গতকাল সোমবার ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে শুরু হয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব
জলবায়ু সম্মেলন। এই সম্মেলন সামনে
রেখে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি কার্বন
নিঃসরণকারী ১০ দেশের প্রতিশ্রুতি নিচে
তুলে ধরা হলোঃ-
১. চীন (২৪ শতাংশ)
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস
নিঃসরণকারী দেশটি ২০৩০ সালের মধ্যে
কার্বন ঘনত্ব (জিডিপির নিরিখে কার্বন ডাই-
অক্সাইড নিঃসরণ) ২০০৫ সালের তুলনায় ৬০-৬৫
শতাংশ কমাবে। ২০১৪ সালে তাদের অ-
জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা ছিল
১১.২ শতাংশ। এটা বাড়িয়ে ২০ শতাংশে
উন্নীত করা হবে।
২. যুক্তরাষ্ট্র (১৫.৫ শতাংশ)
২০২৫ সালের মধ্যে ২০০৫ সালের তুলনায়
কার্বন নিঃসরণ কমাবে ২৬-২৮ শতাংশ। বিদ্যুৎ
উৎপাদন কেন্দ্রগুলো থেকে কার্বন
ডাই-অক্সাইড দূষণের মাত্রা ২০৩০ সালের
মধ্যে ৩২ শতাংশ কমাবে।
৩. ইউরোপীয় ইউনিয়ন (১০.৮ শতাংশ)
২৮ দেশের জোটটি গত শতকের ৯-এর
দশকের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন
নিঃসরণ কমাবে কমপক্ষে ৪০ শতাংশ। এ ছাড়া
২৭ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের
লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে তারা।
৪. ভারত (৬.৪ শতাংশ)
২০০৫ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
কার্বন ঘনত্ব ৩৫ শতাংশ কমাবে। একই
সময়ের মধ্যে দেশটি ৪০ শতাংশ বিদ্যুৎ
উৎপাদন করবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি
ব্যবহার করবে।
৫. রাশিয়া (৪.৯ শতাংশ)
২০০৫ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
দেশটি কার্বন নিঃসরণ কমাবে ২৫-৩০ শতাংশ।
তবে ‘সবচেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণকারী
দেশগুলোর’ প্রতিশ্রুতি সাপেক্ষে তারা
এটি বাস্তবায়ন করবে।
৬. জাপান (২.৯ শতাংশ)
২০১৩ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
কার্বন নিঃসরণ কমাবে ২৬ শতাংশ। এর মধ্যে
পরমাণুনির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়টিও
রয়েছে। অবশ্য ২০১১ সালের ফুকুশিমা
বিপর্যয়ের পর দেশটির পরমাণুনির্ভর বিদ্যুৎ
উৎপাদন আগের মাত্রায় চালু হয়নি।
৭. ব্রাজিল (২.১ শতাংশ)
২০০৫ সালের সাপেক্ষে ২০২৫ সালের
মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ৩৭ শতাংশ কমাবে। আর
২০৩০ সালের মধ্যে কমাবে ৪৩ শতাংশ।
৮. ইরান (১.৬ শতাংশ)
শর্তহীনভাবে দেশটি ২০৩০ সালের
মধ্যে ৪ শতাংশ গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ
কমাবে। তবে তারা যদি আর্থিক ও
প্রযুক্তিগত সহায়তা পায়, সে ক্ষেত্রে
আরো ৮ শতাংশ কমাবে।
৯. ইন্দোনেশিয়া (১.৫ শতাংশ)
২০৩০ সালের মধ্যে ২৯ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ
কমাবে। তবে আর্থিক ও অন্যান্য
সহযোগিতা পাওয়া সাপেক্ষে ৪১ শতাংশ
নেবে।
১০. কানাডা (১.৫ শতাংশ)
২০০৫ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
৩০ শতাংশ গ্রিসহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমাবে।
সূত্র : এএফপি।
জলবায়ু সম্মেলন। এই সম্মেলন সামনে
রেখে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি কার্বন
নিঃসরণকারী ১০ দেশের প্রতিশ্রুতি নিচে
তুলে ধরা হলোঃ-
১. চীন (২৪ শতাংশ)
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস
নিঃসরণকারী দেশটি ২০৩০ সালের মধ্যে
কার্বন ঘনত্ব (জিডিপির নিরিখে কার্বন ডাই-
অক্সাইড নিঃসরণ) ২০০৫ সালের তুলনায় ৬০-৬৫
শতাংশ কমাবে। ২০১৪ সালে তাদের অ-
জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা ছিল
১১.২ শতাংশ। এটা বাড়িয়ে ২০ শতাংশে
উন্নীত করা হবে।
২. যুক্তরাষ্ট্র (১৫.৫ শতাংশ)
২০২৫ সালের মধ্যে ২০০৫ সালের তুলনায়
কার্বন নিঃসরণ কমাবে ২৬-২৮ শতাংশ। বিদ্যুৎ
উৎপাদন কেন্দ্রগুলো থেকে কার্বন
ডাই-অক্সাইড দূষণের মাত্রা ২০৩০ সালের
মধ্যে ৩২ শতাংশ কমাবে।
৩. ইউরোপীয় ইউনিয়ন (১০.৮ শতাংশ)
২৮ দেশের জোটটি গত শতকের ৯-এর
দশকের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন
নিঃসরণ কমাবে কমপক্ষে ৪০ শতাংশ। এ ছাড়া
২৭ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের
লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে তারা।
৪. ভারত (৬.৪ শতাংশ)
২০০৫ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
কার্বন ঘনত্ব ৩৫ শতাংশ কমাবে। একই
সময়ের মধ্যে দেশটি ৪০ শতাংশ বিদ্যুৎ
উৎপাদন করবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি
ব্যবহার করবে।
৫. রাশিয়া (৪.৯ শতাংশ)
২০০৫ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
দেশটি কার্বন নিঃসরণ কমাবে ২৫-৩০ শতাংশ।
তবে ‘সবচেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণকারী
দেশগুলোর’ প্রতিশ্রুতি সাপেক্ষে তারা
এটি বাস্তবায়ন করবে।
৬. জাপান (২.৯ শতাংশ)
২০১৩ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
কার্বন নিঃসরণ কমাবে ২৬ শতাংশ। এর মধ্যে
পরমাণুনির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়টিও
রয়েছে। অবশ্য ২০১১ সালের ফুকুশিমা
বিপর্যয়ের পর দেশটির পরমাণুনির্ভর বিদ্যুৎ
উৎপাদন আগের মাত্রায় চালু হয়নি।
৭. ব্রাজিল (২.১ শতাংশ)
২০০৫ সালের সাপেক্ষে ২০২৫ সালের
মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ৩৭ শতাংশ কমাবে। আর
২০৩০ সালের মধ্যে কমাবে ৪৩ শতাংশ।
৮. ইরান (১.৬ শতাংশ)
শর্তহীনভাবে দেশটি ২০৩০ সালের
মধ্যে ৪ শতাংশ গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ
কমাবে। তবে তারা যদি আর্থিক ও
প্রযুক্তিগত সহায়তা পায়, সে ক্ষেত্রে
আরো ৮ শতাংশ কমাবে।
৯. ইন্দোনেশিয়া (১.৫ শতাংশ)
২০৩০ সালের মধ্যে ২৯ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ
কমাবে। তবে আর্থিক ও অন্যান্য
সহযোগিতা পাওয়া সাপেক্ষে ৪১ শতাংশ
নেবে।
১০. কানাডা (১.৫ শতাংশ)
২০০৫ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে
৩০ শতাংশ গ্রিসহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমাবে।
সূত্র : এএফপি।