ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও যথাযোগ্য মর্যাদায় যুক্তরাষ্ট্রের লস এন্জেলেসে পালিত হলো ঈদ উল আজহা।
গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য প্রদেশের ন্যায় লস এন্জেলেসের ধর্মপ্রান মুসলমানেরা ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় পশু কোরবানী করে পালন করেছেন ঈদ-উল আযহা। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লস এন্জেলেসের প্রবাসি বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকা লিটল বাংলাদেশের স্থানিয় মসজিদ আল-ফালাহ এর উদ্দ্যোগে বরাবরের মতো এবারও শ্যাটো রিক্রিয়েশন সেন্টারে এ ঈদের জামাত দুটি অনুষ্ঠিত হয়।
ইন্জিনিয়ার শফিক ও মাওলানা ইকবাল লাখানির পরিচালনায় সকাল ৭:৩০মি: ও ৮:৩০ মি: জামাত দুটিতে ছিলো মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড়। দুটি জামাতে হাজারো মুসল্লিদের সমাগম ঘটে।
প্রায় শতভাগ বাংলাদেশীদের উপস্থিতির সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসল্লিরাও ঈদের নামাজে শরিক হন। ঈদের নামাজে নারীদের জন্যে ছিলো বিশেষ ব্যবস্থা। নামাজ শেষে বিশ্বের সকল মুসলমান সহ সমগ্র মানবজাতী এবং মুসলিম রাষ্ট্রের শান্তি কামনা করে দোয়া করা হয়। প্রবাসে ও ধর্মিয় সম্প্রতি একে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে বসবাসের আশাবাদ ব্যাক্ত করা হয়।বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত টিভি চ্যানেল আর টিভি তাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে ঈদের জামাত ও পরবর্তি কিছু অংশ লাইভ প্রচার করেন।উল্যেক্ষ লস এন্জেলেসের সর্ববৃহৎ ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় পাসাডেনা কনভেনশন সেন্টারে, সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া ইসলামি সেন্টার অব ভার্মন্ট মসজিদ এর উদ্যোগে।টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, ক্যানসাস, আরিজোনা প্রভৃতি স্টেটে প্রায় ৫০ হাজার পশু কোরবানি দেবেন বাংলাদেশিরা। প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও লস এন্জেলেসের প্রবাসি বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেকেই মক্কা ও মদিনায় হজ্জ পালনে গমন করেছেন।
গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য প্রদেশের ন্যায় লস এন্জেলেসের ধর্মপ্রান মুসলমানেরা ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় পশু কোরবানী করে পালন করেছেন ঈদ-উল আযহা। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লস এন্জেলেসের প্রবাসি বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকা লিটল বাংলাদেশের স্থানিয় মসজিদ আল-ফালাহ এর উদ্দ্যোগে বরাবরের মতো এবারও শ্যাটো রিক্রিয়েশন সেন্টারে এ ঈদের জামাত দুটি অনুষ্ঠিত হয়।
ইন্জিনিয়ার শফিক ও মাওলানা ইকবাল লাখানির পরিচালনায় সকাল ৭:৩০মি: ও ৮:৩০ মি: জামাত দুটিতে ছিলো মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড়। দুটি জামাতে হাজারো মুসল্লিদের সমাগম ঘটে।
প্রায় শতভাগ বাংলাদেশীদের উপস্থিতির সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসল্লিরাও ঈদের নামাজে শরিক হন। ঈদের নামাজে নারীদের জন্যে ছিলো বিশেষ ব্যবস্থা। নামাজ শেষে বিশ্বের সকল মুসলমান সহ সমগ্র মানবজাতী এবং মুসলিম রাষ্ট্রের শান্তি কামনা করে দোয়া করা হয়। প্রবাসে ও ধর্মিয় সম্প্রতি একে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে বসবাসের আশাবাদ ব্যাক্ত করা হয়।বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত টিভি চ্যানেল আর টিভি তাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে ঈদের জামাত ও পরবর্তি কিছু অংশ লাইভ প্রচার করেন।উল্যেক্ষ লস এন্জেলেসের সর্ববৃহৎ ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় পাসাডেনা কনভেনশন সেন্টারে, সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া ইসলামি সেন্টার অব ভার্মন্ট মসজিদ এর উদ্যোগে।টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, ক্যানসাস, আরিজোনা প্রভৃতি স্টেটে প্রায় ৫০ হাজার পশু কোরবানি দেবেন বাংলাদেশিরা। প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও লস এন্জেলেসের প্রবাসি বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেকেই মক্কা ও মদিনায় হজ্জ পালনে গমন করেছেন।