ঢাকার শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন তৃতীয় টার্মিনাল থেকে বিশাল আকৃতির আরও একটি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে ডিসেম্বর মাসেই বিমানবন্দর থেকে মোট চারটি বোমা উদ্ধার করা হলো।
সোমবার সকালে বোমাটি উদ্ধার করা হয়। এ বোমাটির ওজনও আগেরগুলোর মতোই ২৫০ কেজি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। খবর পেয়ে বিমানবাহিনীর বঙ্গবন্ধু ঘাঁটির বোমা ডিসপোজাল ইউনিট সেখানে উপস্থিত হয়ে বোমাটি উদ্ধার করে।
বোমা বিশেষজ্ঞদের ধারণা বিমানবন্দরে পাওয়া আগের বোমাগুলোর মতো এই বোমাটিও ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভূমিতে নিক্ষেপ করা হয়েছিল।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক এ এইচ এম তৌহিদুল আহসান জানান, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুর প্রশিক্ষিত বোমা ডিসপোজাল দল আধুনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তারা বোমাটি নিষ্ক্রিয় করে এবং বোমাটি ধ্বংস করতে সতর্কতার সঙ্গে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাবে।
এর আগে গত ৯, ১৪ এবং ১৯ ডিসেম্বর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন তৃতীয় টার্মিনালের সাইট থেকে আড়াইশ’ কেজি ওজনের তিনটি বোমা উদ্ধার করা হয়েছিল। পরে বোমাগুলো উদ্ধার করে টাঙ্গাইলের বিমানবাহিনীর ঘাঁটিতে নিয়ে ধ্বংস করা হয়। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি
সোমবার সকালে বোমাটি উদ্ধার করা হয়। এ বোমাটির ওজনও আগেরগুলোর মতোই ২৫০ কেজি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। খবর পেয়ে বিমানবাহিনীর বঙ্গবন্ধু ঘাঁটির বোমা ডিসপোজাল ইউনিট সেখানে উপস্থিত হয়ে বোমাটি উদ্ধার করে।
বোমা বিশেষজ্ঞদের ধারণা বিমানবন্দরে পাওয়া আগের বোমাগুলোর মতো এই বোমাটিও ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভূমিতে নিক্ষেপ করা হয়েছিল।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক এ এইচ এম তৌহিদুল আহসান জানান, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুর প্রশিক্ষিত বোমা ডিসপোজাল দল আধুনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তারা বোমাটি নিষ্ক্রিয় করে এবং বোমাটি ধ্বংস করতে সতর্কতার সঙ্গে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাবে।
এর আগে গত ৯, ১৪ এবং ১৯ ডিসেম্বর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন তৃতীয় টার্মিনালের সাইট থেকে আড়াইশ’ কেজি ওজনের তিনটি বোমা উদ্ধার করা হয়েছিল। পরে বোমাগুলো উদ্ধার করে টাঙ্গাইলের বিমানবাহিনীর ঘাঁটিতে নিয়ে ধ্বংস করা হয়। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি