একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় থেকে খালাস চেয়ে রিভিউ আবেদন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী।
রবিবার সকালে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই আবেদন করা হয়।
সাঈদীর আইনজীবী সাইফুর রহমান বলেন, রবিবার সকাল ১০টার দিকে রিভিউ আবেদনটি করা হয়। ওই আবেদনে সাঈদীর খালাস চাওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, যে অভিযোগগুলোতে সাঈদীকে সাজা দেওয়া হয়েছে, সে অভিযোগগুলোর দুর্বলতা তুলে ধরা হয়েছে রিভিউ আবেদনে।
সাইফুর রহমান বলেন, রিভিউ আবেদনের বিষয়ে আজ দুপুর একটার দিকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাবেন সাঈদীর আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন।
এই আবেদন করার আগে সাঈদীর সঙ্গে তার আইনজীবীরা কারাগারে গিয়ে গত ১৩ জানুয়ারি সাক্ষাৎ করেন।
এর আগে গত ১২ জানুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ডের পরিবর্তে সর্বোচ্চ (ফাঁসি) সাজা চেয়ে রিভিউ করে রাষ্ট্রপক্ষ।
২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশ দেয়।
অন্য চার বিচারপতি হলেন— বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহহাব মিঞা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দীন চৌধুরী।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। ট্রাইব্যুনালে সাঈদীর বিরুদ্ধে গঠিত ২০টি অভিযোগের মধ্যে আটটি প্রমাণিত হয়।
রবিবার সকালে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই আবেদন করা হয়।
সাঈদীর আইনজীবী সাইফুর রহমান বলেন, রবিবার সকাল ১০টার দিকে রিভিউ আবেদনটি করা হয়। ওই আবেদনে সাঈদীর খালাস চাওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, যে অভিযোগগুলোতে সাঈদীকে সাজা দেওয়া হয়েছে, সে অভিযোগগুলোর দুর্বলতা তুলে ধরা হয়েছে রিভিউ আবেদনে।
সাইফুর রহমান বলেন, রিভিউ আবেদনের বিষয়ে আজ দুপুর একটার দিকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাবেন সাঈদীর আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন।
এই আবেদন করার আগে সাঈদীর সঙ্গে তার আইনজীবীরা কারাগারে গিয়ে গত ১৩ জানুয়ারি সাক্ষাৎ করেন।
এর আগে গত ১২ জানুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ডের পরিবর্তে সর্বোচ্চ (ফাঁসি) সাজা চেয়ে রিভিউ করে রাষ্ট্রপক্ষ।
২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশ দেয়।
অন্য চার বিচারপতি হলেন— বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহহাব মিঞা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দীন চৌধুরী।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। ট্রাইব্যুনালে সাঈদীর বিরুদ্ধে গঠিত ২০টি অভিযোগের মধ্যে আটটি প্রমাণিত হয়।