বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারত আজ যুগান্তকারী উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি অর্জন করে পৃথিবীতে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এই দুই বন্ধু রাষ্ট্র আজ একই লক্ষ্যে এগোচ্ছে।
দিল্লিতে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সভাপতি জগত প্রকাশ নাড্ডা, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর, ভারতের রেলওয়ে, যোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. বিজয় চাওথাওয়ালের সাথে কয়েকটি দেশের আমন্ত্রিত রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে বিস্ময়কর উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি এনে বিশ্বকে অবাক করেছেন। অন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে গত ১০ বছরে ভারতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী মোদী তাদের স্ব-স্ব দেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। দুই নেতার নেতৃত্বে দুই দেশে শক্তিশালী সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে যার সুফল দুই দেশের মানুষসহ এই অঞ্চলের সকলেই পাচ্ছে। দুই নেতা বারবার নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় থেকে রাজনীতি বিজ্ঞানের ‘এন্টি ইনকামবেন্সী’ তত্ত্বকে অকার্যকর প্রমাণ করেছেন। শেখ হাসিনা ২০৪১ এ স্মার্ট বাংলাদেশ লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন, আর নরেন্দ্র মোদি ২০৪৭ এ ‘বিকশিত ভারত’ লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন। লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বছর সামান্য ভিন্ন হলেও দুই নেতার লক্ষ্য একই- নিজের দেশের সকল মানুষের চূড়ান্ত সমৃদ্ধি। ভারতের চলমান নির্বাচনে বিজেপির প্রস্তুতি ও তাদের প্রচারণা দেখার জন্য বিজেপির আমন্ত্রণে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে ড. মাহমুদ এখন ভারত সফরে রয়েছেন। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
দিল্লিতে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সভাপতি জগত প্রকাশ নাড্ডা, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর, ভারতের রেলওয়ে, যোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. বিজয় চাওথাওয়ালের সাথে কয়েকটি দেশের আমন্ত্রিত রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে বিস্ময়কর উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি এনে বিশ্বকে অবাক করেছেন। অন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে গত ১০ বছরে ভারতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী মোদী তাদের স্ব-স্ব দেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। দুই নেতার নেতৃত্বে দুই দেশে শক্তিশালী সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে যার সুফল দুই দেশের মানুষসহ এই অঞ্চলের সকলেই পাচ্ছে। দুই নেতা বারবার নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় থেকে রাজনীতি বিজ্ঞানের ‘এন্টি ইনকামবেন্সী’ তত্ত্বকে অকার্যকর প্রমাণ করেছেন। শেখ হাসিনা ২০৪১ এ স্মার্ট বাংলাদেশ লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন, আর নরেন্দ্র মোদি ২০৪৭ এ ‘বিকশিত ভারত’ লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন। লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বছর সামান্য ভিন্ন হলেও দুই নেতার লক্ষ্য একই- নিজের দেশের সকল মানুষের চূড়ান্ত সমৃদ্ধি। ভারতের চলমান নির্বাচনে বিজেপির প্রস্তুতি ও তাদের প্রচারণা দেখার জন্য বিজেপির আমন্ত্রণে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে ড. মাহমুদ এখন ভারত সফরে রয়েছেন। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস