অবশেষে অনেক জল্পনাকল্পনার পর বাতিলই হয়ে গেলো দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্ক। নির্বাচনের দুই প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জো বাইডেনের ক্রমাগত সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কারণে কম জল ঘোলা হয়নি দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল ডিবেট নিয়ে। ভার্চুয়াল বিতর্কে যোগ দিতে ট্রাম্প রাজি না থাকায় এবার বিতর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিলেরই ঘোষণা দিলো দ্যা কমিশন অব প্রেসিডেন্সিয়াল ডিবেটস।
১৫ অক্টোবরের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কের মূল সমস্যার শুরু হয়েছিলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের করোনাভাইরাস সনাক্ত হওয়ায়। টানা তিনদিন হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর প্রশাসনিক কাজে ফিরেন ট্রাম্প। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রিপাবলিকানদের প্রচার শিবির জানিয়েছিলো, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বিতর্কে অংশ নিবেন তিনি। ট্রাম্পে ব্যক্তিগত চিকিৎসক সিন কোনলি জানিয়েছিলেন, ট্রাম্পের করোনাভাইরাস সনাক্তের দশদিন পেরিয়ে গেছে। ফলে তাঁর দ্বারা সংক্রমণের কোনো ঝুঁকি নেই।
এর আগে, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছিলেন, চিকিৎসকেরা ঝুঁকিপূর্ণ মনে না করলে ট্রাম্পের সাথে বিতর্কে যোগ দিতে তাঁর কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু দ্রুতই ডেমোক্রেটিক প্রচার শিবিবের আপত্তির মুখে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন জো বাইডেন। পরবর্তীতে জো বাইডেন বলেন, ট্রাম্পের উচিত আইসোলেশনে থাকা। তাঁর সাথে বিতর্কে যোগ দিয়ে করোনার স্বাস্থ্যবিধি লংঘন করবেন না তিনি।
পরবর্তীতে দ্যা কমিশন অব প্রেসিডেন্সিয়াল ডিবেটস জানায়, দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্ক ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হবে৷ তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি এই সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করে জানান, ভার্চুয়ালি বিতর্কে যোগ দিয়ে তিনি সময় নষ্ট করতে চান না। এর বদলে নির্বাচনী সমাবেশ করবেন তিনি।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্ক বাতিল হওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ট্রাম্প। এর কারণ, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যর্থ হওয়ায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যের ভোটারদের আস্থা হারিয়েছেন ট্রাম্প। সাম্প্রতিক নির্বাচনী জরিপেও জনমতের দিক থেকে পিছিয়ে গেছেন ট্রাম্প। ফলে দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কের মাধ্যমে ভোটারদের দলে টানার একটি সুযোগ ছিলো ট্রাম্পের।
এলএবাংলাটাইমস /ওএম
১৫ অক্টোবরের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কের মূল সমস্যার শুরু হয়েছিলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের করোনাভাইরাস সনাক্ত হওয়ায়। টানা তিনদিন হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর প্রশাসনিক কাজে ফিরেন ট্রাম্প। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রিপাবলিকানদের প্রচার শিবির জানিয়েছিলো, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বিতর্কে অংশ নিবেন তিনি। ট্রাম্পে ব্যক্তিগত চিকিৎসক সিন কোনলি জানিয়েছিলেন, ট্রাম্পের করোনাভাইরাস সনাক্তের দশদিন পেরিয়ে গেছে। ফলে তাঁর দ্বারা সংক্রমণের কোনো ঝুঁকি নেই।
এর আগে, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছিলেন, চিকিৎসকেরা ঝুঁকিপূর্ণ মনে না করলে ট্রাম্পের সাথে বিতর্কে যোগ দিতে তাঁর কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু দ্রুতই ডেমোক্রেটিক প্রচার শিবিবের আপত্তির মুখে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন জো বাইডেন। পরবর্তীতে জো বাইডেন বলেন, ট্রাম্পের উচিত আইসোলেশনে থাকা। তাঁর সাথে বিতর্কে যোগ দিয়ে করোনার স্বাস্থ্যবিধি লংঘন করবেন না তিনি।
পরবর্তীতে দ্যা কমিশন অব প্রেসিডেন্সিয়াল ডিবেটস জানায়, দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্ক ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হবে৷ তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি এই সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করে জানান, ভার্চুয়ালি বিতর্কে যোগ দিয়ে তিনি সময় নষ্ট করতে চান না। এর বদলে নির্বাচনী সমাবেশ করবেন তিনি।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্ক বাতিল হওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ট্রাম্প। এর কারণ, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যর্থ হওয়ায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যের ভোটারদের আস্থা হারিয়েছেন ট্রাম্প। সাম্প্রতিক নির্বাচনী জরিপেও জনমতের দিক থেকে পিছিয়ে গেছেন ট্রাম্প। ফলে দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কের মাধ্যমে ভোটারদের দলে টানার একটি সুযোগ ছিলো ট্রাম্পের।
এলএবাংলাটাইমস /ওএম