কানাডার রাজধানী অটোয়ায় ট্রাকচাপায় বাংলাদেশ দূতাবাস কর্মকর্তার মেয়ে নূসরাত জাহান (২৩)-এর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় ১ সেপ্টেম্বর সকালে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুর্ঘটনাকালে নূসরাত সাইকেল চালিয়ে বাসা থেকে দুই ব্লক দূরে ক্লাসে যাচ্ছিলেন। লিয়ন স্ট্রিট ও লরিয়র অ্যাভেনিউ সংযোগস্থলে টমলিনসন কন্সট্রাকশনের একটি ট্রাক তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
মূলধারার বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও অনলাইন পত্রিকায় এ সংবাদ প্রকাশের পরপরই স্যোশাল মিডিয়ায় তা ছড়িয়ে পড়ে। এতে কানাডাস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশনসহ প্রবাসীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে।
নূসরাতের মৃত্যুতে অটোয়ার সিটি মেয়র জিম ওয়াটসন গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
ঘাতক ট্রাকটির মালিক টমলিনসন কন্সট্রাকশনও এক বিবৃতিতে এ ঘটনার জন্য গভীর দু:খ প্রকাশ করে জানিয়েছে, তাদের প্রতিষ্ঠান অভ্যন্তরীণ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছে। পুলিশের তদন্তকেও তারা সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে। মাত্র তিন বছর আগে বাবার চাকরির সুবাদে পরিবারের সঙ্গে অটোয়ায় এসেছিলো নূসরাত।
এদিকে নূসরাতের অকাল মৃত্যুতে কানাডা প্রবাসীদের মধ্যে গভীর শোকের পাশাপাশি ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে ।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্কে একের পর এক প্রবাসী হত্যাকাণ্ডের পর কানাডায় এমন ঘটনা জনমনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এটি কি শুধু দুর্ঘটনা, নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড এ নিয়ে চলছে জোর আলোচনা।
জানা গেছে, দুর্ঘটনাকালে নূসরাত সাইকেল চালিয়ে বাসা থেকে দুই ব্লক দূরে ক্লাসে যাচ্ছিলেন। লিয়ন স্ট্রিট ও লরিয়র অ্যাভেনিউ সংযোগস্থলে টমলিনসন কন্সট্রাকশনের একটি ট্রাক তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
মূলধারার বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও অনলাইন পত্রিকায় এ সংবাদ প্রকাশের পরপরই স্যোশাল মিডিয়ায় তা ছড়িয়ে পড়ে। এতে কানাডাস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশনসহ প্রবাসীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে।
নূসরাতের মৃত্যুতে অটোয়ার সিটি মেয়র জিম ওয়াটসন গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
ঘাতক ট্রাকটির মালিক টমলিনসন কন্সট্রাকশনও এক বিবৃতিতে এ ঘটনার জন্য গভীর দু:খ প্রকাশ করে জানিয়েছে, তাদের প্রতিষ্ঠান অভ্যন্তরীণ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছে। পুলিশের তদন্তকেও তারা সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে। মাত্র তিন বছর আগে বাবার চাকরির সুবাদে পরিবারের সঙ্গে অটোয়ায় এসেছিলো নূসরাত।
এদিকে নূসরাতের অকাল মৃত্যুতে কানাডা প্রবাসীদের মধ্যে গভীর শোকের পাশাপাশি ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে ।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্কে একের পর এক প্রবাসী হত্যাকাণ্ডের পর কানাডায় এমন ঘটনা জনমনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এটি কি শুধু দুর্ঘটনা, নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড এ নিয়ে চলছে জোর আলোচনা।