গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার ঘটনায় আহত এক সন্দেভাজনের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম জাকির হোসেন শাওন।
শুক্রবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক খাজা আব্দুল গফুরের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হয়। এ সময় তিনি জাকিরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এ নিয়ে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলার ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো মোট ২৯।
পুলিশের ধারণা, জাকির হোসেন জঙ্গি দলের সদস্য। তবে তার পরিবার বলছে, সে রেস্টুরেন্টের শেফের সহকারী ছিল।
জাকিরের বাবা আবদুস সাত্তার হাসপাতালে শাওনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, ‘মারা যাওয়ার খবর শুনে এখানে এসেছি। এসে তার লাশ দেখতে পাই।’
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জাকিরকে ৩ জুলাই রাতে হাসপাতালে মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়।
গত শুক্রবার একদল জঙ্গি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে ঢুকে সেখানে লোকজনকে জিম্মি করে। এর পরপরই জঙ্গিদের গ্রেনেড হামলা ও গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। পরদিন শনিবার সকালে কমোন্ডা অভিযানে জিম্মি সংকটের অবসান ঘটে। অভিযানে জঙ্গিরা নিহত হয় এবং একজন জাপানি, দুজন শ্রীলঙ্কান ও ১০ জন বাংলাদেশিসহ ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। সেখানে তিন বাংলাদেশি ও ১৭ জন বিদেশি নাগরিকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
শুক্রবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক খাজা আব্দুল গফুরের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হয়। এ সময় তিনি জাকিরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এ নিয়ে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলার ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো মোট ২৯।
পুলিশের ধারণা, জাকির হোসেন জঙ্গি দলের সদস্য। তবে তার পরিবার বলছে, সে রেস্টুরেন্টের শেফের সহকারী ছিল।
জাকিরের বাবা আবদুস সাত্তার হাসপাতালে শাওনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, ‘মারা যাওয়ার খবর শুনে এখানে এসেছি। এসে তার লাশ দেখতে পাই।’
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জাকিরকে ৩ জুলাই রাতে হাসপাতালে মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়।
গত শুক্রবার একদল জঙ্গি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে ঢুকে সেখানে লোকজনকে জিম্মি করে। এর পরপরই জঙ্গিদের গ্রেনেড হামলা ও গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। পরদিন শনিবার সকালে কমোন্ডা অভিযানে জিম্মি সংকটের অবসান ঘটে। অভিযানে জঙ্গিরা নিহত হয় এবং একজন জাপানি, দুজন শ্রীলঙ্কান ও ১০ জন বাংলাদেশিসহ ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। সেখানে তিন বাংলাদেশি ও ১৭ জন বিদেশি নাগরিকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি