জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়ার জামিন আদেশ ৮ মে পর্যন্ত স্থগিতের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
১৯ মার্চ সোমবার সকাল ৯টা ১৭ মিনিটে এ আদেশ দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ।
এ ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের লিভ টু আপিল গ্রহণ করেছেন আদালত। আজ থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে মামলার সারসংক্ষেপ জমা দিতে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র আইনজীবী মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, খন্দকার মাহবুব হোসেন, এজে মোহাম্মাদ, আব্দুর রেজাক খান, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
অপরদিকে দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
এর আগে রবিবার একই বেঞ্চ খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন আদেশের বিরুদ্ধে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষের করা লিভ টু আপিলের শুনানি করে। পরে শুনানি শেষে দুপুর ১২টায় খালেদা জিয়ার জামিন বিষয়ে আদেশের দিন সোমবার ধার্য করা হয়।
১৫ মার্চ হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
১৪ মার্চ খালেদা জিয়ার চার মাসের জামিন রবিবার পর্যন্ত স্থগিত করে লিভ টু আপিল করার আদেশ দেন আদালত। ১২ মার্চ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চার মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন হাইকোর্ট।
এর আগে ২২ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পরে ২৫ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় কারাগারে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি শেষ হয়। এরপর ১১ মার্চ হাইকোর্টে নিম্ন আদালত থেকে নথিপত্র আসলে ১২ মার্চ খালেদা জামিন পান ।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন নিম্ন আদালত। এ মামলার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বাকি পাঁচজনকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা জরিমানাও করেন আদালত।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
১৯ মার্চ সোমবার সকাল ৯টা ১৭ মিনিটে এ আদেশ দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ।
এ ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের লিভ টু আপিল গ্রহণ করেছেন আদালত। আজ থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে মামলার সারসংক্ষেপ জমা দিতে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র আইনজীবী মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, খন্দকার মাহবুব হোসেন, এজে মোহাম্মাদ, আব্দুর রেজাক খান, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
অপরদিকে দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
এর আগে রবিবার একই বেঞ্চ খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন আদেশের বিরুদ্ধে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষের করা লিভ টু আপিলের শুনানি করে। পরে শুনানি শেষে দুপুর ১২টায় খালেদা জিয়ার জামিন বিষয়ে আদেশের দিন সোমবার ধার্য করা হয়।
১৫ মার্চ হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
১৪ মার্চ খালেদা জিয়ার চার মাসের জামিন রবিবার পর্যন্ত স্থগিত করে লিভ টু আপিল করার আদেশ দেন আদালত। ১২ মার্চ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চার মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন হাইকোর্ট।
এর আগে ২২ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পরে ২৫ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় কারাগারে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি শেষ হয়। এরপর ১১ মার্চ হাইকোর্টে নিম্ন আদালত থেকে নথিপত্র আসলে ১২ মার্চ খালেদা জামিন পান ।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন নিম্ন আদালত। এ মামলার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বাকি পাঁচজনকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা জরিমানাও করেন আদালত।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি