আপডেট :

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল

        মানবাধিকারের উল্লেখযোগ্য উন্নতি

        প্রচণ্ড এই গরম থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টির জন্য বিভিন্ন জায়গায় নামাজ পড়ে দোয়া

        যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ, শতাধিক শিক্ষার্থী গ্রেফতার

        এফডিসিতে মারামারি: যৌথ বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

        মার্কিন বিমান আটকে দিলো ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির!

        চিতাবাঘের আক্রমণে আহত জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার হুইটাল

        যুক্তরাষ্ট্রে গরুর দুধেও বার্ড ফ্লু শনাক্ত

        পবিত্র হজ পালনের অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব

        গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

        পার্লামেন্টে জুতা চুরি, খালি পায়ে ঘরে ফিরলেন পাকিস্তানের এমপিরা

        অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা

        কুড়িগ্রামে হিটস্ট্রোকে মৃত্যু

        চীন সফর করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন

        দেশে একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম আরও কিছুটা কমানো হয়েছে

        ২৮ এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি চলছে

        ইউক্রেনে গোপনে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

        আবহাওয়া বিবেচনায় খোলা হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

        ‘ব্ল্যাক’ ফিরে যাচ্ছে পুরনো লাইনআপে!

        অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তি কামনায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসতিসকার নামাজ

করোনা বিপর্যয়: একদিনে সর্বোচ্চ আক্রান্তের রেকর্ড

করোনা বিপর্যয়: একদিনে সর্বোচ্চ আক্রান্তের রেকর্ড

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

যুক্তরাষ্ট্রে অব্যাহতভাবে বাড়ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। এবারে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক সংক্রমণের রেকর্ড হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। গত শুক্রবার (২৩ অক্টোবর) দেশজুড়ে ৮০ হাজার বাসিন্দার দেহে করোনা সনাক্ত হয়েছে।

জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সূত্র মতে, যুক্তরাষ্ট্রে শুক্রবার দেশজুড়ে ৮০ হাজার বাসিন্দা সনাক্ত হয়েছে। করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর এটিই সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্তের রেকর্ড। এর আগে একদিনে সর্বোচ্চ আক্রান্ত ছিলো জুলাই এর ১৬ তারিখ ৭৭ হাজার ৩৬২ জন।

একদিনে আক্রান্তের সংখ্যার রেকর্ড হওয়ায় দেশটিতে করোনায় মৃত্যু ও হাসপাতালে ভর্তি সংখ্যার উপরেও প্রভাব ফেলবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশটিতে সামনে আরো ভয়াবহ সময় অপেক্ষা করছে।

ইউএস সার্জন জেনারেল ড. জেরোমি এডামস জানান, দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে ৭৫ শতাংশ। আর কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়তে শুরু করবে। সাধারণত আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার কয়েক সপ্তাহ পর মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ে।

ড. জেরোমি এডামস আরো জানান, করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও দেশজুড়ে মৃতের হার কমেছে ৮৫ শতাংশ৷ রোগীদের উন্নত চিকিৎসা বিশেষকরে রেমডেসিভির এবং স্টেরোয়েড ব্যবহারের ফলে মৃত্যু হার কমে গেছে।

কোভিড ট্র‍্যাকিং সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪১ হাজার বাসিন্দা করোনায় আক্রান্ত হয়ে ভর্তি ছিলেন। আগস্টের ২০ তারিখের পর এটিই সর্বোচ্চ সংখ্যক হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা। অক্টোবরের পর এই সংখ্যা বেড়েছে ৩৩ শতাংশ।

গত সাতদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। বৃহস্পতিবারের আগে গড় আক্রান্তের সংখ্যা ছিলো ৭৬৩ জন - যা চলতি মাসে সর্বোচ্চ।

এদিকে হোয়াইট হাউজ কর্তৃপক্ষ জানায়, করোনার সংক্রমণ বাড়ার বিষয়ে প্রশাসনের কাছে তথ্য রয়েছে। বিশেষকরে সান ব্যাল্ট এবং দেশটির মধ্যপশ্চিমাঞ্চলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়বে। এছাড়া হাসপাতালে রোগীর চাপ এবং মৃতের সংখ্যা বিষয়েই হোয়াইট হাউজে সুষ্পষ্ট তথ্য রয়েছে।

এদিকে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব এলার্জি এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজের প্রধান ড. এন্থনী ফাউসি বাসিন্দাদের সতর্ক করে বলেন, দেশজুড়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে, এটি প্রতিরোধ না করলে কোনোভাবেই কমবে না। এজন্য নাগরিকদের প্রয়োজনে স্বাস্থ্যবিধি দ্বিগুণ কঠিনভাবে মেনে চলতে হবে৷ প্রয়োজনে এই বিষয়ে প্রশাসনের উচিত ফেডারেল ম্যান্ডেট ঘোষণা করা৷


এলএবাংলাটাইমস /ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত