বিস্ময়কর গতির নতুন মডেলের জঙ্গিবিমান নিয়ে আসছে রাশিয়া। রাশিয়ার স্পুৎনিক বার্তা সংস্থা এ খবর দিয়েছে।
তবে মিগ-৪১ মডেলের নতুন এই ফাইটার সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। কারণ অন্যান্য আধুনিক মিলিটারি প্রজেক্টের মতো এটাতেও কঠোর গোপনীয়তা আরোপ করা হয়েছে।
বলা হচ্ছে, এটাই রাশিয়ার সর্বাধুনিক দ্রুতগতির যুদ্ধবিমান। এর গতি এতটাই বেশি যা কিনা মিসাইলের আগে ছুটবে বলে খবর প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মিগ-৪১ নামের এক সুপারফাস্ট যুদ্ধবিমান নিয়ে কাজ করছে মিকোয়ান মিলিটারি এয়ারক্রাফট ডিজাইন ব্যুরো।
আগামী দুই বছরের মধ্যে বিমান নির্মাণের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যাবে। এ ছাড়া ২০২৫ সালের মধ্যে পুরোদমে মিগ-৪১ নির্মাণ করা হবে।
দূরপাল্লার এই বিস্ময়কর গতির বিমান নিয়ে কাজ করে চলেছে মিকোয়ান ব্যুরো। তারা মূলত মিগ-৩১-এর ওপর ভিত্তি করে সর্বাধুনিক বিমানের পথে এগোচ্ছে।
২০১৩ সালে পুরনো ডিজাইনের মিগ-৩১-এর বিকল্প কিছু প্রস্তুতের পরিকল্পনা করা হয়। একে ২০২৮ সাল নাগাদ বিলুপ্ত করা হবে।
যদিও বর্তমান বিশ্বে মিগ-৩১ দ্রুতগতির যুদ্ধবিমানের অন্যতম। কিন্তু এবার আরো উন্নত বিমান চায় রাশিয়া। এ বিমানের ধ্বংসক্ষমতা আরো বেশি হবে। এটি মিসাইলের চেয়েও দ্রুত গতিতে ছুটবে।
মিগ-৪১ কেবলমাত্র আগেরটির উন্নত সংস্করণ নয়। এটা বর্তমান প্রজন্ম থেকে বহু বছর এগিয়ে থাকবে। এখন পর্যন্ত এমন কোনো মিসাইল নেই যা কিনা এই বিমানের আগে যেতে পারবে।
এমনকি সম্প্রতি আমেরিকার নির্মিত হাইপারসনিক ড্রোনকেও ছাড়িয়ে যাবে মিগ-৪১-এর গতি। এ বিমানের কার্যকারিতা পরীক্ষায় বেশ কয়েকটি প্লাটফর্ম লাগবে। ইতিমধ্যে শত শত মিগ-৩১ রাশিয়ান এয়ার ফোর্সে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
মিগ-৪১-এর আসল ফিচারগুলো এখনো জানা যায়নি। তবে একটি বিমান মিসাইলের চেয়ে দ্রুতগতিতে ছুটছে। এটা ভাবতেই সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের ঘাম ছুটে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।
তবে মিগ-৪১ মডেলের নতুন এই ফাইটার সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। কারণ অন্যান্য আধুনিক মিলিটারি প্রজেক্টের মতো এটাতেও কঠোর গোপনীয়তা আরোপ করা হয়েছে।
বলা হচ্ছে, এটাই রাশিয়ার সর্বাধুনিক দ্রুতগতির যুদ্ধবিমান। এর গতি এতটাই বেশি যা কিনা মিসাইলের আগে ছুটবে বলে খবর প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মিগ-৪১ নামের এক সুপারফাস্ট যুদ্ধবিমান নিয়ে কাজ করছে মিকোয়ান মিলিটারি এয়ারক্রাফট ডিজাইন ব্যুরো।
আগামী দুই বছরের মধ্যে বিমান নির্মাণের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যাবে। এ ছাড়া ২০২৫ সালের মধ্যে পুরোদমে মিগ-৪১ নির্মাণ করা হবে।
দূরপাল্লার এই বিস্ময়কর গতির বিমান নিয়ে কাজ করে চলেছে মিকোয়ান ব্যুরো। তারা মূলত মিগ-৩১-এর ওপর ভিত্তি করে সর্বাধুনিক বিমানের পথে এগোচ্ছে।
২০১৩ সালে পুরনো ডিজাইনের মিগ-৩১-এর বিকল্প কিছু প্রস্তুতের পরিকল্পনা করা হয়। একে ২০২৮ সাল নাগাদ বিলুপ্ত করা হবে।
যদিও বর্তমান বিশ্বে মিগ-৩১ দ্রুতগতির যুদ্ধবিমানের অন্যতম। কিন্তু এবার আরো উন্নত বিমান চায় রাশিয়া। এ বিমানের ধ্বংসক্ষমতা আরো বেশি হবে। এটি মিসাইলের চেয়েও দ্রুত গতিতে ছুটবে।
মিগ-৪১ কেবলমাত্র আগেরটির উন্নত সংস্করণ নয়। এটা বর্তমান প্রজন্ম থেকে বহু বছর এগিয়ে থাকবে। এখন পর্যন্ত এমন কোনো মিসাইল নেই যা কিনা এই বিমানের আগে যেতে পারবে।
এমনকি সম্প্রতি আমেরিকার নির্মিত হাইপারসনিক ড্রোনকেও ছাড়িয়ে যাবে মিগ-৪১-এর গতি। এ বিমানের কার্যকারিতা পরীক্ষায় বেশ কয়েকটি প্লাটফর্ম লাগবে। ইতিমধ্যে শত শত মিগ-৩১ রাশিয়ান এয়ার ফোর্সে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
মিগ-৪১-এর আসল ফিচারগুলো এখনো জানা যায়নি। তবে একটি বিমান মিসাইলের চেয়ে দ্রুতগতিতে ছুটছে। এটা ভাবতেই সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের ঘাম ছুটে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।