যথাযোগ্য ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ফ্রান্সে পালিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল আজহা। এবার ঈদে বাংলাদেশিদের পরিচালিত তিনটি মসজিদে একাধিক ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এসময় আনন্দঘন পরিবেশে শিশু কিশোরসহ নানা বয়সের ও নানা শ্রেণী পেশার মানুষ ঈদগাহে উপস্থিত ছিলেন। ঈদের সব জামায়াতে ছিল উপচেপড়া ভিড়। এসব জামায়াতে বাংলাদেশি ছাড়াও অন্য মুসলিম কমিউনিটির মুসল্লিদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি নারীও ঈদের নামাজ আদায় করে পরস্পর ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন। প্যারিসের বাংলাদেশি জামে মসজিদ ওবারভিলিয়ে, মেট্রো হুশ মসজিদ ও স্থা ইসলামিক সেন্টারসহ একাধিক স্থানে ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়।
ফ্রান্সের বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ও বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ নেন এসকল ঈদ জামাতে। ঈদের জামায়াতের পর প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী বাংলাদেশিসহ বিশ্বের অন্য দেশের মুসল্লিরা কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করেন। এবার মসজিদগুলোয় শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত এমনকি বাংলাদেশি নারীদের অংশগ্রহণ ছিল লক্ষণীয়।
দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পায়জামা পাঞ্জাবিতে বাংলাদেশিরা মসজিদে আসেন। নামাজ শেষে বাংলাদেশিরা একে অপরের বাসায় ঘুরে ঈদের আনন্দ উপভোগ করেন। তবে ঈদের দিন ছুটি না থাকায় অনেকেই ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। দেশে আপনজনদের রেখে ঈদের আমেজ তেমন একটি পূর্ণ হয়নি বলেও জানানল অনেকে।
নামাজ শেষে প্রবাসীরা সুখী সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ কামনায় মোনাজাত করেন।
ফ্রান্সের বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ও বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ নেন এসকল ঈদ জামাতে। ঈদের জামায়াতের পর প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী বাংলাদেশিসহ বিশ্বের অন্য দেশের মুসল্লিরা কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করেন। এবার মসজিদগুলোয় শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত এমনকি বাংলাদেশি নারীদের অংশগ্রহণ ছিল লক্ষণীয়।
দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পায়জামা পাঞ্জাবিতে বাংলাদেশিরা মসজিদে আসেন। নামাজ শেষে বাংলাদেশিরা একে অপরের বাসায় ঘুরে ঈদের আনন্দ উপভোগ করেন। তবে ঈদের দিন ছুটি না থাকায় অনেকেই ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। দেশে আপনজনদের রেখে ঈদের আমেজ তেমন একটি পূর্ণ হয়নি বলেও জানানল অনেকে।
নামাজ শেষে প্রবাসীরা সুখী সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ কামনায় মোনাজাত করেন।