কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের শান্তিরক্ষা মিশন এলাকা পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক। গত শুক্রবার পরিদর্শনের সময় দেশটির বুনিয়াস্থ অ্যান্ড্রেমো সেনা ক্যাম্পের মর্টার স্কয়ারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শান্তিরক্ষায় নিয়োজিত বাংলাদেশি শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, ২০০৫ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্যানব্যাট-২ (৫ বীর)-এর ডমিনেশন পেট্রল চলাকালীন মিলিশিয়া গ্রুপের অ্যামবুশে পড়ে একজন অফিসার, একজন জেসিওসহ মোট ৯ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন। এছাড়া আরো চার বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সদস্য শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে আত্মোৎসর্গ করেন। শহীদদের স্মরণে ২০০৫ সালে নির্মিত হয় মার্টার স্কয়ার (শহীদ সমাধি)।
পবিদর্শনের সময় প্রতিনিধি দলের সদস্য সিএমটিডির কমান্ড্যান্ট, ওভারসিজ অপারেশন্স পরিদফতরের পরিচালক, ইএমই পরিদফতরের পরিচালক এবং মনুস্কতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কান্ট্রি সিনিয়র, ইতুরি ব্রিগেড কমান্ডার এবং ব্যানব্যাট-১/১৯ (২৬ ই বেঙ্গল)-এর কন্টিনজেন্ট কমান্ডার উপস্থিত ছিলেন।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, ২০০৫ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্যানব্যাট-২ (৫ বীর)-এর ডমিনেশন পেট্রল চলাকালীন মিলিশিয়া গ্রুপের অ্যামবুশে পড়ে একজন অফিসার, একজন জেসিওসহ মোট ৯ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন। এছাড়া আরো চার বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সদস্য শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে আত্মোৎসর্গ করেন। শহীদদের স্মরণে ২০০৫ সালে নির্মিত হয় মার্টার স্কয়ার (শহীদ সমাধি)।
পবিদর্শনের সময় প্রতিনিধি দলের সদস্য সিএমটিডির কমান্ড্যান্ট, ওভারসিজ অপারেশন্স পরিদফতরের পরিচালক, ইএমই পরিদফতরের পরিচালক এবং মনুস্কতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কান্ট্রি সিনিয়র, ইতুরি ব্রিগেড কমান্ডার এবং ব্যানব্যাট-১/১৯ (২৬ ই বেঙ্গল)-এর কন্টিনজেন্ট কমান্ডার উপস্থিত ছিলেন।