আপডেট :

        দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরু

        ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৪’

        গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

        আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করতে হবে: সিসিক মেয়র

        রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং

        মস্কো কনসার্ট হামলায় পশ্চিমা বিশ্ব ও ইউক্রেনের ইন্ধনের অভিযোগ রাশিয়ার

        র‍্যাবের পৃথক অভিযান, ১২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

        পদ্মা সেতুতে ভুটানের রাজা

        মার্কিন কূটনীতিককে তলব

        স্বাধীনতা দিবস বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের ফসল: প্রতিমন্ত্রী

        সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে: সংসদ স্পিকার

        বাল্টিমোর সেতু দুর্ঘটনা ভয়াবহ: বাইডেন

        মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মুজিব কোট’ উপহার দিলো প্রশাসন

        ২৯টা বছর ছিল বাঙ্গালী জাতির দুর্ভাগ্যের বছর: প্রধানমন্ত্রী

        লোকসভা নির্বাচনে তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ

        সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

        বিএনপিকে ওবায়দুল কাদেরের হুশিয়ারি

        যুগোপযোগী পাঠ্যক্রম প্রয়োজন শিক্ষার অগ্রযাত্রায়: সিকৃবি ভিসি

        বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতিকে পুতিনের শুভেচ্ছা

        স্বাধীনতা দিবসে ভবন পেলেন গোলাপগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধারা

বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় বেড়েছে

বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় বেড়েছে

দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় গত অর্থবছরের তুলনায় ১১ হাজার ৫৭৯ টাকা বেড়েছে। বর্তমান (২০১৭-১৮) অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১ লাখ ৪৩ হাজার ৭৮৯ টাকা।

১৮ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

মুস্তফা কামাল জানান, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ১ লাখ ৪৩ হাজার ৭৮৯ টাকা। যা গত অর্থবছরের তুলনায় বেড়েছে ১১ হাজার ৫৭৯ টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১ লাখ ৩২ হাজার ২১০ টাকা, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১ লাখ ২০ হাজার ৩০৩ টাকা এবং ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ১ লাখ ৮ হাজার ৬৭ টাকা।

হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে অনুযায়ী, ২০১০ ও ২০১৬ সালের দারিদ্র ও হতদারিদ্রের কমার হার বিবেচনা করে এবং জিডিপির প্রবৃদ্ধির হারের ওপর ভিত্তি করে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে দারিদ্র ও ২০১৮ সালে দারিদ্র ও হতদারিদ্রের হার প্রাক্কলন করা হয়েছে।

জরিপের তথ্য তুলে ধরে মুস্তফা কামাল জানান, দারিদ্রের হার ২০১৮ সালে কমে হয়েছে ২১ দশমিক ৮ শতাংশ, যা ২০১৭ সালে ছিল ২৩ দশমিক ১ শতাংশ আর ২০১৬ সালে ছিল ২৪ দশমিক ৩। ২০১০ সালে বাংলাদেশে দারিদ্রের হার ছিল ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও জানান, বাংলাদেশে হতদরিদ্র মানুষের সংখ্যাও কমেছে। ২০১৮ সালে দেশে হতদরিদ্র মানুষের সংখ্যা ১১ দশমিক ৩ শতাংশ, যা ২০১৭ সালে ছিল ১২ দশমিক ১ শতাংশ, ২০১৬ সালে ১২ দশমিক ৯ শতাংশ এবং আট বছরে আগে (২০১০ সালে) ছিল ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ।

২০১৭-১৮ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাব তুলে ধরে মুস্তফা কামাল জানান, ডিজিপির আকার ২২ হাজার ৫০৫ বিলিয়ন টাকা। জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার ৭.৮৬ শতাংশ, যা সাময়িক হিসাবে এ হার ছিল ৭.৬৫ শতাংশ। মাথপিছু আয় ১ লাখ ৪৩ হাজার ৭৮৯ টাকা। কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতের অবদান যথাক্রমে ১৩ দশমিক ৮২ শতাংশ, ৩০ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং ৫৬ শতাংশ। প্রবৃদ্ধি কৃষি খাতে ৪ দশমিক ১৯, শিল্প খাতে ১২ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং সেবা খাতে ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

মন্ত্রী আরও জানান, জিডিপির বিপরীতে বিনিয়োগের শতকরা অনুপাত ৩১ দশমিক ২৩ শতাংশ। এর মধ্যে সরকারি ৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং বেসরকারি ২৩ দশমিক ২৬ শতাংশ। জিডিপির বিপরীতে জাতীয় সঞ্চয়ের শতকরা অনুপাত ২৭ দশমিক ৪২ শতাংশ।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর