প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দলের (পিডিপি) চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি ড. ফেরদৌস আহমদ কোরেশী আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (৩১ আগস্ট) দুপুর আড়াইটার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর বড় মেয়ে অনিন্দিতা শবনম কোরেশী গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
ফেনীর দাগুনভুঁইয়ায় গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
৬০-এর দশকের মেধাবী এ ছাত্রনেতা তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ১৯৬১ সালে ডাকসুর ভিপিও নির্বাচিত হন। আইয়ুববিরোধী ছাত্র আন্দোলনে তার জোরালো ভূমিকা ছিল। ৬ দফা ও ১১ দফাভিত্তিক ছাত্র ও গণআন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে ফেরদৌস আহমেদ কোরেশীর ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। ২০০৭ সালে তিনি প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল (পিডিপি) দল গঠন করেন। মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত তিনি দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তাঞ্চল থেকে মুক্তিযুদ্ধের মুখপাত্র হিসেবে দেশবাংলা পত্রিকা বের করেন ড. কোরেশী। পত্রিকাটির সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
১৯৪১ সালের ১৪ জানুয়াারি ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী জন্ম গ্রহণ করেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন
ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর বড় মেয়ে অনিন্দিতা শবনম কোরেশী গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
ফেনীর দাগুনভুঁইয়ায় গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
৬০-এর দশকের মেধাবী এ ছাত্রনেতা তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তান ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ১৯৬১ সালে ডাকসুর ভিপিও নির্বাচিত হন। আইয়ুববিরোধী ছাত্র আন্দোলনে তার জোরালো ভূমিকা ছিল। ৬ দফা ও ১১ দফাভিত্তিক ছাত্র ও গণআন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে ফেরদৌস আহমেদ কোরেশীর ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। ২০০৭ সালে তিনি প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল (পিডিপি) দল গঠন করেন। মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত তিনি দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তাঞ্চল থেকে মুক্তিযুদ্ধের মুখপাত্র হিসেবে দেশবাংলা পত্রিকা বের করেন ড. কোরেশী। পত্রিকাটির সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
১৯৪১ সালের ১৪ জানুয়াারি ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী জন্ম গ্রহণ করেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন