

        আর্জেন্টিনায় ৭০ হাজার সরকারি কর্মীকে বরখাস্ত

        সর্বজনীন পেনশন স্কীম কার্যক্রমের উদ্বোধন

        ভুটানের রাজাকে গার্ড অব অনার ও বিদায়ী সংবর্ধনা

        গাজায় মানবিক বিপর্যয় মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষে পরিণত: জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান

        ভুয়া পিতৃপরিচয় দিয়ে বৃদ্ধের সঙ্গে প্রতারণা

        বাংলাদেশি আমেরিকানদের ভূয়সী প্রশংসায় ডোনাল্ড লু

        মস্কোতে আইএসের হামলা চালানো, বিশ্বাস হচ্ছে না মারিয়া জাখারোভার

        নগরীর অচল ১১০টি সিসি ক্যামেরা হল সচল

        একনেকে ১১ প্রকল্পের অনুমোদন

        স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণে সিকৃবিতে আলোচনা সভা

        বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

        নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের মৃত্যু

        বিচারকবিহীন আদালত

        বাংলাদেশের গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার

        সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেনের মৃত্যু

        জাতীয় ছাত্র সমাজের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

        দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরু

        ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৪’

        গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

        আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করতে হবে: সিসিক মেয়র

আগামী নির্বাচনে চ্যালেঞ্জের মুখে এরদোগান!

আগামী নির্বাচনে চ্যালেঞ্জের মুখে এরদোগান!

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেপ এরদোগান চলতি মাসে অনুষ্ঠেয় তুরস্কের নির্বাচনে নজিরবিহীন প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্মুখীন হতে যাচ্ছেন। বিরোধীরা নতুন একটি ঐক্য গড়ে তুলেছে। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী জোর নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছে।

২০০৩ সালে তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণকারী এরদোগান এখন দেশটির প্রেসিডেন্ট। তিনি নিজেকে তুরস্কের নির্বাচনে বিজয়ী দেখতে চান। খবর এএফপি’র।

কিন্তু বিশ্লেষকরা বলেন, তার ক্ষমতাসীন জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি) ২৪ জুনের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনে বিরোধী জোটের কাছে হেরেও যেতে পারে।

এরদোগান দ্বিতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করবেন ব্যাপকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। গত বছরের গণভোটের মাধ্যমে তার ক্ষমতাকে বহুগুণ বাড়ানো হয়েছে এবং একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে।
এরদোগানের বিজয় সম্পর্কে আগে থেকেই কিছু বলা যাচ্ছে না। এই নির্বাচনটি দ্বিতীয় পর্যায়ে যেতে পারে।
প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস’ পার্টি (সিএইচপি) নেতা কেমাল কিলিকদারোগলু নিজেই প্রার্থী না হলে এমপি মুহারেম ইনসেকে মনোনিত করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন।
আর ইনসের দল ভিন্নমতাবলম্বী জাতীয়তাবাদী সাবেক মন্ত্রী মেরাল আকসেনের ও রক্ষণশীল সাদেত পার্টির সঙ্গে বৃহৎ জোট গড়ে তোলেন।

ইউরোপীয় পরিষদের বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক কর্মকর্তা এসলি আইদিনতাসবাস বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো তুরস্কের বিরোধী দলগুলো এ ধরনের সমন্বয় ও ঐক্য গড়ে তুলছে।’
এই নারী কর্মকর্তা আরো বলেন, একেপি ইনসেকে যথাযথ গুরুত্ব দেয়নি। কিলিকদারোগলুকে একটি সহজ প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করা হয়েছিল।
অর্থনৈতিক সংকট বৃদ্ধির মধ্যেই নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

এ বছর তুরস্কের মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে ১২.১৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং ডলারের বিপরীতে লিরার মান ২০ শতাংশ কমে গেছে।
লেভিন বলেন, তুরস্কতে বর্তমানে ৩৫ লাখ সিরীয় শরণার্থী অবস্থান করছে। দেশের মানুষ ক্রমেই এদের প্রতি বিরূপ ও ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে। বিরোধী দলগুলো জনগণের এই মনোভাবকে পুঁজি করে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত