২৫ মার্চেকে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসাবে ঘোষণা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের নেতারা।
তারা জানিয়েছেন, আগামী ১১ মার্চ এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হচ্ছে। একই দিনে প্রস্তাবটি গৃহীত হবে।
সোমবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠকে শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ১৪ দলের মুখপাত্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘১৪ দলের বৈঠকে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার দাবি তুলেছেন নেতারা। আমরা আশা করছি, ১১ মার্চের সংসদ অধিবেশনেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবস হিসেবে গৃহীত হবে।’
এ সময় ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আমরা ২৫শে মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি করছি। আশা করি ১১ তারিখে জাতীয় সংসদে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে তা গৃহীত হবে।’
জাতীয় পার্টি(মঞ্জু) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম খান ও সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াও সংবাদ সম্মেলনে আসন্ন সংসদ অধিবেশনে ২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবস হিসেবে গৃহীত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
বিএনপি নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করছে অভিযোগ করে নাসিম বলেন, ‘নির্বাচন পরিচালনা এবং নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সংবিধানের বাহিরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনার অধীনেই আগামী নির্বাচন হবে।’
বিএনপির নিবন্ধন না থাকলে কোনো রাজনৈতিক দলের নিবন্ধই থাকবে না বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাসিম বলেন, ‘নির্বাচনে আসা না আসা রাজনৈতিক দলের ব্যপার। এই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করার জন্য বিএনপি বিভিন্ন স্টাইলে কথা বলছে। এখনই ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।’
এসময় নাসিম ৭ মার্চ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ, ২৫ মার্চ, ২৬ মার্চে ১৪ দলের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
তারা জানিয়েছেন, আগামী ১১ মার্চ এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হচ্ছে। একই দিনে প্রস্তাবটি গৃহীত হবে।
সোমবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠকে শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ১৪ দলের মুখপাত্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘১৪ দলের বৈঠকে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার দাবি তুলেছেন নেতারা। আমরা আশা করছি, ১১ মার্চের সংসদ অধিবেশনেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবস হিসেবে গৃহীত হবে।’
এ সময় ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আমরা ২৫শে মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি করছি। আশা করি ১১ তারিখে জাতীয় সংসদে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে তা গৃহীত হবে।’
জাতীয় পার্টি(মঞ্জু) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম খান ও সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়াও সংবাদ সম্মেলনে আসন্ন সংসদ অধিবেশনে ২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবস হিসেবে গৃহীত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
বিএনপি নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করছে অভিযোগ করে নাসিম বলেন, ‘নির্বাচন পরিচালনা এবং নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সংবিধানের বাহিরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনার অধীনেই আগামী নির্বাচন হবে।’
বিএনপির নিবন্ধন না থাকলে কোনো রাজনৈতিক দলের নিবন্ধই থাকবে না বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাসিম বলেন, ‘নির্বাচনে আসা না আসা রাজনৈতিক দলের ব্যপার। এই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করার জন্য বিএনপি বিভিন্ন স্টাইলে কথা বলছে। এখনই ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।’
এসময় নাসিম ৭ মার্চ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ, ২৫ মার্চ, ২৬ মার্চে ১৪ দলের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি