আপডেট :

        হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে গেল রাজ্য সরকার

        সরকারি ব্যাংকের ছয় উপব্যবস্থাপনা পরিচালককে অন্য ব্যাংকে বদলি করা হয়েছে

        ময়নাতদন্তের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কবর থেকে এক ব্যাংক কর্মকর্তার লাশ তুলা হলো

        মেটার রে-ব্যান স্মার্ট রোদচশমা,করা যাবে ভিডিও কল

        পানিসংকটের শঙ্কা ও শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে পূর্বনির্ধারিত গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল

        শেয়ারবাজারের টানা পতন ঠেকাতে আবারও শেয়ারের মূল্যসীমায় পরিবর্তন আনা হয়েছে

        দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার জেরে উত্তপ্ত ফরিদপুর

        দেশে একদিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম কমলো

        বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা

        মিয়ানমার থেকে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা

        মিয়ানমার থেকে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা

        যুক্তরাষ্টের শিক্ষকদের স্কুলে বন্দুক নিয়ে যাওয়া নিয়ে একটি বিল পাস হয়েছে

        যুক্তরাষ্টের শিক্ষকদের স্কুলে বন্দুক নিয়ে যাওয়া নিয়ে একটি বিল পাস হয়েছে

        র‍্যাবের মুখপাত্র হলেন কমান্ডার আরাফাত

        ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে নেওয়া হচ্ছে পদক্ষেপ

        বিশেষ ট্রেনের ৩ বগি লাইনচ্যুত

        কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটার কতজন?

        বৈশ্বিক গড় উষ্ণতার চেয়ে দ্রুত উত্তপ্ত হচ্ছে এশিয়া অঞ্চল

        বাংলাদেশের হিন্দু শরণার্থীদের ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে

        বাংলাদেশের হিন্দু শরণার্থীদের ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে

বিষাক্ত কেমিকেলে পাকছে কলা!

বিষাক্ত কেমিকেলে পাকছে কলা!

মধু কই কই বিষ খাওয়াইলা. . .। এটি চট্টগ্রামের একটি জনপ্রিয় আঞ্চলিক গান। আজকাল বাজার থেকে কলা কেনার ক্ষেত্রে এ গানটি বেশ মিলে যায়। দোকানির কাছ থেকে ঢাউস ঢাউস কলা কিনে হাসিমুখে বাড়ি ফিরেন ক্রেতা। অথচ এসব কলা নাকি স্বাভাবিকভাবে পাকে না।

পাকানো হয় নাকি কেমিকেল ব্যবহার করে। কলা নিয়ে এমন ছলাকলার ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটছে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার সবকটি বাজারে। অসাধু ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন বিষাক্ত কেমিকেল মিশিয়ে কৃত্রিম উপায়ে কলা পাকাচ্ছে। কাজটি এমন কৌশলে করা হয়, যাতে ক্রেতারা বুঝতে না পারে।

শনিবার এমন তথ্যের ভিত্তিতে হাটহাজারী পৌরসভার কবুতর হাট এলাকায় কলার আড়তে অভিযান পরিচালনা করে এ ঘটনার সত্যতা পান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রুহুল আমীন।

এ সময় ফল পাকাতে ও রঙ আনতে ব্যবহৃত বিষাক্ত কেমিকেল উদ্ধার এবং এক কর্মচারীকে আটক করা হয়। এছাড়া কেমিকেল মেশানো প্রায় দুই মণ আম ও বেশ কিছু কলা ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়।

তবে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান আঁচ করতে পেরে এসব অনৈতিক কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা কেমিকেল আড়তের ছাদে ও বাইরে ফেলে দেয়।

বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে পরিচালিত এ অভিযানে নেতৃত্বে থাকা ইউএনও রুহুল আমীন জানান, রাইপেন-১৫ নামে একটি কেমিকেল মেশানোর পর একদিনের মধ্যে কলা পেকে যায়। কোনোটার রঙ হয় হলুদ, কোনোটা আবার গাঢ় হলুদ।

এদিকে শুধু কলা নয় মৌসুমি প্রায় সব ফলই এখন বিষে ভরা। বাজারে এখন কেমিকেল মিশ্রিত ফলই বেশি। হাটহাজারী পৌরসভা এলাকার আবুল কালাম নামের এক ব্যক্তি বলেন, কলার আড়তসহ বিভিন্ন ফলের দোকানে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী দেদারছে কেমিকেল ব্যবহার করে চলেছেন। এসব আড়তে ও দোকানে কোন কোন ব্যবসায়ী ফল পাকাতে এ ধরনের কেমিকেল ব্যবহার করছেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর