আপডেট :

        ক্যাসিনোকাণ্ডের প্রধানের মনোনয়নপত্র বাতিল

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ২৬ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন

        যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিপরিষদে টিকটক নিষিদ্ধের বিল পাস

        ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ, পুলিশের ধরপাকড়

        দেশি-বিদেশি চক্র নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত চালাচ্ছে

        রুমা ছাত্রলীগ সভাপতিসহ কেএনএফের আরও ৭ সহযোগী গ্রেপ্তার হলেন

        স্বর্ণের দাম কমলো

        ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ প্রকল্প এবং সেটি দেখতে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষন

        হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যা করনীয়ঃ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

        অপহরণ ও নির্যাতনের শিকারদেলোয়ারকে সিংড়ার চেয়ারম্যান ঘোষণা

        আওয়ামী লীগের সমাবেশ স্থগিত করা হলো

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        আমিরাতের বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ

        আমিরাতের বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ

        মালয়েশিয়ায় মহড়া চলাকালীন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত

        প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির

        ইরানে ব্যাপক হামলা করতে চেয়েছিল ইসরায়েল

        ঢাকার ফুটপাত দখল ও বিক্রি বন্ধে পদক্ষেপের অগ্রগতির নির্দেশ

কৃষ্ণাঙ্গ হত্যায় আন্দোলন: মেলরোজ ও ফেরারফ্যাক্স স্ট্রিটে সবচেয়ে বেশি লুন্ঠন

কৃষ্ণাঙ্গ হত্যায় আন্দোলন: মেলরোজ ও ফেরারফ্যাক্স স্ট্রিটে সবচেয়ে বেশি লুন্ঠন

সংগৃহীত ছবি



শনিবার রাতভর লস এঞ্জেলেসে বিশৃঙ্খল আন্দোলনের তাণ্ডব চলেছে। শহরের সবচেয়ে নামকরা মেলরোজ ও ফেরারফ্যাক্স স্ট্রিটে বর্ণনাতীত ভাঙচুর ও লুটতরাজ ঘটেছে। মিনেসোটায় শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার জেরে এই সহিংসতা।

শহরে ডিজাইন ও ক্লোথিং এর জন্য প্রসিদ্ধ মেলরোজ এভিনিউ। সেখানে এক ভবনে আগুন ধরিয়ে দেয় প্রতিবাদকারীরা। কয়েক ঘণ্টা ধরে ভবনটি আগুনে ভস্মীভূত হয়।

কয়েক ডজন লুণ্ঠনকারী মেলরোজ ও এডিনবার্গ এভিনিউর অ্যাডিডাস স্টোরে হামলা চালায়। তারা জুতার বাক্সে আগুন ধরিয়ে সেসব রাস্তায় ছুঁড়ে মারে।

মেল নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, এটা ভয়ংকর। তারা যেকোনো ছুতায় লুণ্ঠন করে। যা ঘটছে তা আমি সন্তানদের বলতে পারব।

তবে আন্দোলনে সহিংসতাকে সমর্থন করছেন কেউ কেউ। এলিক্সিস একুহিয়া নামের এক যুবক বলেন তিনি ভাঙচুরে যুক্ত ছিলেন না। তবে তার মতে, মাঝে মাঝে প্রতিবাদে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি করা প্রয়োজন হয়।

এছাড়া ফেয়ারফ্যাক্স এভিনিউতেও চলেছে, প্রতিবাদ, ভাঙচুর ও লুণ্ঠন। আন্দোলনকারীরা রাস্তায় আগুন ধরিয়ে দেয়।

ট্রেভন ওয়াল্টন নামের ২৫ বছর বয়স্ক এক ছাত্র বলেন, অনেক শ্বেতাঙ্গরা এসব করে পুলিশকে উত্তেজিত করছে। কিন্তু দিনশেষে কালোদেরই দায়টা মাথায় নিতে হবে।

এর আগে গত ২৫ মে সন্ধ্যায় মিনিয়াপোলিস শহরে ডেরেক নামের এক পুলিশ কর্মকর্তা প্রকাশ্যে রাস্তায় মাটিতে ফেলে হাঁটু দিয়ে গলা চেপে ধরেন কৃষ্ণাঙ্গ  জর্জের। তার মৃত্যুর ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হলে মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। 

চারদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে প্রতিবাদ হচ্ছে। লস এঞ্জেলেসে জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। মোতায়েন করা হচ্ছে বিশেষ সেনা।

অভিযুক্ত  ওই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে তৃতীয় মাত্রার হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।

/এলএল/ বাংলা টাইমস/এন/এইচ


শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর