রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডা. আব্দুল হালিম লাভলু করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন। নমুনা পরীক্ষার পর শনিবার (১৮ এপ্রিল) তিনি করোনা আক্রান্ত বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। রংপুরের সিভির সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে রংপুরে করোনা শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা পাঁচ জনে দাঁড়ালো।
মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর ডা. আব্দুল হালিম মূলত করোনা আক্রান্ত সন্দেহভাজনদের রক্তসহ অন্যান্য নমুনা সংগ্রহ করতেন। ইতোমধ্যে মিঠাপুকুরে করোনা শনাক্ত হওয়া রোগীদেরও তিনি নমুনা সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু দুই দিন ধরে অসুস্থ অনুভব করায় শুক্রবার ওই চিকিৎসকের নমুনা পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজে স্থাপিত পিসিআর মেশিনে পরীক্ষার পর করোনা পজিটিভ বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় চিকিৎসক আব্দুল হালিমকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
মিঠাপুকুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন জানান, চিকিৎসক ডা. আব্দুল হালিমের বাড়ি মিঠাপুকুর উপজেলার ইমাদপুর গ্রামে।
মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মামুন ভূঁইয়া জানান, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে হাসপাতালটি লকডাউন করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ওই চিকিৎসকের সংস্পর্শে আসা রোগী ডাক্তারসহ অন্যান্য ব্যক্তিদের হোম কোয়ারেন্টিনে রেখে তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত (৮এপ্রিল) রংপুর মেডিকেল কলেজ ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা হওয়া মিঠাপুকুরে এক কলেজছাত্রের শরীরে করোনাভাইরাস সনাক্ত করা হয়। তার বাড়ি উপজেলার বালারহাট ইউনিয়নের খন্দকার পাড়ায়। এ ঘটনার পর পরই ওই গ্রামের ১৩টি বাড়ি লকডাউন করে দেয় উপজেলা প্রশাসন। বর্তমানে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো দুইজনে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/সিসি
মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর ডা. আব্দুল হালিম মূলত করোনা আক্রান্ত সন্দেহভাজনদের রক্তসহ অন্যান্য নমুনা সংগ্রহ করতেন। ইতোমধ্যে মিঠাপুকুরে করোনা শনাক্ত হওয়া রোগীদেরও তিনি নমুনা সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু দুই দিন ধরে অসুস্থ অনুভব করায় শুক্রবার ওই চিকিৎসকের নমুনা পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজে স্থাপিত পিসিআর মেশিনে পরীক্ষার পর করোনা পজিটিভ বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় চিকিৎসক আব্দুল হালিমকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
মিঠাপুকুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন জানান, চিকিৎসক ডা. আব্দুল হালিমের বাড়ি মিঠাপুকুর উপজেলার ইমাদপুর গ্রামে।
মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মামুন ভূঁইয়া জানান, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে হাসপাতালটি লকডাউন করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ওই চিকিৎসকের সংস্পর্শে আসা রোগী ডাক্তারসহ অন্যান্য ব্যক্তিদের হোম কোয়ারেন্টিনে রেখে তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত (৮এপ্রিল) রংপুর মেডিকেল কলেজ ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা হওয়া মিঠাপুকুরে এক কলেজছাত্রের শরীরে করোনাভাইরাস সনাক্ত করা হয়। তার বাড়ি উপজেলার বালারহাট ইউনিয়নের খন্দকার পাড়ায়। এ ঘটনার পর পরই ওই গ্রামের ১৩টি বাড়ি লকডাউন করে দেয় উপজেলা প্রশাসন। বর্তমানে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো দুইজনে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/সিসি