কৃষ্ণসাগরের উত্তর অংশে রাশিয়ার নৌবাহিনীর তৎপরতা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে বলে খবর দিয়েছে আমেরিকা। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার বিশেষ সামরিক অভিযানের ২৬তম দিনে কৃষ্ণসাগরে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির খবর দিল ওয়াশিংটন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা সোমবার বলেছেন, রাশিয়া কৃষ্ণসাগরে উভচর অভিযানের জাহাজ, একটি মাইন অনুসন্ধান জাহাজ ও কয়েকটি টহল জাহাজসহ ১২টি রণতরী মোতায়েন করেছে।
পাশ্চাত্যের সাথে রাশিয়ার মুখোমুখি অবস্থানের সরাসরি ক্ষেত্র হচ্ছে কৃষ্ণসাগর। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর যুদ্ধজাহাজ সব সময় রাশিয়ার সীমান্তবর্তী এই সাগরে টহল দেয়। ওই জোট প্রতি বছর ইউক্রেন ও জর্জিয়া উপকূলে সামরিক মহড়া চালায় এবং এসব মহড়ায় রাশিয়াকে শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
মস্কোর কথিত হুমকি মোকাবেলা করার অজুহাতে পশ্চিমা দেশগুলো সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাশিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় নিজেদের সামরিক উপস্থিতি ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে। এর জের ধরে বারবার সতর্কবার্তা পাঠানোর পর শেষ পর্যন্ত ইউক্রেনে অভিযান শুরু করেছে মস্কো।
রাশিয়া গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চালানোর ঘোষণা দেয়। মস্কো ঘোষণা করে, এই সামরিক অভিযানের অর্থ যুদ্ধ নয় বরং বিশ্বব্যাপী একটি সম্ভাব্য যুদ্ধ প্রতিহত করার লক্ষ্যে এই সামরিক অভিযান চালানো হচ্ছে। তবে ইউরোপীয় ও মার্কিন সংবাদ মাধ্যমগুলো রাশিয়ার এ ঘোষণার একাংশ প্রকাশ করে জানায়, কিয়েভের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণা করেছে মস্কো।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা সোমবার বলেছেন, রাশিয়া কৃষ্ণসাগরে উভচর অভিযানের জাহাজ, একটি মাইন অনুসন্ধান জাহাজ ও কয়েকটি টহল জাহাজসহ ১২টি রণতরী মোতায়েন করেছে।
পাশ্চাত্যের সাথে রাশিয়ার মুখোমুখি অবস্থানের সরাসরি ক্ষেত্র হচ্ছে কৃষ্ণসাগর। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর যুদ্ধজাহাজ সব সময় রাশিয়ার সীমান্তবর্তী এই সাগরে টহল দেয়। ওই জোট প্রতি বছর ইউক্রেন ও জর্জিয়া উপকূলে সামরিক মহড়া চালায় এবং এসব মহড়ায় রাশিয়াকে শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
মস্কোর কথিত হুমকি মোকাবেলা করার অজুহাতে পশ্চিমা দেশগুলো সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাশিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় নিজেদের সামরিক উপস্থিতি ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে। এর জের ধরে বারবার সতর্কবার্তা পাঠানোর পর শেষ পর্যন্ত ইউক্রেনে অভিযান শুরু করেছে মস্কো।
রাশিয়া গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চালানোর ঘোষণা দেয়। মস্কো ঘোষণা করে, এই সামরিক অভিযানের অর্থ যুদ্ধ নয় বরং বিশ্বব্যাপী একটি সম্ভাব্য যুদ্ধ প্রতিহত করার লক্ষ্যে এই সামরিক অভিযান চালানো হচ্ছে। তবে ইউরোপীয় ও মার্কিন সংবাদ মাধ্যমগুলো রাশিয়ার এ ঘোষণার একাংশ প্রকাশ করে জানায়, কিয়েভের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণা করেছে মস্কো।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]