আজ সোমবার পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ। প্রায় এক শতাব্দী পর এই পূর্ণ বলয় গ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকি,মিডওয়ে হ্যাটল দ্বীপ, হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ ও ব্রাজিল থেকে। তবে বাংলাদেশ থেকে এ বিরল দৃশ্য দেখা যাবে না। কারণ বাংলাদেশে যখন রাত তখন এই সূর্যগ্রহণ হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইয়ে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৩৪ মিনিটে গ্রহণ শুরু হবে (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৭ মিনিট)। বাংলাদেশে গ্রহণ শেষ হবে রাত ৩টা ৪ মিনিটে।
এদিকে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখতে অপেক্ষা করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোটি কোটি মানুষ। কারণ ১৯১৮ সালের পর এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূল থেকে পশ্চিম উপকূল পর্যন্ত বিস্তৃত হবে পূর্ণ সূর্য গ্রহণ। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪টি রাজ্যের অধিবাসীদের মধ্যে শুরু হয়েছে সাজ সাজ রব। শুরু হয়েছে “এক্লিপস পার্টি”-র প্রস্তুতিও। এ ছাড়াও পশ্চিম ইউরোপ, আফ্রিকার কয়েকটি এলাকা এবং এশিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকেও আংশিক সূর্য গ্রহণের দেখা মিলবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ওই সময় অন্ধকার আকাশ পশু-পাখিদের বিভ্রান্ত করতে পারে। নিশাচর প্রাণীরা, বিশেষত পেঁচা দিনের বেলায়ই রাত ভেবে জেগে যেতে পারে, ভেড়ার পাল খুঁজতে পারে ঘুমানোর জন্য জায়গা। দিনের পাখিরা কলরব বন্ধ করে দিবে। পূর্ণগ্রাস সূর্য গ্রহণ রাতে চলা পতঙ্গ ও প্রজাপতিদের চলাফেরাতেও বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে। পোষা বিড়াল ও কুকুরও বিরক্ত বোধ করতে পারে।
জানা গেছে, আগ্রহীরা এ পূর্ণ সূর্য গ্রহণটি দেখতে পাবেন নাসা টেলিভিশন এবং নাসার ওয়েবসাইটে লাইভ ভিডিও স্ট্রিমের মাধ্যমে।
নাসার ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, ১১টি বিমান থেকে ধারণ করা হবে সূর্য গ্রহণের দৃশ্য। এ ছাড়াও, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা নভোচারীরা পাঠাবেন গ্রহণকালে গ্রকৃতির রহস্যময় রূপের ছবি।
এলএবাংলাটাইমস/টি/এলআরটি
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইয়ে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৩৪ মিনিটে গ্রহণ শুরু হবে (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৭ মিনিট)। বাংলাদেশে গ্রহণ শেষ হবে রাত ৩টা ৪ মিনিটে।
এদিকে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখতে অপেক্ষা করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোটি কোটি মানুষ। কারণ ১৯১৮ সালের পর এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূল থেকে পশ্চিম উপকূল পর্যন্ত বিস্তৃত হবে পূর্ণ সূর্য গ্রহণ। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪টি রাজ্যের অধিবাসীদের মধ্যে শুরু হয়েছে সাজ সাজ রব। শুরু হয়েছে “এক্লিপস পার্টি”-র প্রস্তুতিও। এ ছাড়াও পশ্চিম ইউরোপ, আফ্রিকার কয়েকটি এলাকা এবং এশিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকেও আংশিক সূর্য গ্রহণের দেখা মিলবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ওই সময় অন্ধকার আকাশ পশু-পাখিদের বিভ্রান্ত করতে পারে। নিশাচর প্রাণীরা, বিশেষত পেঁচা দিনের বেলায়ই রাত ভেবে জেগে যেতে পারে, ভেড়ার পাল খুঁজতে পারে ঘুমানোর জন্য জায়গা। দিনের পাখিরা কলরব বন্ধ করে দিবে। পূর্ণগ্রাস সূর্য গ্রহণ রাতে চলা পতঙ্গ ও প্রজাপতিদের চলাফেরাতেও বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে। পোষা বিড়াল ও কুকুরও বিরক্ত বোধ করতে পারে।
জানা গেছে, আগ্রহীরা এ পূর্ণ সূর্য গ্রহণটি দেখতে পাবেন নাসা টেলিভিশন এবং নাসার ওয়েবসাইটে লাইভ ভিডিও স্ট্রিমের মাধ্যমে।
নাসার ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, ১১টি বিমান থেকে ধারণ করা হবে সূর্য গ্রহণের দৃশ্য। এ ছাড়াও, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা নভোচারীরা পাঠাবেন গ্রহণকালে গ্রকৃতির রহস্যময় রূপের ছবি।
এলএবাংলাটাইমস/টি/এলআরটি