সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করে বাতাস থেকে উৎপাদন করা পানি আসছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে। স্কাই ডব্লিউটিআর নামে এ উদ্ভাবনী উদ্যোগের পেছনে আছে অ্যারিজোনার কোম্পানি সোর্স। সৌরবিদ্যুৎ চালিত 'হাইড্রোপ্যানেল'-এর প্রচারণা করাই এ উদ্যোগের উদ্দেশ্য। হাইড্রোপ্যানেলের মাধ্যমে অফগ্রিড পদ্ধতিতে সুপেয় পানি উৎপাদন করা যায়।
সোর্সের তৈরি করা এসব প্যানেল সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করে ফ্যান চালু করে। এসব ফ্যান বাতাস থেকে জলীয় বাষ্প টেনে নেয়। ডেসিক্যান্ট নামক পানি শোষণকারী পদার্থ সেই জলীয় বাষ্প আটকে ফেলে। এরপর প্যানেলের সৌরশক্তি সেই জলীয় বাষ্পকে প্যানেলের ভেতরেই একটি সংরক্ষিত এলাকায় ছেড়ে দেয়। এতে ডিস্টিল্ড পানি পাওয়ার জন্য বাতাসকে পাতিত করা হয়। এরপর ডিস্টিল্ড পানি একটি প্রেশারাইজড ট্যাংকে পাঠানো হয়। সেখানে পানির পিএইচের মাত্রা ঠিকঠাক করার পাশাপাশি ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো মিনারেল যোগ করা হয়।
সোর্সের কর্মকর্তা কডি ফ্রিজেন জানান, প্রতিটি প্যানেল দিনে ৩ লিটার পর্যন্ত সুপেয় পানি উৎপাদন করতে পারে—যা একজন মানুষের দৈনিক গড় পানি পানের সমান। এ ছাড়া প্রচণ্ড গরম ও শুষ্ক পরিবেশেও এ প্রক্রিয়া কার্যকরভাবে কাজ করে।
ইতোমধ্যে ফ্লোরিডায় সোর্সের রয়েছে ‘পানি ফার্ম’ও। সেখানে দিনে ৩ হাজার লিটার পানি উৎপাদন করা হয়। ২০২৪-এর আগস্ট বা সেপ্টেম্বরে স্কাই ডব্লিউটিআর ব্র্যান্ডের অধীনে এখানে উৎপাদিত পানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে কোম্পানিটির। এ পানি পুনর্ব্যবহারযোগ্য অ্যালুমিনিয়ামের ক্যান ও বোতলে বিক্রি হবে। আগামী বছরগুলোতে প্যানেলের দাম অনেকটা কমিয়ে আনার লক্ষ্য রয়েছে সোর্সের, যাতে স্থানীয়ভাবে পানি উৎপাদন আরও সাশ্রয়ী করা যায়। বিশ্বজুড়ে ৫৬টি দেশে হাইড্রোপ্যানেল স্থাপন করেছে সোর্স। এসব প্যানেল মাটিতে বা ছাদে যেকোনো জায়গায় স্থাপন করা যায়। তারপর ভবনের পানযোগ্য পানির পাইপের সঙ্গে সংযোগ দেওয়া যায়। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
সোর্সের কর্মকর্তা কডি ফ্রিজেন জানান, প্রতিটি প্যানেল দিনে ৩ লিটার পর্যন্ত সুপেয় পানি উৎপাদন করতে পারে—যা একজন মানুষের দৈনিক গড় পানি পানের সমান। এ ছাড়া প্রচণ্ড গরম ও শুষ্ক পরিবেশেও এ প্রক্রিয়া কার্যকরভাবে কাজ করে।
ইতোমধ্যে ফ্লোরিডায় সোর্সের রয়েছে ‘পানি ফার্ম’ও। সেখানে দিনে ৩ হাজার লিটার পানি উৎপাদন করা হয়। ২০২৪-এর আগস্ট বা সেপ্টেম্বরে স্কাই ডব্লিউটিআর ব্র্যান্ডের অধীনে এখানে উৎপাদিত পানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে কোম্পানিটির। এ পানি পুনর্ব্যবহারযোগ্য অ্যালুমিনিয়ামের ক্যান ও বোতলে বিক্রি হবে। আগামী বছরগুলোতে প্যানেলের দাম অনেকটা কমিয়ে আনার লক্ষ্য রয়েছে সোর্সের, যাতে স্থানীয়ভাবে পানি উৎপাদন আরও সাশ্রয়ী করা যায়। বিশ্বজুড়ে ৫৬টি দেশে হাইড্রোপ্যানেল স্থাপন করেছে সোর্স। এসব প্যানেল মাটিতে বা ছাদে যেকোনো জায়গায় স্থাপন করা যায়। তারপর ভবনের পানযোগ্য পানির পাইপের সঙ্গে সংযোগ দেওয়া যায়। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস