পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে ভারতে গিয়ে আটক হওয়ার দেড় বছর পর দেশে ফিরেছেন সাত বাংলাদেশি।
এদের মধ্যে পাঁচজন নারী, এক শিশু ও একজন পুরুষ রয়েছেন। তাদের বাড়ি যশোর, গোপালগঞ্জ ও বরিশাল জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদেরকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে। ভারত সরকারের দেয়া বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাদেরকে দেশে ফিরে আনা হয়।
বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল হোসেন জানান, দালালের খপ্পরে পড়ে দেড় বছর আগে এরা সীমান্তের অবৈধ পথে ভারতে যায়। এরপর কোলকাতা পুলিশ তাদের আটক করে।
আটক হওয়ার পর আদালত তাদের সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠান। সেখান থেকে কোলকাতার ‘লিলুয়া’ নামের এনজিও তাদের পুলিশের কাছ থেকে মুক্ত করে নিজস্ব আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে রাখে। পরে দু’দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যোগাযোগের ভিত্তিতে তাদেরকে বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সহযোগিতায় দেশে ফেরত আনা হয়।
বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপূর্ব হাসান জানান, ফেরত আসা বাংলাদেশিদের কাগজপত্রের কাজ শেষে যশোর মহিলা আইনজীবী সমিতির কাছে হস্তান্তর করা হবে। পরে তারা তাদেরকে যার যার অভিভাবকদের কাছে হস্তান্তর করবেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
এদের মধ্যে পাঁচজন নারী, এক শিশু ও একজন পুরুষ রয়েছেন। তাদের বাড়ি যশোর, গোপালগঞ্জ ও বরিশাল জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদেরকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে। ভারত সরকারের দেয়া বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাদেরকে দেশে ফিরে আনা হয়।
বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল হোসেন জানান, দালালের খপ্পরে পড়ে দেড় বছর আগে এরা সীমান্তের অবৈধ পথে ভারতে যায়। এরপর কোলকাতা পুলিশ তাদের আটক করে।
আটক হওয়ার পর আদালত তাদের সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠান। সেখান থেকে কোলকাতার ‘লিলুয়া’ নামের এনজিও তাদের পুলিশের কাছ থেকে মুক্ত করে নিজস্ব আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে রাখে। পরে দু’দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যোগাযোগের ভিত্তিতে তাদেরকে বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সহযোগিতায় দেশে ফেরত আনা হয়।
বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপূর্ব হাসান জানান, ফেরত আসা বাংলাদেশিদের কাগজপত্রের কাজ শেষে যশোর মহিলা আইনজীবী সমিতির কাছে হস্তান্তর করা হবে। পরে তারা তাদেরকে যার যার অভিভাবকদের কাছে হস্তান্তর করবেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি