‘ফেসবুক’ বা ‘ইনস্টাগ্রাম’র মতো সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে যদি কেউ তার স্ত্রীকে বাধা দেয়, তাহলে সেটি নিষ্ঠুরতা বলে গণ্য হবে। ডিভোর্সের একটি মামলায় এমন কথাই বলেছেন ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তেলেঙ্গনার হাইকোর্ট।
সোমবার (১ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ১৮। হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, শুধু সোশ্যাল মিডিয়া নয়, স্ত্রীর সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা যাবে না বা তার কাজের সুযোগে বাধা আসতে পারে এমন কিছুও করা যাবে না। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈবাহিক প্রেক্ষাপটে ‘নিষ্ঠুরতার’ সংজ্ঞা আরও প্রসারিত করে তেলেঙ্গানা হাইকোর্ট রায় দিয়েছে, খ্যাতি, সামাজিক অবস্থান, বা স্বামী/স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর/স্বামীর কোনও কর্মকাণ্ড যদি কাজের সম্ভাবনাকে ক্ষতি করে তাহলে সেটি নিষ্ঠুরতা হিসাবে গণ্য হওয়ার যোগ্য। উপরন্তু স্ত্রীকে ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করা থেকে বঞ্চিত করাও নিষ্ঠুরতার সমান হতে পারে বলে আদালত উল্লেখ করেছে।
বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য এবং বিচারপতি এমজি প্রিয়দর্শিনীর সমন্বয়ে গঠিত একটি ডিভিশন বেঞ্চ হিন্দু বিবাহ আইনের (এইচএমএ) অধীনে বিবাহবিচ্ছেদের জন্য স্বামীর দায়ের করা আপিলের অনুমতি দেওয়ার সময় এই পর্যবেক্ষণ করেছেন। আদালতের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, ‘এই বিষয়ে আদালতের ভূমিকা খুবই সীমিত এবং আদালত কখনও বৈবাহিক সম্পর্কে থাকতে (কাউকে বাধ্য করার জন্য) জল্লাদের ভূমিকা নিতে পারে না, বা কাউকে স্বামী ও স্ত্রী হিসেবে জীবনযাপণ করতেও বাধ্য করতে পারে না।’ এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
সোমবার (১ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ১৮। হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, শুধু সোশ্যাল মিডিয়া নয়, স্ত্রীর সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা যাবে না বা তার কাজের সুযোগে বাধা আসতে পারে এমন কিছুও করা যাবে না। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈবাহিক প্রেক্ষাপটে ‘নিষ্ঠুরতার’ সংজ্ঞা আরও প্রসারিত করে তেলেঙ্গানা হাইকোর্ট রায় দিয়েছে, খ্যাতি, সামাজিক অবস্থান, বা স্বামী/স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর/স্বামীর কোনও কর্মকাণ্ড যদি কাজের সম্ভাবনাকে ক্ষতি করে তাহলে সেটি নিষ্ঠুরতা হিসাবে গণ্য হওয়ার যোগ্য। উপরন্তু স্ত্রীকে ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করা থেকে বঞ্চিত করাও নিষ্ঠুরতার সমান হতে পারে বলে আদালত উল্লেখ করেছে।
বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য এবং বিচারপতি এমজি প্রিয়দর্শিনীর সমন্বয়ে গঠিত একটি ডিভিশন বেঞ্চ হিন্দু বিবাহ আইনের (এইচএমএ) অধীনে বিবাহবিচ্ছেদের জন্য স্বামীর দায়ের করা আপিলের অনুমতি দেওয়ার সময় এই পর্যবেক্ষণ করেছেন। আদালতের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, ‘এই বিষয়ে আদালতের ভূমিকা খুবই সীমিত এবং আদালত কখনও বৈবাহিক সম্পর্কে থাকতে (কাউকে বাধ্য করার জন্য) জল্লাদের ভূমিকা নিতে পারে না, বা কাউকে স্বামী ও স্ত্রী হিসেবে জীবনযাপণ করতেও বাধ্য করতে পারে না।’ এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস