আপডেট :

        বিচারকবিহীন আদালত

        বাংলাদেশের গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার

        সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেনের মৃত্যু

        জাতীয় ছাত্র সমাজের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

        দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরু

        ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৪’

        গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

        আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করতে হবে: সিসিক মেয়র

        রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং

        মস্কো কনসার্ট হামলায় পশ্চিমা বিশ্ব ও ইউক্রেনের ইন্ধনের অভিযোগ রাশিয়ার

        র‍্যাবের পৃথক অভিযান, ১২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

        পদ্মা সেতুতে ভুটানের রাজা

        মার্কিন কূটনীতিককে তলব

        স্বাধীনতা দিবস বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের ফসল: প্রতিমন্ত্রী

        সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে: সংসদ স্পিকার

        বাল্টিমোর সেতু দুর্ঘটনা ভয়াবহ: বাইডেন

        মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মুজিব কোট’ উপহার দিলো প্রশাসন

        ২৯টা বছর ছিল বাঙ্গালী জাতির দুর্ভাগ্যের বছর: প্রধানমন্ত্রী

        লোকসভা নির্বাচনে তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ

        সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

সিনহার ব্যক্তিগত অস্ত্রটি গাড়িতে ছিলো, নেমেছিলেন হাত উঁচু করেই: সিফাত

সিনহার ব্যক্তিগত অস্ত্রটি গাড়িতে ছিলো, নেমেছিলেন হাত উঁচু করেই: সিফাত

‘তল্লাশি চৌকিতে গাড়ি থামান অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এপিবিএন ছেড়ে দিলেও শ্যামলাপুর চেকপোস্টে ড্রাম ফেলে পথ রোধ করে টেকনাফ থানা পুলিশ। গুলির শব্দ পাই। সিনহা সাহেবের শরীর থেকে রক্ত বের হচ্ছিলো।’

সেদিনের ঘটনার এভাবেই বর্ণনা করছিলেন ঘটনার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহত সিনহার সহযোগী সিফাত।

বুধবার (১২ আগস্ট) বেসরকারি একটি টেলিভিশনকে সিফাত আরো বলেন, ‘আমাদের হাতে ট্রাইপড ছিলো; সম্ভবত এটা তারা ভুল বোঝে। গাড়ি থেকে নামার সময় আমাদের হাতে কোনো অস্ত্রও ছিলো না। নামতেই গুলির শব্দ, তারপর মাটিতে লুটিয়ে পড়ার দৃশ্য। সিনহা সাহেব নামার সময় দুই হাত উঁচু করে নামেন। এরপর আমি পেছনে চলে যাই। কিন্তু গাড়ির কারণে আর কিছু দেখতে পারিনি। ক্লাম ডাউন, ক্লাম ডাউন আওয়াজ শুনতে পাই। যে অফিসার বন্দুক তাক করেছিলেন ওই অফিসারই এ কথা বলছিলেন। এরই ভেতর গুলির শব্দ শুনি। পরে দেখি সিনহা সাহেব শুয়ে পড়েছেন। আমি ভাবছি হয়তো ওনার শরীরে গুলি লাগেনি। ফাঁকা আওয়াজ হয়েছে।’

ঘটনার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী সিফাত আরও বলেন, ‘তারপর দেখি ওনার শরীর থেকে রক্ত বের হচ্ছে। ওনার (সিনহা) ব্যক্তিগত অস্ত্রটিও ছিলো গাড়িতে, নেমেছিলেন হাত উঁচু করেই।’

উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই কক্সবাজারের টেকনাফের মেরিন ড্রাইভ সড়কে চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা নিহত হন। ওই ঘটনায় নিহতের বড় বোন হত্যার অভিযোগ এনে টেকনাফ থানার সাবরক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ নয় জনকে আসামি করে মামলা করেন।

অন্যদিকে, পুলিশের দায়ের করা মামলায় সিফাত ও তার সহযোগী শিপ্রা দেবনাথকে আসামি করা হয়। গত ১০ আগস্ট কক্সবাজার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান সিফাত। হত্যা মামলাটি র‌্যাব তদন্ত করছে।

বুধবার (১২ আগস্ট) রাতে এ বিষয়ে র‌্যাবের লিগাল অ‌্যান্ড মিডিয়া পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘তদন্তের প্রয়োজনে এবং ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে সিফাত ও শিপ্রা দেবনাথের সঙ্গে আমাদেরও কথা বলতে হবে।’

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর