গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পরে এবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ খাতে গ্যাসের প্রাইসটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিদ্যুতের দামও আমরা অ্যাডজাস্ট করতে চাই।’
২৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার শিশু একাডেমিতে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে সারা বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ করার লক্ষ্যে আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। সুতরাং আমাদের অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করার মানসিকতাও থাকতে হবে।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকার ভর্তুকি দিতে চায় না বলে গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে। আমাদের দায়িত্ব হলো সারা বাংলাদেশে আবাসিক খাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি দেওয়া, আমরা সেদিকেই যাচ্ছি।
জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ধীরে ধীরে পাইপলাইনে গ্যাস ব্যবহার থেকে সরে আসতে চাই, এলপিজির ব্যবহার বাড়াতে চাই এবং এলপিজির দাম সহনীয় রাখতে চাই।
উল্লেখ্য, ২৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এক বৈঠক শেষে গ্যাসের দাম দুই দফায় গড়ে ২২.৭ শতাংশ বাড়ানোর কথা জানায় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলারিটি কমিশন (বিইআরসি)।
গৃহস্থালি খাতে প্রথম দফায় আগামী ১ মার্চ থেকে এক চুলা ৭৫০ টাকা ও দুই চুলা ৮০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় আগামী ১ জুন থেকে এক চুলা ৯০০ টাকা ও দুই চুলা ৯৫০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। বর্তমানে গৃহস্থালি খাতে এক চুলা ৬০০ টাকা ও দুই চুলা ৬৫০ টাকা করে দিচ্ছেন গ্রাহকেরা।
এ ছাড়া সিএনজির দাম ১ মার্চ থেকে প্রতি ঘনমিটার হবে ৩৮ টাকা ও ১ জুন থেকে হবে ৪০ টাকা। বিদ্যুৎ, সার, শিল্প ও সব শ্রেণীর গ্রাহকের ক্ষেত্রে গ্যাসের দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
২৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার শিশু একাডেমিতে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে সারা বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ করার লক্ষ্যে আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। সুতরাং আমাদের অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করার মানসিকতাও থাকতে হবে।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকার ভর্তুকি দিতে চায় না বলে গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে। আমাদের দায়িত্ব হলো সারা বাংলাদেশে আবাসিক খাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি দেওয়া, আমরা সেদিকেই যাচ্ছি।
জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ধীরে ধীরে পাইপলাইনে গ্যাস ব্যবহার থেকে সরে আসতে চাই, এলপিজির ব্যবহার বাড়াতে চাই এবং এলপিজির দাম সহনীয় রাখতে চাই।
উল্লেখ্য, ২৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এক বৈঠক শেষে গ্যাসের দাম দুই দফায় গড়ে ২২.৭ শতাংশ বাড়ানোর কথা জানায় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলারিটি কমিশন (বিইআরসি)।
গৃহস্থালি খাতে প্রথম দফায় আগামী ১ মার্চ থেকে এক চুলা ৭৫০ টাকা ও দুই চুলা ৮০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় আগামী ১ জুন থেকে এক চুলা ৯০০ টাকা ও দুই চুলা ৯৫০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। বর্তমানে গৃহস্থালি খাতে এক চুলা ৬০০ টাকা ও দুই চুলা ৬৫০ টাকা করে দিচ্ছেন গ্রাহকেরা।
এ ছাড়া সিএনজির দাম ১ মার্চ থেকে প্রতি ঘনমিটার হবে ৩৮ টাকা ও ১ জুন থেকে হবে ৪০ টাকা। বিদ্যুৎ, সার, শিল্প ও সব শ্রেণীর গ্রাহকের ক্ষেত্রে গ্যাসের দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।