সিডনিতে ৬ নভেম্বর, ২০২১ শনিবার সন্ধ্যা সাতটায় বঙ্গবন্ধুর নির্বাচিত ভাষণের ইংরেজি সংকলন গ্রন্থ “ফাদার অব দ্য ন্যাশন: সিলেক্টেড স্পিচেস অব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান” গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশিষ্ট লেখক, শিক্ষাবিদ এবং অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন অনূদিত এই ভাষণ সংকলন গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে সভাপতিত্ব করেন সিডনির কমিউনিটির প্রবীন সংগঠক গামা আব্দুল কাদির এবং সঞ্চালনা করেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ অস্ট্রেলিয়ার সাধারণ সম্পাদক নির্মাল্য তালুকদার ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে জুমের মাধ্যমে ঢাকা থেকে যুক্ত হন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এমপি। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সংসদ সদস্য জিহাদ ডিব এবং ক্যান্টাবারি ব্যাংকসটাউন সিটি কাউন্সিলরের মেয়র কাল আসফোর।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেব উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি আব্দুল জলিল এবং অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ড. খায়রুল চৌধুরী। প্রকাশনা উৎসবে গ্রন্থটি সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. সুফিউর রহমান, এমদাদ হক, নাসিম সামাদ, নিউজিল্যান্ড থেকে পল মেহু, হাসান শিমুন ফারুক রবিন, আওয়ামী যুবলীগ অস্ট্রেলিয়ার সাধারণ সম্পাদক নোমান শামীম, সিডনি কনসুলেট জেনারেল অফিসের কনসাল মোহাম্মদ আশফাক হোসেন এবং কবিপত্নী ডা. শাহনাজ হাসনাৎ নূপুর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. মুরাদ হাসান এমপি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, এই বইটির মাধ্যমে বিশ্ববাসী বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে। তিনি গ্রন্থটির লেখক, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টনকে ধন্যবাদ জানান। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ডা. মুরাদ হাসান বাংলাদেশ গড়ার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশীদের যথাযথ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে সংকলনগ্রন্থের লেখক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন বলেন, ‘এই গ্রন্থটির মাধ্যমে বিশ্ববাসীর কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে পৌছে দিতে পেরে আমি আনন্দিত। এই গ্রন্থটির জন্য ভূমিকা লিখে দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন। বইটি আমি বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানাকে উৎসর্গ করেছি।
ভিনদেশী যারা বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস এবং যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী, তারা এই বইটি পাঠে প্রয়োজনীয় তথ্য পাবেন। অনুষ্ঠানের বক্তারা বইটির বহুল প্রচার আশা করেন। এর মাধ্যমে বিদেশী পাঠকের পাশাপাশি বিদেশে বেড়ে ওঠা তরুণ বাঙালি প্রজন্মও বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে জানতে পারবে। বইটি অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন লাইব্রেরিতে বিতরণের ব্যাপারেও উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে বক্তারা জানান। বক্তারা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমেও বিদেশে বইটি প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ করেন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এ
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে জুমের মাধ্যমে ঢাকা থেকে যুক্ত হন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এমপি। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সংসদ সদস্য জিহাদ ডিব এবং ক্যান্টাবারি ব্যাংকসটাউন সিটি কাউন্সিলরের মেয়র কাল আসফোর।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেব উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি আব্দুল জলিল এবং অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ড. খায়রুল চৌধুরী। প্রকাশনা উৎসবে গ্রন্থটি সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. সুফিউর রহমান, এমদাদ হক, নাসিম সামাদ, নিউজিল্যান্ড থেকে পল মেহু, হাসান শিমুন ফারুক রবিন, আওয়ামী যুবলীগ অস্ট্রেলিয়ার সাধারণ সম্পাদক নোমান শামীম, সিডনি কনসুলেট জেনারেল অফিসের কনসাল মোহাম্মদ আশফাক হোসেন এবং কবিপত্নী ডা. শাহনাজ হাসনাৎ নূপুর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. মুরাদ হাসান এমপি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, এই বইটির মাধ্যমে বিশ্ববাসী বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে। তিনি গ্রন্থটির লেখক, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টনকে ধন্যবাদ জানান। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ডা. মুরাদ হাসান বাংলাদেশ গড়ার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশীদের যথাযথ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে সংকলনগ্রন্থের লেখক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন বলেন, ‘এই গ্রন্থটির মাধ্যমে বিশ্ববাসীর কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে পৌছে দিতে পেরে আমি আনন্দিত। এই গ্রন্থটির জন্য ভূমিকা লিখে দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন। বইটি আমি বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানাকে উৎসর্গ করেছি।
ভিনদেশী যারা বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস এবং যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী, তারা এই বইটি পাঠে প্রয়োজনীয় তথ্য পাবেন। অনুষ্ঠানের বক্তারা বইটির বহুল প্রচার আশা করেন। এর মাধ্যমে বিদেশী পাঠকের পাশাপাশি বিদেশে বেড়ে ওঠা তরুণ বাঙালি প্রজন্মও বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে জানতে পারবে। বইটি অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন লাইব্রেরিতে বিতরণের ব্যাপারেও উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে বক্তারা জানান। বক্তারা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমেও বিদেশে বইটি প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ করেন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এ
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]