আপডেট :

        নিউইয়র্কে রাস্তায় আচমকা নারীদের ঘুষি মারছে অজ্ঞাতরা

        যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

        পাপারাজ্জিকে ঘুষি: টেলর সুইফটের বাবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ

        দশ বছরে ৬৪ হাজার অভিবাসীর মৃত্যু, সাগরেই ৩৬ হাজার

        বাল্টিমোরে সেতুধসে দুর্ঘটনাকবলিত জাহাজের সব ক্রু ভারতীয়

        কে হচ্ছেন নতুন বন্ড

        জাহাজের ধাক্কায় বাল্টিমোরে সেতু ধসের সর্বশেষ

        শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আমাদের ভালো করা উচিত: সাকিব

        রিকশাওয়ালাদের গেম শো

        আর্জেন্টিনায় ৭০ হাজার সরকারি কর্মীকে বরখাস্ত

        সর্বজনীন পেনশন স্কীম কার্যক্রমের উদ্বোধন

        ভুটানের রাজাকে গার্ড অব অনার ও বিদায়ী সংবর্ধনা

        গাজায় মানবিক বিপর্যয় মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষে পরিণত: জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান

        ভুয়া পিতৃপরিচয় দিয়ে বৃদ্ধের সঙ্গে প্রতারণা

        বাংলাদেশি আমেরিকানদের ভূয়সী প্রশংসায় ডোনাল্ড লু

        মস্কোতে আইএসের হামলা চালানো, বিশ্বাস হচ্ছে না মারিয়া জাখারোভার

        নগরীর অচল ১১০টি সিসি ক্যামেরা হল সচল

        একনেকে ১১ প্রকল্পের অনুমোদন

        স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণে সিকৃবিতে আলোচনা সভা

        বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি বিপদে ভারতীয়রা!

যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি বিপদে ভারতীয়রা!

ছবি : সংগৃহীত

আমেরিকায় কর্মরত ভারতীয়রা বিপদে। করোনা ভাইরাসের প্রকোপে শুধু প্রাণ নিয়ে নয়, চাকরি নিয়েও টানাটানি শুরু হয়েছে সেদেশে। চাকরি খোয়ালে এইচ–১ বি ভিসার অধিকারীদের সেদেশে থাকার অনুমতিও থাকবে না।

করোনাভাইরাস সংকটের কারণে আমেরিকাতে ব্যাপক ছাঁটাইয়ের আশঙ্কা। আমেরিকায় কর্মরত বিভিন্ন দেশের বাসিন্দারা হুমকির মুখে পড়েছেন। সবচেয়ে বিপদে পড়েছেন ভারতীয়রা। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এইচ–১ বি ভিসাধারকেরা ভারতের নাগরিক। ট্রাম্প প্রশাসনের কাছে তাদের আবেদন, চাকরি হারানোর পর আমেরিকায় বসবাস করার সময়সীমা বাড়িয়ে দেয়া হোক। ৬০ থেকে ১৮০ দিনের মধ্যে করা হোক।


কী এই এইচ–১ বি ভিসা?‌
তাত্ত্বিক বা প্রযুক্তিগত দক্ষতার প্রয়োজনে মার্কিন সংস্থাগুলোকে ভিনদেশি কর্মী নিয়োগ করার অনুমতি দেয় এই ভিসা। এছাড়া এই ভিসাধারক ভিনদেশিরা আমেরিকায় গিয়ে বসবাস করতে পারবেন। তবে কাজের জন্য। স্থায়ী বসবাসের জন্য নয়। কিন্তু সমস্যা হল, বর্তমান ফেডারাল বিধি অনুযায়ী, এই ভিসাধারক ব্যক্তির চাকরি চলে গেলে তাকে ৬০ দিনের মধ্যে সেদেশ ছেড়ে দিতে হবে। উপরন্তু তারা কোনো সামাজিক সুরক্ষার সুবিধাও পাবেন না। যদিও তাদের বেতন থেকে এতদিন ধরে সামাজিক সুরক্ষা বাবদ টাকা কাটা হয়েছে। সেই সময়সীমার মধ্যে যদি অন্য কোনো চাকরি পেয়ে যান, তাহলে আর কোনো অসুবিধা নেই। তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলো ভারত ও চীনের মতো দেশগুলো থেকে প্রতি বছর কয়েক হাজার কর্মচারী নিয়োগের জন্য এটির উপর নির্ভর করে। ইতিমধ্যেই অনেক কর্মীর কাছে চাকরি থেকে ছাঁটাই করার নোটিশ চলে গেছে। অনেককে আবার ছাড়িয়ে দেয়াও হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩.‌৩ মিলিয়ন আমেরিকানও আছেন।

আপাতত এই ভিসাধারকেরা হোয়াইট হাউজের ওয়েবসাইটে পিটিশন দিয়েছেন। যেখানে এখন পর্যন্ত ২০ হাজার সই সংগ্রহ করা হয়েছে। কিন্তু সইয়ের ন্যূনতম সীমা এক লাখ। তবেই উত্তর আসবে ওপার থেকে। তারা পিটিশনে লিখেছেন, তাদের যেন চাকরি থেকে ছাড়িয়ে দেয়ার পর ৬০ থেকে ১৮০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেয়া হয়। এতদিন পর্যন্ত তারা সেদেশের জন্য খেটেছেন এবং আয়করও জমা করেছেন। এই পরিস্থিতিতে ভারতের মতো অনেক দেশে ফিরে যাওয়ার অবস্থা নেই। সেসব দেশে লকডাউন চলছে।



এলএবাংলাটাইমস/এম/এইচ/টি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত