প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ঘুষ যে নেয় আর ঘুষ যে দেয়, দুজনেই সমান অপরাধী। সুতরাং যারা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে, তাদের ধরা হচ্ছে। আর তাদের মাধ্যমে অনুসন্ধান করে কারা কারা এর সুবিধাভোগী, সেটার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রোববার (১৪জুলাই) গণভবনে চীন সফর পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের সুবিধা নিয়ে পাস করা এবং চাকরি পাওয়া ক্যাডারদের খুঁজে পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ ওই সময়ের বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেই সময়ে ঢাকা কলেজে পরীক্ষা হয়। একটি বিশেষ কামরা তাদের জন্য রাখা হয়, যেখানে বসে তারা পরীক্ষা দিয়ে চাকরিতে ঢোকে। তখন কোনো উচ্চবাচ্য নেই। প্রশ্নপত্র ফাঁসসহ অনিয়মগুলো তো তখন থেকেই শুরু।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা এর সঙ্গে জড়িত ছিল তাদেরকে ওখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০১৮ সালের পরে এই কোটা আন্দোলন-টান্দোলন হওয়ার পর এই গ্রুপটা আবার কীভাবে যেন জায়গা করে ফেলে, যেটা এখন ধরা পড়েছে।’ প্রশ্নফাঁসের মাধ্যমে যারা সুবিধা পেয়েছেন, অর্থাৎ যারা প্রশ্ন কিনে পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছেন, খুঁজে বের করা গেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ব্যবস্থা নেবো না কেন? তাদের তো চাকরি করার কোনো অধিকারই থাকবে না। কিন্তু সেটা খুঁজে দেবে কে? যদি ওরা (প্রশ্নফাঁসকারীরা) বলে যে ওমুকের কাছে বিক্রি করেছিলাম, সেটা প্রমাণ করতে পারলে দেখা যাবে।’ এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
রোববার (১৪জুলাই) গণভবনে চীন সফর পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের সুবিধা নিয়ে পাস করা এবং চাকরি পাওয়া ক্যাডারদের খুঁজে পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ ওই সময়ের বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেই সময়ে ঢাকা কলেজে পরীক্ষা হয়। একটি বিশেষ কামরা তাদের জন্য রাখা হয়, যেখানে বসে তারা পরীক্ষা দিয়ে চাকরিতে ঢোকে। তখন কোনো উচ্চবাচ্য নেই। প্রশ্নপত্র ফাঁসসহ অনিয়মগুলো তো তখন থেকেই শুরু।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা এর সঙ্গে জড়িত ছিল তাদেরকে ওখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০১৮ সালের পরে এই কোটা আন্দোলন-টান্দোলন হওয়ার পর এই গ্রুপটা আবার কীভাবে যেন জায়গা করে ফেলে, যেটা এখন ধরা পড়েছে।’ প্রশ্নফাঁসের মাধ্যমে যারা সুবিধা পেয়েছেন, অর্থাৎ যারা প্রশ্ন কিনে পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছেন, খুঁজে বের করা গেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ব্যবস্থা নেবো না কেন? তাদের তো চাকরি করার কোনো অধিকারই থাকবে না। কিন্তু সেটা খুঁজে দেবে কে? যদি ওরা (প্রশ্নফাঁসকারীরা) বলে যে ওমুকের কাছে বিক্রি করেছিলাম, সেটা প্রমাণ করতে পারলে দেখা যাবে।’ এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস