আজ (শুক্রবার) দ্বিতীয ধাপে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিযোগ পরীক্ষার ২ ঘণ্টা আগে প্রশ্নপত্র উত্তরসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হয়েছে। ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রের সাথে নরসিংদী জেলার তিনটি উপজেলাসহ অন্যান্য কয়েকটি জেলার প্রশ্নের হুবহু মিল পাওযা গেছে। নরসিংদীতে জনশ্রুতি আছে, ৩-৪টি চক্র লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে পরীক্ষার ২-৩ ঘণ্টা আগে গোপনস্থানে পরীক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর পড়িয়ে দিয়ে পরীক্ষার্থীদের স্ব স্ব কেন্দ্রে গাড়ি দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছে। এমন অভিযোগ করেছেন কয়েকজন পরীক্ষার্থী।
পরীক্ষার্থী ফারুক জানান, বিভিন্ন স্থান থেকে লোকের মাধ্যমে জানা যায়, বৃহস্পতিবার গভীর রাত থেকে প্রশ্ন ও উত্তরপত্র লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে দুর্নীতিবাজ পরীক্ষার্থীরা পেয়েছে।
আরেক পরীক্ষার্থী তানিয়া আক্তার বলেন, আমি সারাজীবন পড়াশোনা করে মেধার বিকাশ ঘটাতে চাই। আর আমাদের মতো মেধাকে টাকার কাছে হারতে হচ্ছে। এটা কি সরকার দেখবেন? সঠিক স্থানে মেধাবীরা যদি বসতে পারে তা হলে দেশ আরও এগিয়ে যাবে।
অভিযোগ রয়েছে, মো. সুমন ইসলাম নামে এক ব্যক্তি তার ফেসবুক আইডি থেকে পরীক্ষার ঠিক দুই ঘণ্টা আগে উত্তরপত্রসহ প্রশ্নপত্র আপলোড করেন; যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছুক্ষণের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ফলে একদিকে মেধাবী শিক্ষার্থীরা সুযোগ হারালো অন্যদিকে দুর্নীতিবাজ অযোগ্য শিক্ষার্থীরা এগিয়ে গেল। প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে এবং তারা পুনরায় পরীক্ষা দাবি করেন সরকারের কাছে।
প্রশ্ন ফাঁস সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে নরসিংদী জেলা প্রশাসকের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
তবে নরসিংদীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আউয়াল বলেন, এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মহোদয় কথা বলবেন। তারপরও আমি যতদূর জানি, নরসিংদী থেকে কোনো প্রশ্ন ফাঁস হয়নি। এমন কোনো ঘটনা ঘটলে আমরা জানতাম। তবে আপনারা জানেন পটুয়াখালীতে প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার ব্যাপারে বেশ কয়েকজনকে সাজা দেওয়া হয়েছে। আমরা নরসিংদীকে কঠোর নজরদারিতে রেখেছিলাম। এখানে কেউ কিছু করবে তার কোনো সুযোগ ছিল না।
পরীক্ষার্থী ফারুক জানান, বিভিন্ন স্থান থেকে লোকের মাধ্যমে জানা যায়, বৃহস্পতিবার গভীর রাত থেকে প্রশ্ন ও উত্তরপত্র লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে দুর্নীতিবাজ পরীক্ষার্থীরা পেয়েছে।
আরেক পরীক্ষার্থী তানিয়া আক্তার বলেন, আমি সারাজীবন পড়াশোনা করে মেধার বিকাশ ঘটাতে চাই। আর আমাদের মতো মেধাকে টাকার কাছে হারতে হচ্ছে। এটা কি সরকার দেখবেন? সঠিক স্থানে মেধাবীরা যদি বসতে পারে তা হলে দেশ আরও এগিয়ে যাবে।
অভিযোগ রয়েছে, মো. সুমন ইসলাম নামে এক ব্যক্তি তার ফেসবুক আইডি থেকে পরীক্ষার ঠিক দুই ঘণ্টা আগে উত্তরপত্রসহ প্রশ্নপত্র আপলোড করেন; যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছুক্ষণের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ফলে একদিকে মেধাবী শিক্ষার্থীরা সুযোগ হারালো অন্যদিকে দুর্নীতিবাজ অযোগ্য শিক্ষার্থীরা এগিয়ে গেল। প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে এবং তারা পুনরায় পরীক্ষা দাবি করেন সরকারের কাছে।
প্রশ্ন ফাঁস সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে নরসিংদী জেলা প্রশাসকের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
তবে নরসিংদীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আউয়াল বলেন, এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মহোদয় কথা বলবেন। তারপরও আমি যতদূর জানি, নরসিংদী থেকে কোনো প্রশ্ন ফাঁস হয়নি। এমন কোনো ঘটনা ঘটলে আমরা জানতাম। তবে আপনারা জানেন পটুয়াখালীতে প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার ব্যাপারে বেশ কয়েকজনকে সাজা দেওয়া হয়েছে। আমরা নরসিংদীকে কঠোর নজরদারিতে রেখেছিলাম। এখানে কেউ কিছু করবে তার কোনো সুযোগ ছিল না।