সঠিক সময়ে ভাড়া দিতে না পারায়, ৩ সন্তানসহ একটি পরিবারকে বাসা থেকে বের করে দিলেন রাজধানী ঢাকার কলাবাগানের এক বাড়িওয়ালা। পুলিশের হস্তক্ষেপে রাতভর চেষ্টার পরও পরিবারটির স্থান হয়নি বাসায়।
সর্বশেষ বাড্ডায় মায়ের বাসায় ঠাঁই হয় তাদের।
এদিকে, করোনা রোগী সন্দেহে মিরপুরে একটি পরিবারকে বাসায় প্রবেশ করতে না দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বাড়িওয়ালার বিরুদ্ধে।
মধ্যরাত, আকাশে বৃষ্টির চোখ রাঙানি এক দুই ফোটা বৃষ্টিও শুরু হয়েছে। তখন রাজধানীর কলাবাগানের এই বাসার সামনে কুলসুম, সেলিম দম্পতির আহাজারি।
দুই মাসের শিশু তাউসিফসহ তিন সন্তানকে নিয়ে রাস্তায়, মাত্র ১ মাসের বকেয়া ভাড়ার জন্য বাসা থেকে বের করে তালা দিয়েছে বাড়িওয়ালা। পুলিশ গণমাধ্যমের বহু চেষ্টার পরও বাসায় প্রবেশ করতে না পেরে কলাবাগান থানায় পরিবারটি। বাবা সচিবালয়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেয়া বাসার মালিক সম্পা আক্তার ফোনের ওপাশ থেকে পরিবারটির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করলেও পুলিশ বলছে সবই মিথ্যা।
সম্পা আক্তার বলেন, আমরা আব্বা সচিবালয়ে চাকরি করে। আমার ভাই র্যাবে চাকরি করে। ওদেরকেই জিজ্ঞাসা করেন কেন বের করে দেয়া হয়েছে। ওরা ভাঙচুর করেছে। মারপিট করেছে।
পুলিশের কর্মকর্তা বলেন, আমরা বলেছি অন্তত একটা রাত তাদের থাকতে দেন। কিন্তু তারা শোনেনি।
পরে উপায় না পেয়ে বাড্ডায় কুলসুমের মায়ের বাসায় আশ্রয় নেয় পরিবারটি। তারা বলেন, টাকা দাও না হলে বের হয়ে যাও। আমরা এই অবস্থায় উনাদের টাকা দিবো কিভাবে বলেন।
এরই মাঝে মিরপুরে আরেক পরিবার রাস্তায়- এমন খবর আসে সময় সংবাদে। করোনা রোগী সন্দেহে তাদেরও বাসায় প্রবেশ করতে দিচ্ছে না বাড়িওয়ালা। সেই পরিবারের সদস্যরা বলেন, হার্টের সমস্যা এবং কিডনির সমস্যার জন্যে ভর্তি ছিল। এখন বাড়িওয়ালা ঢুকতে দিচ্ছে না।
করোনা সংক্রমণে আতঙ্কিত যখন পুরোদেশ তখন মধ্যরাতে এমন ঘটনায় প্রশ্ন উঠে মানবিকতা নিয়ে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/সিসি
সর্বশেষ বাড্ডায় মায়ের বাসায় ঠাঁই হয় তাদের।
এদিকে, করোনা রোগী সন্দেহে মিরপুরে একটি পরিবারকে বাসায় প্রবেশ করতে না দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বাড়িওয়ালার বিরুদ্ধে।
মধ্যরাত, আকাশে বৃষ্টির চোখ রাঙানি এক দুই ফোটা বৃষ্টিও শুরু হয়েছে। তখন রাজধানীর কলাবাগানের এই বাসার সামনে কুলসুম, সেলিম দম্পতির আহাজারি।
দুই মাসের শিশু তাউসিফসহ তিন সন্তানকে নিয়ে রাস্তায়, মাত্র ১ মাসের বকেয়া ভাড়ার জন্য বাসা থেকে বের করে তালা দিয়েছে বাড়িওয়ালা। পুলিশ গণমাধ্যমের বহু চেষ্টার পরও বাসায় প্রবেশ করতে না পেরে কলাবাগান থানায় পরিবারটি। বাবা সচিবালয়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেয়া বাসার মালিক সম্পা আক্তার ফোনের ওপাশ থেকে পরিবারটির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করলেও পুলিশ বলছে সবই মিথ্যা।
সম্পা আক্তার বলেন, আমরা আব্বা সচিবালয়ে চাকরি করে। আমার ভাই র্যাবে চাকরি করে। ওদেরকেই জিজ্ঞাসা করেন কেন বের করে দেয়া হয়েছে। ওরা ভাঙচুর করেছে। মারপিট করেছে।
পুলিশের কর্মকর্তা বলেন, আমরা বলেছি অন্তত একটা রাত তাদের থাকতে দেন। কিন্তু তারা শোনেনি।
পরে উপায় না পেয়ে বাড্ডায় কুলসুমের মায়ের বাসায় আশ্রয় নেয় পরিবারটি। তারা বলেন, টাকা দাও না হলে বের হয়ে যাও। আমরা এই অবস্থায় উনাদের টাকা দিবো কিভাবে বলেন।
এরই মাঝে মিরপুরে আরেক পরিবার রাস্তায়- এমন খবর আসে সময় সংবাদে। করোনা রোগী সন্দেহে তাদেরও বাসায় প্রবেশ করতে দিচ্ছে না বাড়িওয়ালা। সেই পরিবারের সদস্যরা বলেন, হার্টের সমস্যা এবং কিডনির সমস্যার জন্যে ভর্তি ছিল। এখন বাড়িওয়ালা ঢুকতে দিচ্ছে না।
করোনা সংক্রমণে আতঙ্কিত যখন পুরোদেশ তখন মধ্যরাতে এমন ঘটনায় প্রশ্ন উঠে মানবিকতা নিয়ে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/সিসি