দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদ দমনে একই ছাদের নিচে আসতে যাচ্ছে এই অঞ্চলের দেশগুলোর পুলিশ।
মঙ্গলবার ঢাকায় তিন দিনব্যাপী চিফ অব পুলিশ কনফারেন্স শেষে এই আভাস পাওয়া গেছে। গত ১২ মার্চ ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এ কনফারেন্স শুরু হয়। কনফারেন্সে আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, ভুটান, ব্রুনাই, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, দক্ষিণ কোরিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনামের পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
এ ছাড়া ইন্টারপোল, ফেসবুক, ইন্টারপোল গ্লোবাল কমপ্লেক্স ফর ইনোভেশন (আইজিসিআই), যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), আসিয়ানাপোল, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ট্রেনিং অ্যাসিসট্যান্স প্রোগামসহ (আইসিআইটিএপি) বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
কনফারেন্সে মূলত জঙ্গিবাদ দমন, মানবপাচার প্রতিরোধ, অর্থনৈতিক অপরাধ দমন, সন্ত্রাসী অর্থায়ন বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ, মাদকদ্রব্য পাচার প্রতিরোধ, অবৈধ অস্ত্র চোরাচালান প্রতিরোধ, গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদান ও সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের বিষয়গুলো আলোচনায় আসে। তবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদ রোধে সবাই ঐকমত্য হয়েছেন। এ নিয়ে একটি ফোরাম গঠনেরও প্রস্থাব করা হয়। এ ছাড়া, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও আন্তঃদেশীয় অপরাধ দমনে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কনফারেন্স শেষে পুলিশন প্রধানরা একটি ‘যৌথ ঘোষণা’ স্বাক্ষর করেন।
পরবর্তী সময়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে দেশগুলোর মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) করার আগ্রহ প্রকাশ করেন পুলিশ প্রধানরা।
কনফারেন্সে ইন্টারপোলের সেক্রেটারি জেনারেল জার্গেন স্টোক বলেছেন, ‘অপরাধ দমন করে সুরক্ষিত বিশ্ব গঠনে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের মধ্যে আন্তঃদেশীয় সন্ত্রাসবাদ দমনে সহায়তা করবে। পাশাপাশি সাইবার অপরাধ, জঙ্গিবাদ, বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আলোচনা হয়েছে। এর মাধ্যমে অপরাধ দমনের উপায় বের হয়ে আসবে।
কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিন ১৪ দেশের পুলিশ প্রধান ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অপরাধ দমনে পারস্পারিক সহযোগিতা বিনিময়, দক্ষ পুলিশ বাহিনী তৈরিতে কারিগরি সহায়তা, মানবিক সহায়তাসহ প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে এক সঙ্গে কাজ করার প্রস্তাব ওঠে আসে।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
মঙ্গলবার ঢাকায় তিন দিনব্যাপী চিফ অব পুলিশ কনফারেন্স শেষে এই আভাস পাওয়া গেছে। গত ১২ মার্চ ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এ কনফারেন্স শুরু হয়। কনফারেন্সে আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, ভুটান, ব্রুনাই, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, দক্ষিণ কোরিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনামের পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
এ ছাড়া ইন্টারপোল, ফেসবুক, ইন্টারপোল গ্লোবাল কমপ্লেক্স ফর ইনোভেশন (আইজিসিআই), যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), আসিয়ানাপোল, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ট্রেনিং অ্যাসিসট্যান্স প্রোগামসহ (আইসিআইটিএপি) বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
কনফারেন্সে মূলত জঙ্গিবাদ দমন, মানবপাচার প্রতিরোধ, অর্থনৈতিক অপরাধ দমন, সন্ত্রাসী অর্থায়ন বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ, মাদকদ্রব্য পাচার প্রতিরোধ, অবৈধ অস্ত্র চোরাচালান প্রতিরোধ, গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদান ও সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের বিষয়গুলো আলোচনায় আসে। তবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদ রোধে সবাই ঐকমত্য হয়েছেন। এ নিয়ে একটি ফোরাম গঠনেরও প্রস্থাব করা হয়। এ ছাড়া, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও আন্তঃদেশীয় অপরাধ দমনে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কনফারেন্স শেষে পুলিশন প্রধানরা একটি ‘যৌথ ঘোষণা’ স্বাক্ষর করেন।
পরবর্তী সময়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে দেশগুলোর মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) করার আগ্রহ প্রকাশ করেন পুলিশ প্রধানরা।
কনফারেন্সে ইন্টারপোলের সেক্রেটারি জেনারেল জার্গেন স্টোক বলেছেন, ‘অপরাধ দমন করে সুরক্ষিত বিশ্ব গঠনে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের মধ্যে আন্তঃদেশীয় সন্ত্রাসবাদ দমনে সহায়তা করবে। পাশাপাশি সাইবার অপরাধ, জঙ্গিবাদ, বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আলোচনা হয়েছে। এর মাধ্যমে অপরাধ দমনের উপায় বের হয়ে আসবে।
কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিন ১৪ দেশের পুলিশ প্রধান ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অপরাধ দমনে পারস্পারিক সহযোগিতা বিনিময়, দক্ষ পুলিশ বাহিনী তৈরিতে কারিগরি সহায়তা, মানবিক সহায়তাসহ প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে এক সঙ্গে কাজ করার প্রস্তাব ওঠে আসে।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি