ব্যস্ত জীবনযাত্রায় অনেকেই তাড়াহুড়া করে খাবার খান। এই অভ্যাসটি কেবল পরিপাকতন্ত্রের ক্ষতি করে না, বরং ওজনও বাড়াতে পারে। দ্রুত খাবার খেলে অনেকেই প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খান। এতে ওজন বাড়ে।
গবেষণায় দেখা যায়, যারা ধীরে ধীরে এবং খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খায় তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। গবেষণা অনুসারে,ধীরে ধীরে খেলে শরীর বুঝতে পারে যে পেট ভরা আছে। অন্যদিকে দ্রুত ও অতিরিক্ত খাবার খেলে শরীর প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ক্যালোরি পায়, যা চর্বি হিসেবে জমা হতে শুরু করে।
দ্রুত খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
তাড়াতাড়ি খাওয়ার ফলে খাবার ঠিকমতো চিবানো সম্ভব হয় না, যার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং বদহজম হতে পারে। যারা তাড়াহুড়া করে খাবার খায় তাদের মধ্যে স্ট্রেসের মাত্রা বেশি থাকে কারণ তারা তাদের খাবার উপভোগ করতে পারে না। কিছু গবেষণা অনুসারে, দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাহলে, খাওয়ার সঠিক উপায় কী? প্রতিটি খাবার ভালো করে চিবিয়ে খান।
টিভি বা মোবাইল দেখার সময় খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
খাওয়ার জন্য কমপক্ষে ২০ মিনিট সময় দিন।
খাওয়ার সময় মানসিকভাবে শান্ত এবং মনোযোগী থাকুন।
আপনি যদি আপনার ওজন নিয়ে চিন্তিত হন এবং ওজন কমাতে চান, তাহলে প্রথমে আপনার খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দিন। খুব দ্রুত খাওয়া বন্ধ করুন এবং ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান। এসব ছোটখাটো পরিবর্তন আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
তাড়াতাড়ি খাওয়ার ফলে খাবার ঠিকমতো চিবানো সম্ভব হয় না, যার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং বদহজম হতে পারে। যারা তাড়াহুড়া করে খাবার খায় তাদের মধ্যে স্ট্রেসের মাত্রা বেশি থাকে কারণ তারা তাদের খাবার উপভোগ করতে পারে না। কিছু গবেষণা অনুসারে, দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাহলে, খাওয়ার সঠিক উপায় কী? প্রতিটি খাবার ভালো করে চিবিয়ে খান।
টিভি বা মোবাইল দেখার সময় খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
খাওয়ার জন্য কমপক্ষে ২০ মিনিট সময় দিন।
খাওয়ার সময় মানসিকভাবে শান্ত এবং মনোযোগী থাকুন।
আপনি যদি আপনার ওজন নিয়ে চিন্তিত হন এবং ওজন কমাতে চান, তাহলে প্রথমে আপনার খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দিন। খুব দ্রুত খাওয়া বন্ধ করুন এবং ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান। এসব ছোটখাটো পরিবর্তন আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস