৭ই মার্চ বুধবার সন্ধ্যায় ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ এবং সদ্য ইউনেস্কো কতৃক 'বঙ্গবন্ধুর' ভাষন 'World Documentary Of Heritage' সংরক্ষনের ঘোষনায় আলোচনা সভা এবং সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন করে বিনোদনের রাজধানীখ্যাত লস-এন্জেলেসের হডিউডের প্রানকেন্দ্রের Church Of Scientology এর মিলনায়তনে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে ঐতিহাসিক এই দিনটির উৎযাপন শুরু হয়।’
একক সংগীত পরিবেশন করেন লস-এন্জেলেসের প্রখ্যাত শিল্পী আবুল কালাম আজাদ। তিনি একের পর এক গন-সংগীত,দেশাত্ববোধক এবং স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গান গেয়ে উপস্হিত সুধীজনদের মুগ্ধ করেন,উনার সংগীত মনে করিয়ে দেয় নয় মাসের স্বাধীনতা সংগ্রামের সেই দিনগুলোর কথা।অনেককেই উনার কন্ঠের সাথে তাল মিলিয়ে গান গাইতে দেখা যায়।
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা নির্মনেন্দু গুনের বিখ্যাত কবিতাটি আবৃত্তি করেন শিউলী মিজান,উপস্হিত সুধীজন আবেগ আপ্লুত হয়ে উপভোগ করেন উনার আবৃত্তি। বঙ্গবন্ধুকে স্মরন করে আজমিরী রওশন আবৃত্তি করেন। প্রানবন্ত এবং আন্তরিকতার সাথে পর্বটি পরিচালনা করেন জনাব শাহীন মিজান।
আলোচনার শুরুতেই বক্তব্য রাখেন স্হানীয় অন লাইন পত্রিকার সাংবাদিক জনাব হানিফ সিদ্দিকী,এরপর একে একে বক্তব্য রাখেন সিটি আওয়ামী যুব লীগের আহ্বায়ক জনাব আলমগীর হোসেন,ভ্যালী যুব লীগের ইমরান আহমেদ,অভ্যাগত অতিথিদের মধ্য থেকে জনাব আবদুর রাজ্জাক,বীর মুক্তিযাদ্ধা জনাব ছামছুল আলম রানা,ক্যালিফোর্নিয়্ ষ্টেট আওয়ামী যুব লীগের অন্যতম আহ্বায়ক জনাব শেখ পলাশ,ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী যুব লীগের জৈষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব খন্দকার আহমেদ,ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ড:রবি আলম,অন্যতম সহ-সভাপতি জনাব নাজমুল চৌধুরী,সহ-সভাপতি জনাব আনিসুর রহমান,বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহ-সভাপতি জনাব মিজান শাহীন এবং সর্বশেষ বক্তা হিসেবে ছিলেন বয়োজৈষ্ঠ যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সবার শ্রদ্ধাভাজন জনাব মোস্তাইন দারা বিল্লাহ। আলোচকরা ৭ই মার্চের আলেচনায় বার বার ঐ ঐতিহাসিক দিনটির কথা স্বরন করেছেন।কেউ রেশকোর্স মায়দানে স্বশরীরে উপস্হিত থেকে বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা শোনার অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেছেন,কেউ ঐতিহাসিক বক্তৃতাকেই স্বাধীনতার ঘোষনা বলে উল্লেখ করেছেন।বক্তাদের অনেকেই মনে করেন এই ঐতিহাসিক বক্তৃতা শূধু স্বাধীনতার ঘোষনাই নয়,ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ পরবর্তী রূপরেখা বা নির্দশনা।
আলোচনা অনুষ্ঠানটি সুনিপুণভাবে সন্চালন করেন ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব তোফাজ্জল হোসেন কাজল।
মন্চ সাজানো হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এবং উনার সুযোগ্যা কন্যা বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনার নয়নাভিরাম প্রতিকৃতি দিয়ে,যা সত্যি প্রশংসনীয় এবং উপস্হিত সুধীজন দ্বারা সমাদৃত।
আলোচনা সভায় উপস্হিত ছিলেন সিটি যুব লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব বাবু ভূইয়া,ষ্টেট মহিলা আওয়ামী লীগের কেয়া,খুরশিদা আক্তার।ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী যুব লীগের আহ্বায়ক তপস নন্দী বাংলাদেশে সফররত থাকায়,উনি উপস্হিত ছিলেন না।
সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন সিটি আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব মাহাতাবউদ্দিন টিপু।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে ঐতিহাসিক এই দিনটির উৎযাপন শুরু হয়।’
একক সংগীত পরিবেশন করেন লস-এন্জেলেসের প্রখ্যাত শিল্পী আবুল কালাম আজাদ। তিনি একের পর এক গন-সংগীত,দেশাত্ববোধক এবং স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গান গেয়ে উপস্হিত সুধীজনদের মুগ্ধ করেন,উনার সংগীত মনে করিয়ে দেয় নয় মাসের স্বাধীনতা সংগ্রামের সেই দিনগুলোর কথা।অনেককেই উনার কন্ঠের সাথে তাল মিলিয়ে গান গাইতে দেখা যায়।
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা নির্মনেন্দু গুনের বিখ্যাত কবিতাটি আবৃত্তি করেন শিউলী মিজান,উপস্হিত সুধীজন আবেগ আপ্লুত হয়ে উপভোগ করেন উনার আবৃত্তি। বঙ্গবন্ধুকে স্মরন করে আজমিরী রওশন আবৃত্তি করেন। প্রানবন্ত এবং আন্তরিকতার সাথে পর্বটি পরিচালনা করেন জনাব শাহীন মিজান।
আলোচনার শুরুতেই বক্তব্য রাখেন স্হানীয় অন লাইন পত্রিকার সাংবাদিক জনাব হানিফ সিদ্দিকী,এরপর একে একে বক্তব্য রাখেন সিটি আওয়ামী যুব লীগের আহ্বায়ক জনাব আলমগীর হোসেন,ভ্যালী যুব লীগের ইমরান আহমেদ,অভ্যাগত অতিথিদের মধ্য থেকে জনাব আবদুর রাজ্জাক,বীর মুক্তিযাদ্ধা জনাব ছামছুল আলম রানা,ক্যালিফোর্নিয়্ ষ্টেট আওয়ামী যুব লীগের অন্যতম আহ্বায়ক জনাব শেখ পলাশ,ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী যুব লীগের জৈষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব খন্দকার আহমেদ,ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ড:রবি আলম,অন্যতম সহ-সভাপতি জনাব নাজমুল চৌধুরী,সহ-সভাপতি জনাব আনিসুর রহমান,বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহ-সভাপতি জনাব মিজান শাহীন এবং সর্বশেষ বক্তা হিসেবে ছিলেন বয়োজৈষ্ঠ যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সবার শ্রদ্ধাভাজন জনাব মোস্তাইন দারা বিল্লাহ। আলোচকরা ৭ই মার্চের আলেচনায় বার বার ঐ ঐতিহাসিক দিনটির কথা স্বরন করেছেন।কেউ রেশকোর্স মায়দানে স্বশরীরে উপস্হিত থেকে বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা শোনার অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেছেন,কেউ ঐতিহাসিক বক্তৃতাকেই স্বাধীনতার ঘোষনা বলে উল্লেখ করেছেন।বক্তাদের অনেকেই মনে করেন এই ঐতিহাসিক বক্তৃতা শূধু স্বাধীনতার ঘোষনাই নয়,ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ পরবর্তী রূপরেখা বা নির্দশনা।
আলোচনা অনুষ্ঠানটি সুনিপুণভাবে সন্চালন করেন ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব তোফাজ্জল হোসেন কাজল।
মন্চ সাজানো হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এবং উনার সুযোগ্যা কন্যা বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনার নয়নাভিরাম প্রতিকৃতি দিয়ে,যা সত্যি প্রশংসনীয় এবং উপস্হিত সুধীজন দ্বারা সমাদৃত।
আলোচনা সভায় উপস্হিত ছিলেন সিটি যুব লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব বাবু ভূইয়া,ষ্টেট মহিলা আওয়ামী লীগের কেয়া,খুরশিদা আক্তার।ক্যালিফোর্নিয়া ষ্টেট আওয়ামী যুব লীগের আহ্বায়ক তপস নন্দী বাংলাদেশে সফররত থাকায়,উনি উপস্হিত ছিলেন না।
সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন সিটি আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব মাহাতাবউদ্দিন টিপু।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি