যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৮ সালে ৪৮৩৪৪ জন আত্মহত্যা করেছে। আগের বছর সে সংখ্যা ছিল ৪৭১৭৩। ফেডারেল সরকারের ‘রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ কেন্দ্র’ (সিডিসি) থেকে ৩০ জানুয়ারি এ তথ্য জানানো হয়েছে। ১৯৯৯ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে আত্মহত্যার হার বেড়েছে ৩৫%। আমেরিকায় নানা কারণে মৃত্যুর অন্যতম প্রধান যে ১০টি কারণ রয়েছে তার একটি হচ্ছে আত্মহত্যা এবং অপরটি নিউমোনিয়া/ইনফ্লুয়েঞ্জা।
‘আমেরিকান এসোসিয়েশন অব সুইসাইডোলজি’র বোর্ড মেম্বার এপ্রিল ফোরম্যান প্রচন্ড বিস্ময়ের সাথে বলেছেন, ‘আমি কোনভাবেই অবাক হইনি যে, আত্মহত্যা রোধে বিজ্ঞানভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণে কেউই এখন পর্যন্ত যতœবান হননি। এমন অবস্থা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আত্মহত্যার প্রবণতাকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা উচিত এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের বিকল্প নেই।’
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, প্রতিলাখে ১৪.২ জন আত্মহত্যা করছে। আরো জানা গেছে, আত্মহত্যার সংখ্যা অর্ধ লাখের কম হলেও প্রতি বছর আত্মহত্যার কথা ভাবে এমন আমেরিকানের সংখ্যা ৯০ লাখের মত। সিডিসির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে এক কোটি ৬ লাখ আমেরিকান আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। এরমধ্যে চ’ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন ৩২ লাখ। অবশেষে আত্মহত্যার প্রক্রিয়া অবলম্বন করেছিলেন ১৪ লাখ।
‘আমেরিকান এসোসিয়েশন অব সুইসাইডোলজি’র বোর্ড মেম্বার এপ্রিল ফোরম্যান প্রচন্ড বিস্ময়ের সাথে বলেছেন, ‘আমি কোনভাবেই অবাক হইনি যে, আত্মহত্যা রোধে বিজ্ঞানভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণে কেউই এখন পর্যন্ত যতœবান হননি। এমন অবস্থা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আত্মহত্যার প্রবণতাকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা উচিত এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের বিকল্প নেই।’
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, প্রতিলাখে ১৪.২ জন আত্মহত্যা করছে। আরো জানা গেছে, আত্মহত্যার সংখ্যা অর্ধ লাখের কম হলেও প্রতি বছর আত্মহত্যার কথা ভাবে এমন আমেরিকানের সংখ্যা ৯০ লাখের মত। সিডিসির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে এক কোটি ৬ লাখ আমেরিকান আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। এরমধ্যে চ’ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন ৩২ লাখ। অবশেষে আত্মহত্যার প্রক্রিয়া অবলম্বন করেছিলেন ১৪ লাখ।