১৩০০ বছর আগে যে শহরটি চীনের ঝেজিয়াং প্রদেশের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক রাজধানী ছিল, এখন সেটাই পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ঠিক তলিয়ে যায়নি, বরং বলা ভালো ইচ্ছে করে শহরটিকে ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে শহর শি চেং।
কেন?
একটি পরিপূর্ণ শহরকে সরিয়ে সেখানে পানিবিদ্যুত্ কেন্দ্র তৈরি করার জন্য চীন সরকার শহরটিকে কিয়ান্দো ঝিলের পানিতে ডুবিয়ে দেয়। তবে দুর্ভাগ্যের বিষয়, সেখানে না গড়ে উঠেছে পানিবিদ্যুত্ কেন্দ্র না তৈরি করা গেছে নতুন কোনো শহর। পুরনো শহরটির অস্তিত্ব এখন রয়েছে। ১৩০ ফুট নিচে ঝিলের একেবারে তলায় গেলে শহরটিকে দেখতে পাওয়া যাবে। খুব বেশি দিন আগে এই কাজ করা হয়নি। ১৯৫৯ সালে শহরটিকে ধীরে ধীরে পানিমগ্ন করার কাজ শেষ করা হয়। ফাইভ লায়ন মাউন্টেন বা পাঁচটি সিংহ পাহাড়ের ঠিক মাঝে এই শহরটি অবস্থিত ছিল বলে একে লায়ন সিটিও বলা হয়ে থাকে।
বর্তমানে ঝিলটি ধনীদের পানিবিহারের জায়গায় পরিণত হয়েছে। বড় বড় প্রমোদতরী ঘুরে বেড়ায় লেকের পানিতে। চাইলে আন্ডার ওয়াটার ডাইভিং করে শহরের মধ্যে ঘুরেও আসা যায়। বড় ড্রাগনের মুখ আঁকা শহরের বড় বড় তোরন এখন নিঃশব্দে পড়ে রয়েছে। গোটা শহরটির জায়গা দখল করেছে লেকের পানি।
কেন?
একটি পরিপূর্ণ শহরকে সরিয়ে সেখানে পানিবিদ্যুত্ কেন্দ্র তৈরি করার জন্য চীন সরকার শহরটিকে কিয়ান্দো ঝিলের পানিতে ডুবিয়ে দেয়। তবে দুর্ভাগ্যের বিষয়, সেখানে না গড়ে উঠেছে পানিবিদ্যুত্ কেন্দ্র না তৈরি করা গেছে নতুন কোনো শহর। পুরনো শহরটির অস্তিত্ব এখন রয়েছে। ১৩০ ফুট নিচে ঝিলের একেবারে তলায় গেলে শহরটিকে দেখতে পাওয়া যাবে। খুব বেশি দিন আগে এই কাজ করা হয়নি। ১৯৫৯ সালে শহরটিকে ধীরে ধীরে পানিমগ্ন করার কাজ শেষ করা হয়। ফাইভ লায়ন মাউন্টেন বা পাঁচটি সিংহ পাহাড়ের ঠিক মাঝে এই শহরটি অবস্থিত ছিল বলে একে লায়ন সিটিও বলা হয়ে থাকে।
বর্তমানে ঝিলটি ধনীদের পানিবিহারের জায়গায় পরিণত হয়েছে। বড় বড় প্রমোদতরী ঘুরে বেড়ায় লেকের পানিতে। চাইলে আন্ডার ওয়াটার ডাইভিং করে শহরের মধ্যে ঘুরেও আসা যায়। বড় ড্রাগনের মুখ আঁকা শহরের বড় বড় তোরন এখন নিঃশব্দে পড়ে রয়েছে। গোটা শহরটির জায়গা দখল করেছে লেকের পানি।