শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) নিরাপত্তা শাখার কর্মকর্তা সাহেদ আহমেদ মৃত্যর ঘটনায় সিলেট নগরের বেসরকারি হাসপাতাল মাউন্ট এডোরার বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসার অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ক্ষতিপূরণ দিয়ে পরিবারের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
রবিবার (৩ মার্চ) কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের মহাসচিব সাহাজাহান সিরাজ, ভাইস চেয়ারম্যান অশোক বর্মন অসীম ও চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
জানা যায়, গত ডিসেম্বর মাসে সিলেটের আখালিয়াস্থ মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান সাহেদ আহমদ। সেখানের কর্তব্যরত চিকিৎসক নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শাহ কামাল কর্তৃক সাহেদের নাকে এন্ডোসকপিক সাইনাস অপারেশন করানো হয়। এর আগে একই দিন সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. খালেদ মাহমুদ সাহেদকে সিস্টের অপারেশন করেন। অপারেশনের পরের দিন পেটের তীব্র ব্যথা অনুভব করলে তাকে আলট্রাসনো ও স্লিপলেস টেস্ট করানো হয়। পরে হাসপাতালের এমডি অধ্যাপক ডা. আক্তারুজ্জামান সাহেদের প্যানক্রিয়াটাইস লিক হয়ে যায়। তবে একই সময় সাইনাস ও সিস্টের অপারেশনের ফলে সাহেদের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়, প্যানক্রিয়াস লিক হয়ে যায় এবং অগ্ন্যাশয়ের জটিল সমস্যায় পড়েন। পরে সাহেদের চিকিৎসা মাউন্ট এডোরা হাসপাতাল আয়ত্তের বাইরে চলে গেলে গত ৬ ডিসেম্বর তাকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে স্থানান্তর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর ঢাকার ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন সাহেদ। এতে মাউন্ট এডোরা হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন বাতিল ও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বানে কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্যপরিষদের উদ্যোগে মানববন্ধন, প্রতিবাদ কর্মসূচী প্রেসবিফ্রিং ও সংবাদ সম্মেলন করা হয়। পরে সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মো. নাসির উদ্দিন খানের উপস্থিতিতে বিষয়টি সমাধান করা হয়। এসময় জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য-বিষয়ক সম্পাদক ডা. সাকির আহমেদ শাহীন, জেলা আওয়ামিলীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মো. আজমল আলী, মাউন্ট এডোরা কর্তৃপক্ষ, কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্যপরিষদের নেতৃবৃন্দ ও মরহুম শাহেদ আহমদ এর পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সেই সময় হাসপাতাল কতৃপক্ষ বিষয়টির জন্য দুঃখপ্রকাশ করে পরিবারের কাছে ক্ষতিপূরণ হস্তান্তর করেন।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
জানা যায়, গত ডিসেম্বর মাসে সিলেটের আখালিয়াস্থ মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান সাহেদ আহমদ। সেখানের কর্তব্যরত চিকিৎসক নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শাহ কামাল কর্তৃক সাহেদের নাকে এন্ডোসকপিক সাইনাস অপারেশন করানো হয়। এর আগে একই দিন সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. খালেদ মাহমুদ সাহেদকে সিস্টের অপারেশন করেন। অপারেশনের পরের দিন পেটের তীব্র ব্যথা অনুভব করলে তাকে আলট্রাসনো ও স্লিপলেস টেস্ট করানো হয়। পরে হাসপাতালের এমডি অধ্যাপক ডা. আক্তারুজ্জামান সাহেদের প্যানক্রিয়াটাইস লিক হয়ে যায়। তবে একই সময় সাইনাস ও সিস্টের অপারেশনের ফলে সাহেদের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়, প্যানক্রিয়াস লিক হয়ে যায় এবং অগ্ন্যাশয়ের জটিল সমস্যায় পড়েন। পরে সাহেদের চিকিৎসা মাউন্ট এডোরা হাসপাতাল আয়ত্তের বাইরে চলে গেলে গত ৬ ডিসেম্বর তাকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে স্থানান্তর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর ঢাকার ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন সাহেদ। এতে মাউন্ট এডোরা হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন বাতিল ও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বানে কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্যপরিষদের উদ্যোগে মানববন্ধন, প্রতিবাদ কর্মসূচী প্রেসবিফ্রিং ও সংবাদ সম্মেলন করা হয়। পরে সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মো. নাসির উদ্দিন খানের উপস্থিতিতে বিষয়টি সমাধান করা হয়। এসময় জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য-বিষয়ক সম্পাদক ডা. সাকির আহমেদ শাহীন, জেলা আওয়ামিলীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মো. আজমল আলী, মাউন্ট এডোরা কর্তৃপক্ষ, কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্যপরিষদের নেতৃবৃন্দ ও মরহুম শাহেদ আহমদ এর পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সেই সময় হাসপাতাল কতৃপক্ষ বিষয়টির জন্য দুঃখপ্রকাশ করে পরিবারের কাছে ক্ষতিপূরণ হস্তান্তর করেন।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস