বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের
অন্যতম অনুষঙ্গ পান্তা-ইলিশ। কিন্তু সেই ইলিশেরদেখা মিলছে না সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জউপজেলায়। ইলিশের দাম চড়া হওয়ায় এমন অবস্থারসৃষ্টি হয়েছে বলে জানা যায়।রায়গঞ্জ পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের ধানগড়াপশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন,পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশের স্বাদ নেওয়াররেওয়াজ থাকলেও এবার তা বাদ দিতে হয়েছে।ধানের দাম হঠাৎ করেই কমে গেছে এ উপজেলায়।বর্তমানে প্রতি মণ ধান ৫০০ টাকায় বিক্রিহচ্ছে। তিন মণ ধান বেচে এক কেজি ইলিশ খাওয়াসম্ভব নয়।’গতকাল সোমবার উপজেলা সদরের ধানগড়া বাজারেগিয়ে দেখা যায়, একটি মাছের দোকানে খুব ভিড়।কারণ জানতে চাইলে বলা হলো, এ দোকানে ইলিশমাছ বিক্রি করা হচ্ছে। এক কেজি ওজনের প্রতিটিইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকায়। এককেজির চেয়ে কম ওজনের ইলিশ এক হাজার টাকাকেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।দাম বেশি হওয়ায় ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে কম।বিক্রেতা বাবু বলেন, ‘গত বছর আট-দশ মণ ইলিশমাছ বিক্রি হলেও এবার দাম বেশি বলে তেমনবিক্রি হচ্ছে না।’ ধানগড়া ইউনিয়নের ঝাপড়াপালপাড়ার প্রকাশ চন্দ্র পাল বলেন, ‘পয়লাবৈশাখে পান্তা-ইলিশ খেতেই হবে এমন কোনো কথানেই। তাই এবার দাম বেশি হওয়ায় ইলিশ কিনতেযাইনি।’আবদুল কুদ্দুস নামের একজন মাছ ব্যবসায়ী জানান,সারা বছর খোঁজ না নিলেও কিছু মানুষ পয়লাবৈশাখকে সামনে রেখে ইলিশ মাছ কেনার জন্যপাগল হয়ে যান। তাঁদের কাছে দাম কোনো বিষয়নয়। তবে এঁদের সংখ্যা কম বলে দুই বছর ধরে তিনিবৈশাখে ইলিশ মাছ বেচা বাদ দিয়েছেন।উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বৈশাখী আয়োজনেরসঙ্গে সংশ্লিষ্ট তিনজন জানান, বৈশাখের সঙ্গেকেমন করে ইলিশ মাছ যুক্ত হলো জানি না। হুজুগেমেতে পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ খেতে গিয়েসাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছেজাতীয় মাছ ইলিশ।(প্রথমআলো)
অন্যতম অনুষঙ্গ পান্তা-ইলিশ। কিন্তু সেই ইলিশেরদেখা মিলছে না সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জউপজেলায়। ইলিশের দাম চড়া হওয়ায় এমন অবস্থারসৃষ্টি হয়েছে বলে জানা যায়।রায়গঞ্জ পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের ধানগড়াপশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন,পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশের স্বাদ নেওয়াররেওয়াজ থাকলেও এবার তা বাদ দিতে হয়েছে।ধানের দাম হঠাৎ করেই কমে গেছে এ উপজেলায়।বর্তমানে প্রতি মণ ধান ৫০০ টাকায় বিক্রিহচ্ছে। তিন মণ ধান বেচে এক কেজি ইলিশ খাওয়াসম্ভব নয়।’গতকাল সোমবার উপজেলা সদরের ধানগড়া বাজারেগিয়ে দেখা যায়, একটি মাছের দোকানে খুব ভিড়।কারণ জানতে চাইলে বলা হলো, এ দোকানে ইলিশমাছ বিক্রি করা হচ্ছে। এক কেজি ওজনের প্রতিটিইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকায়। এককেজির চেয়ে কম ওজনের ইলিশ এক হাজার টাকাকেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।দাম বেশি হওয়ায় ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে কম।বিক্রেতা বাবু বলেন, ‘গত বছর আট-দশ মণ ইলিশমাছ বিক্রি হলেও এবার দাম বেশি বলে তেমনবিক্রি হচ্ছে না।’ ধানগড়া ইউনিয়নের ঝাপড়াপালপাড়ার প্রকাশ চন্দ্র পাল বলেন, ‘পয়লাবৈশাখে পান্তা-ইলিশ খেতেই হবে এমন কোনো কথানেই। তাই এবার দাম বেশি হওয়ায় ইলিশ কিনতেযাইনি।’আবদুল কুদ্দুস নামের একজন মাছ ব্যবসায়ী জানান,সারা বছর খোঁজ না নিলেও কিছু মানুষ পয়লাবৈশাখকে সামনে রেখে ইলিশ মাছ কেনার জন্যপাগল হয়ে যান। তাঁদের কাছে দাম কোনো বিষয়নয়। তবে এঁদের সংখ্যা কম বলে দুই বছর ধরে তিনিবৈশাখে ইলিশ মাছ বেচা বাদ দিয়েছেন।উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বৈশাখী আয়োজনেরসঙ্গে সংশ্লিষ্ট তিনজন জানান, বৈশাখের সঙ্গেকেমন করে ইলিশ মাছ যুক্ত হলো জানি না। হুজুগেমেতে পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ খেতে গিয়েসাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছেজাতীয় মাছ ইলিশ।(প্রথমআলো)