জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে দেওয়া বক্তৃতায় রাশিয়ার দূত ভাসিলি নেবেনজিয়া বলেছেন, ইসরায়েল কূটনৈতিক প্রচেষ্টার প্রতি ‘স্পষ্ট অবজ্ঞা’ দেখিয়েছে। শুধু তাই নয়, ইসরায়েল জাতিসংঘ সনদের প্রতি কোনো সম্মান না দেখিয়ে সার্বভৌম রাষ্ট্র ইরানের ওপর একতরফাভাবে হামলা চালিয়েছে।
শুক্রবার (২০ জুন) নিরাপত্তা পরিষদের জরুরী অধিবেশনে বক্তব্য দেন রাশিয়ার দূত ভাসিলি নেবেনজিয়া। তার দেওয়া বক্তব্যের কিছু বিষয় পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো: ইরানের শান্তিপূর্ণ বেসামরিক পরমাণু স্থাপনাগুলো এখনো হামলার লক্ষ্য হচ্ছে, যা আমাদের এক নজিরবিহীন পারমাণবিক বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিতে পারে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উচিত পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি নিরপেক্ষ মূল্যায়ন দেওয়া এবং যথোপযুক্ত সমাধানের পথ খুঁজে বের করা।
ইসরায়েল এমন এক সময়ে ইরানে হামলা চালিয়েছে, যখন ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে পরোক্ষ আলোচনা চলছিল। এবং ষষ্ঠ দফা আলোচনা শুরুর আয়োজন করা হচ্ছিল।
ইসরায়েল শুধু যে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ঘিরে কূটনৈতিক সমাধানের প্রচেষ্টা উপেক্ষা করেছে তা নয়, বরং তার প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিও অবজ্ঞা দেখিয়েছে—যে দেশটি এখনো আপসের মাধ্যমে সমাধান খোঁজার কথা বলছে।
ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) তত্ত্বাবধানে রয়েছে এবং কঠোর নজরদারির আওতায় চলমান।
ইসরায়েল এই (আইএইএ) বিশেষায়িত আন্তর্জাতিক সংস্থার মূল্যায়নকে উপেক্ষা করে নিজস্ব সিদ্ধান্তে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ওপর একতরফাভাবে হামলা চালিয়েছে। জাতিসংঘ সনদের প্রতি কোনো সম্মান না দেখিয়েই এ হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
সূত্র: আল–জাজিরা এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
শুক্রবার (২০ জুন) নিরাপত্তা পরিষদের জরুরী অধিবেশনে বক্তব্য দেন রাশিয়ার দূত ভাসিলি নেবেনজিয়া। তার দেওয়া বক্তব্যের কিছু বিষয় পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো: ইরানের শান্তিপূর্ণ বেসামরিক পরমাণু স্থাপনাগুলো এখনো হামলার লক্ষ্য হচ্ছে, যা আমাদের এক নজিরবিহীন পারমাণবিক বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিতে পারে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উচিত পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি নিরপেক্ষ মূল্যায়ন দেওয়া এবং যথোপযুক্ত সমাধানের পথ খুঁজে বের করা।
ইসরায়েল এমন এক সময়ে ইরানে হামলা চালিয়েছে, যখন ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে পরোক্ষ আলোচনা চলছিল। এবং ষষ্ঠ দফা আলোচনা শুরুর আয়োজন করা হচ্ছিল।
ইসরায়েল শুধু যে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ঘিরে কূটনৈতিক সমাধানের প্রচেষ্টা উপেক্ষা করেছে তা নয়, বরং তার প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিও অবজ্ঞা দেখিয়েছে—যে দেশটি এখনো আপসের মাধ্যমে সমাধান খোঁজার কথা বলছে।
ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) তত্ত্বাবধানে রয়েছে এবং কঠোর নজরদারির আওতায় চলমান।
ইসরায়েল এই (আইএইএ) বিশেষায়িত আন্তর্জাতিক সংস্থার মূল্যায়নকে উপেক্ষা করে নিজস্ব সিদ্ধান্তে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ওপর একতরফাভাবে হামলা চালিয়েছে। জাতিসংঘ সনদের প্রতি কোনো সম্মান না দেখিয়েই এ হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
সূত্র: আল–জাজিরা এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস