বিচার বিভাগ ডিজিটালাইজড করার মাধ্যমে সন্ত্রাসীদের বিচার কাজ ভিডিও কনফারেন্সে পরিচালনার করার আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা।
রোববার সন্ধ্যায় জাজেস লাউঞ্জে বিচার বিভাগ ডিজিটালাইজড করার ব্যাপারে ‘সুপ্রিম কোর্ট ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগামের’ মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসন থেকে আমাকে প্রায়ই বলা হয়, যারা টেরোরিষ্ট এবং বিভিন্ন জেলে আছে তাদেরকে এক জেলা থেকে আরেক জেলায় নিতে খুব অসুবিধা হয়। এ ছাড়া একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত টেরোরিস্টকে কোর্টে নিয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। তাকে এখনও ধরা সম্ভব হয়নি।
তিনি আরো বলেন, ‘এ কারণে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তাদের আদালেতে হাজির করে বিচারকাজ পরিচালনা করতে চাচ্ছি আমরা।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে টেরোরিস্টদের এক জেলা থেকে অন্য জেলা, এক কোর্ট থেকে অন্য কোর্টে নেওয়ার বিষয়টি মিনিমাইজ করতে পারবো, বিচার কাজও ত্বরান্বিত করতে পারবো বলে আমি বিশ্বাস করি।’
বিচার বিভাগের কর্ম দক্ষতার ওপর একটি দেশের সভ্যতার চরিত্র পরিস্ফুট হয়ে উঠে উল্লেখ করে প্রধান বিচারপতি বলেন, কোনো দেশের সরকারের কৃতিত্ব পরিমাপ করার সর্বোত্তম মাপকাঠি হচ্ছে সেই দেশের বিচার বিভাগের দক্ষতা ও যোগ্যতা।
বাংলাদেশের বিচার বিভাগ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে এস কে সিনহা বলেন, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হচ্ছে বিচার বিভাগ। বিচার বিভাগের সেবা যেন সবাই গ্রহণ করতে পারে এবং তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজন তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করা।
তথ্য প্রযুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধান বিচারপতি বলেন, মামলা ব্যবস্থাপনায় সংস্কার এবং দক্ষ সেবাদানের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টে আমরা তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনেক আগেই উপলব্ধি করেছি। কারণ তথ্য প্রযুক্তি দিয়েই কাজের গতি কয়েকগুণ সম্ভব।’
এটুআই প্রকল্পের সহযোগিতায় বিচার বিভাগের ডিজিটাইজেশনের সুবিধা সাধারণ বিচারপ্রার্থী জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মূখ্যসচিব আবুল কালাম আজাদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগামের প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন সুপ্রিম কোর্টের পক্ষে রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম ও এটুআই প্রকল্পের পক্ষে কবির বিন আনোয়ার।
রোববার সন্ধ্যায় জাজেস লাউঞ্জে বিচার বিভাগ ডিজিটালাইজড করার ব্যাপারে ‘সুপ্রিম কোর্ট ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগামের’ মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসন থেকে আমাকে প্রায়ই বলা হয়, যারা টেরোরিষ্ট এবং বিভিন্ন জেলে আছে তাদেরকে এক জেলা থেকে আরেক জেলায় নিতে খুব অসুবিধা হয়। এ ছাড়া একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত টেরোরিস্টকে কোর্টে নিয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। তাকে এখনও ধরা সম্ভব হয়নি।
তিনি আরো বলেন, ‘এ কারণে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তাদের আদালেতে হাজির করে বিচারকাজ পরিচালনা করতে চাচ্ছি আমরা।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে টেরোরিস্টদের এক জেলা থেকে অন্য জেলা, এক কোর্ট থেকে অন্য কোর্টে নেওয়ার বিষয়টি মিনিমাইজ করতে পারবো, বিচার কাজও ত্বরান্বিত করতে পারবো বলে আমি বিশ্বাস করি।’
বিচার বিভাগের কর্ম দক্ষতার ওপর একটি দেশের সভ্যতার চরিত্র পরিস্ফুট হয়ে উঠে উল্লেখ করে প্রধান বিচারপতি বলেন, কোনো দেশের সরকারের কৃতিত্ব পরিমাপ করার সর্বোত্তম মাপকাঠি হচ্ছে সেই দেশের বিচার বিভাগের দক্ষতা ও যোগ্যতা।
বাংলাদেশের বিচার বিভাগ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে এস কে সিনহা বলেন, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হচ্ছে বিচার বিভাগ। বিচার বিভাগের সেবা যেন সবাই গ্রহণ করতে পারে এবং তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজন তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করা।
তথ্য প্রযুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধান বিচারপতি বলেন, মামলা ব্যবস্থাপনায় সংস্কার এবং দক্ষ সেবাদানের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টে আমরা তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনেক আগেই উপলব্ধি করেছি। কারণ তথ্য প্রযুক্তি দিয়েই কাজের গতি কয়েকগুণ সম্ভব।’
এটুআই প্রকল্পের সহযোগিতায় বিচার বিভাগের ডিজিটাইজেশনের সুবিধা সাধারণ বিচারপ্রার্থী জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মূখ্যসচিব আবুল কালাম আজাদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগামের প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন সুপ্রিম কোর্টের পক্ষে রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম ও এটুআই প্রকল্পের পক্ষে কবির বিন আনোয়ার।