প্রতিবছরই পহেলা বৈশাখে বাঙালিয়ানার
নামে ধ্বংস করা হয় ইলিশ। এসময়টাতে ইলিশ ধরানিষিদ্ধ হলেও বাজারে চাহিদা থাকায়অবৈধভাবে পৌঁছে যায় বাঙালির ঘরে। এ জন্যদামও থাকে চড়া। এছাড়া ইলিশের বংশ রক্ষাকরতে সরকারও এই ‘জাতীয় মাছের’ রপ্তানিনিষিদ্ধ করেছে।এবার বাংলাদেশে ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাতথেকে আট হাজার টাকা কেজি। মাওয়ায় দুই কেজিরকিছু বেশি ওজনের একটি ইলিশ ১৬ হাজার টাকায়বিক্রি হওয়ার খবর গণমাধ্যমে হইচই ফেলেদিয়েছিল। তারপরও কিন্তু গত মঙ্গলবার পহেলাবৈশাখে পান্তা-ইলিশ খাওয়া ছাড়েনি বাঙালি।মূলত এই আবেগটাকেই কাজে লাগিয়েছে অসাধুব্যবসায়ীরা।তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো- দেশে এতোচাহিদা এবং রপ্তানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেওওপার বাংলায় কলকাতার বাজারে ইলিশের অভাবছিল না। দামও ছিল তুলনামূলক অনেক কম।গত সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকালের মধ্যেবনগাঁ সীমান্তের চোরাপথ দিয়ে বারাসতেবড়বাজারের আড়তেই শুধু ঢুকেছে কয়েক টন ইলিশ। ১কেজি ২৫০-৩০০ গ্রামের এক একটি ইলিশ বিক্রিহয়েছে দেড় হাজার টাকা প্রতি কেজি।ভাষা শহীদ দিবসে ঢাকা সফরে আসাপশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়গণভবনে দাওয়াত খাওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনাকে বলেছিলেন, ‘ইলিশ মাছ পাঠানো আটকেরেখেছেন কেন, আমরা খেতে পাচ্ছি না!’প্রত্যুত্তরে তিস্তা প্রসঙ্গ তুলে শেখ হাসিনাবলেন, ‘পানি দেন, ইলিশও যাবে।’কিন্তু চোরাকারবারিরা সরকারের নিষেধাজ্ঞাকীভাবে ভাঙতে হয় তা জানে। তারা রাতেরঅন্ধকারে ঢাকা-খুলনা-বরিশাল থেকে যশোর হয়েসীমান্তে পার করে দেয় ইলিশ। বিভিন্ন এলাকাদিয়ে যন্ত্রচালিত ভ্যানরিকশায় করে থার্মোকলেরপেটিতে বরফ চাপা দিয়ে তা ভারতে ঢুকছে ইলিশ।উপরে থাকছে অন্য মাছ। পেট্রাপোল সীমান্তলাগোয়া জয়ন্তপুরের কাঁটাতার পেরিয়ে, কখনওপুটখালির ইছামতী পেরিয়ে আংড়াইল সীমান্ত হয়েচলে যায় ইলিশ। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
নামে ধ্বংস করা হয় ইলিশ। এসময়টাতে ইলিশ ধরানিষিদ্ধ হলেও বাজারে চাহিদা থাকায়অবৈধভাবে পৌঁছে যায় বাঙালির ঘরে। এ জন্যদামও থাকে চড়া। এছাড়া ইলিশের বংশ রক্ষাকরতে সরকারও এই ‘জাতীয় মাছের’ রপ্তানিনিষিদ্ধ করেছে।এবার বাংলাদেশে ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাতথেকে আট হাজার টাকা কেজি। মাওয়ায় দুই কেজিরকিছু বেশি ওজনের একটি ইলিশ ১৬ হাজার টাকায়বিক্রি হওয়ার খবর গণমাধ্যমে হইচই ফেলেদিয়েছিল। তারপরও কিন্তু গত মঙ্গলবার পহেলাবৈশাখে পান্তা-ইলিশ খাওয়া ছাড়েনি বাঙালি।মূলত এই আবেগটাকেই কাজে লাগিয়েছে অসাধুব্যবসায়ীরা।তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো- দেশে এতোচাহিদা এবং রপ্তানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেওওপার বাংলায় কলকাতার বাজারে ইলিশের অভাবছিল না। দামও ছিল তুলনামূলক অনেক কম।গত সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকালের মধ্যেবনগাঁ সীমান্তের চোরাপথ দিয়ে বারাসতেবড়বাজারের আড়তেই শুধু ঢুকেছে কয়েক টন ইলিশ। ১কেজি ২৫০-৩০০ গ্রামের এক একটি ইলিশ বিক্রিহয়েছে দেড় হাজার টাকা প্রতি কেজি।ভাষা শহীদ দিবসে ঢাকা সফরে আসাপশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়গণভবনে দাওয়াত খাওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনাকে বলেছিলেন, ‘ইলিশ মাছ পাঠানো আটকেরেখেছেন কেন, আমরা খেতে পাচ্ছি না!’প্রত্যুত্তরে তিস্তা প্রসঙ্গ তুলে শেখ হাসিনাবলেন, ‘পানি দেন, ইলিশও যাবে।’কিন্তু চোরাকারবারিরা সরকারের নিষেধাজ্ঞাকীভাবে ভাঙতে হয় তা জানে। তারা রাতেরঅন্ধকারে ঢাকা-খুলনা-বরিশাল থেকে যশোর হয়েসীমান্তে পার করে দেয় ইলিশ। বিভিন্ন এলাকাদিয়ে যন্ত্রচালিত ভ্যানরিকশায় করে থার্মোকলেরপেটিতে বরফ চাপা দিয়ে তা ভারতে ঢুকছে ইলিশ।উপরে থাকছে অন্য মাছ। পেট্রাপোল সীমান্তলাগোয়া জয়ন্তপুরের কাঁটাতার পেরিয়ে, কখনওপুটখালির ইছামতী পেরিয়ে আংড়াইল সীমান্ত হয়েচলে যায় ইলিশ। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা